Loading AI tools
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
মো. কেরামত আলী জামে মসজিদ বাংলাদেশের মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার কেরামত নগরে অবস্থিত একটি মসজিদ। ষাটের দশকে মুঘল স্থাপত্যের অনুকরণে নির্মিত তিন গম্ভুজবিশিষ্ট আকর্ষণীয় ‘মো. কেরামত আলী জামে মসজিদ’টির প্রতিষ্ঠাতা প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ ও দানশীল ব্যক্তিত্ব আলহাজ্ব মো. কেরামত আলী।[1][2]
মো. কেরামত আলী জামে মসজিদ | |
---|---|
ধর্ম | |
অন্তর্ভুক্তি | ইসলাম |
শাখা/ঐতিহ্য | সুন্নি |
পবিত্রীকৃত বছর | ১৯৬৭ |
অবস্থা | চালু |
অবস্থান | |
অবস্থান | কমলগঞ্জ, মৌলভীবাজার জেলা, বাংলাদেশ |
স্থাপত্য | |
স্থাপত্য শৈলী | মুঘল স্থাপত্য |
প্রতিষ্ঠার তারিখ | ১২ ডিসেম্বর ১৯৬৭ |
সম্পূর্ণ হয় | ১৯৬৭ |
ধারণক্ষমতা | ১০০০ |
১৯৬৭ সালে মো. কেরামত আলী জামে মসজিদটি নির্মাণ করেন প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ ও দানশীল ব্যক্তিত্ব আলহাজ্ব মো. কেরামত আলী। পরবর্তীতে তাঁর নামানুসারেই মসজিদটির নামকরণ করা হয়।
মসজিদটির মধ্যখানে একটি বড় গম্ভুজ ও দু’পাশে অপেক্ষাকৃত দুটি ছোট গম্ভুজ এবং চারপাশের চার কোণায় চারটি লম্বাকৃতির সুউচ্চ মিনার রয়েছে। মূল্যবান ইরানি পাথর দ্বারা নির্মিত মসজিদের গম্বুজের কারুকাজ কালের পরিক্রমায় হারিয়ে গেলেও অত্যাধুনিক মোজাইক ও মার্বেল পাথর দ্বারা নির্মিত মসজিদের ভেতর ও বাইরের বেশিরভাগ কারুকাজ-নকশা এখনও বর্তমান । এছাড়াও মসজিদ সংলগ্ন ইমাম-মুয়াজ্জিনদের থাকার জন্য মনোরম কোয়ার্টার, বড় পুকুর ঘাট ও অজুখানা বিদ্যমান রয়েছে।
মুঘল স্থাপত্যের অনুকরণে নির্মিত এমন আকর্ষণীয় মনোমুগ্ধকর ও ব্যয়বহুল নির্মাণশৈলী মসজিদের সৌন্দর্যবর্ধনের পাশাপাশি একক স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট প্রকাশ করে। এই মসজিদে একসাথে সালাত আদায় করতে পারেন সহস্রাধিক মানুষ। [3] [4]
এই মসজিদে জুম’আর দিন শতশত মানুষ সালাত আদায় করতে দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসেন। আবার অনেকে মসজিদটির সৌন্দর্য উপভোগ করতেও মাঝেমধ্যে এখানে হাজির হন। এমন ব্যতিক্রমধর্মী দৃষ্টিনন্দন স্থাপত্যকীর্তি নিঃসন্দেহে দর্শনীয় স্থান হিসেবে উপভোগ্য।
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.