Loading AI tools
মালদীপের রাজনীতিবিদ উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
আল আমীর মোহাম্মদ আমিন ধোশাঈমেয়ানা কিলাইফানু (ধিবেহী: އަލްއަމީރު މުހައްމަދު އަމީން ދޮށިމޭނާ ކިލެގެފާނު) (জুলাই ২০, ১৯১০ – জানুয়ারী ১৯, ১৯৫৪), জনপ্রিয় হিসাবে পরিচিত মোহাম্মদ আমিন দিদি ছিলেন মালদ্বীপের একজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। তিনি মালদ্বীপের প্রথম রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং ১লা জানুয়ারী, ১৯৫৩ থেকে ২১ আগস্ট, ১৯৫৩ সাল পর্যন্ত সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। আমিন দিদি ১৯৪৬ সাল থেকে ১৯৫৩ সাল পর্যন্ত মাজিদিয়া স্কুলের অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। আমিন দিদির আমেনা আমীন নামে একজন কন্যা সন্তান রয়েছে। তার নাতি আমিন ফয়সাল মালদ্বীপের সাবেক মন্ত্রী এবং মালদ্বীপের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের দায়িত্বে ছিলেন। তার অন্যান্য নাতীরা হলেনঃ ইব্রাহিম ফয়সাল, ফারহানাজ ফয়সাল ও ইশাত শুভইকার।
মোহাম্মদ আমিন দিদি | |
---|---|
১ম মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি | |
কাজের মেয়াদ জানুয়ারী ১, ১৯৫৩ – আগস্ট ২১, ১৯৫৩ | |
উপরাষ্ট্রপতি | ইব্রাহিম মোহাম্মদ দিদি |
পূর্বসূরী | অফিস তৈরি |
উত্তরসূরী | ইব্রাহিম মোহাম্মদ দিদি (কার্যনির্বাহক) অফিস বিলুপ্ত মালদ্বীপ (মুহম্মদ ফরিদ দিদি) |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ২০ জুলাই ১৯১০ আথিরজী |
মৃত্যু | ১৯ জানুয়ারী ১৯৫৪(বয়স ৪৩) ভীমানাফুশি দ্বীপ |
জাতীয়তা | Maldivian |
রাজনৈতিক দল | পিপলস প্রগ্রেস পার্টি |
দাম্পত্য সঙ্গী | ফাতেমাথ সাদা |
সন্তান | ১ |
ধর্ম | ইসলাম |
মোহাম্মদ আমিন দিদি ছিলেন মালদ্বীপের রেয়াইথুন্জ মুথগাডম পার্টির প্রথম রাজনৈতিক দলের নেতা। তিনি দেশের আধুনিকীকরণের প্রচেষ্টার জন্য সুপরিচিত ছিলেন, যা মালদ্বীপে নারী শিক্ষার অগ্রদূত হিসেবে ভূমিকা পালন করে।[1] এর পাশাপাশি তিনি মাছ রপ্তানি শিল্পকে জাতীয়করণ করেন এবং তামাকজাত দ্রব্যাদিসহ ধূমপান নিষিদ্ধ করা হয়।[2]
রাষ্ট্রপতি আমিন ছিলেন আশিরিজি আহমেদ ধোনিমনিনা কিল্লাফেফ এবং রুনুজি আশিদ দিদির সন্তান। তিনি তার পিতার দিক থেকে হুরায়ার বিখ্যাত রাজবংশের বংশধর ছিলেন। ১৯২০ সালে তিনি সিলোন (বর্তমানে শ্রীলঙ্কা) উদ্দ্যেশ্যে পাড়ি জমান এবং সেন্ট জোসেফস কলেজে লেখাপড়া শুরু করেন। ১৯২৮ সালে তিনি আরো বেশি জ্ঞানার্জনের জন্য ভারতে গিয়েছিলেন এবং এক বছর পরে আবারো মালদ্বীপে ফিরে আসেন।
মালদ্বীপে ফিরে আসার পর তিনি বিভিন্ন পদে তিনি দায়িত্ব পালন করেন। যেমনঃ কাস্টমস প্রধান কর্মকর্তা, মালদ্বীপের পোস্ট অফিসের প্রধান, বাণিজ্য মন্ত্রী এবং প্রথম মালদ্বীপের সংসদ সদস্যও ছিলেন তিনি।
জনগণের বিপুল সমর্থনে মধ্যে দিয়ে, তিনি ৮২১ বছরের দীর্ঘকালীন সালতাতকে বিলুপ্ত ঘোষণা করে ১লা জানুয়ারী ১৯৫৩ সালে মালদ্বীপের প্রথম রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। যদিও তিনি সব সময় সাংবিধানিক রাজতন্ত্রকে সমর্থন করেছিলেন।
সাবেক রাষ্ট্রপতির স্বাস্থ্যের অবনতি হলে তাকে ভীমানফুসী দ্বীপে (বর্তমানে কুরুম্বা গ্রামে) আনা হয়, যেখানে তিনি ১৯ জানুয়ারি ১৯৪২ সালে মৃত্যুবরণ করেন। বিহামানা ফুসিতে ছোটখাটোভাবে শেষকৃত্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
তিনি এখনও পর্যন্ত মালদ্বীপের প্রথম রাষ্ট্রপতি হওয়ার জন্য এবং গণতন্ত্র প্রবর্তনের জন্য আজকালকার দিনে দেশের নাগরিকদের কাছে অতিশয় সম্মানিত ব্যক্তিত্ব হিসেবে সুপরিচিত।[3]
ইব্রাহিম ধোনিমনিনা কিলেজ ফান | মরিয়াম দিদি | রোয়ানজ' ইব্রাহিম দিদি | অজ্ঞাত | ||||||||||||||||||||||||||||||||||
আহমেদ ধোনিমনিনা কিলেজ ফান | রোয়ানজ 'আয়েশা দিদি | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
মোহাম্মদ আমিন দিদি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||
পূর্বসূরী অবস্থান প্রতিষ্ঠিত |
মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি জানুয়ারী ১, ১৯৫৩ – আগস্ট ২১, ১৯৫৩ |
উত্তরসূরী সুলতান মুহম্মদ ফরিদ দিদি |
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.