মার্ক লিখিত গোপন সুসমাচার বা মার্ক লিখিত মরমি সুসমাচার[1] (গ্রিক: τοῦ Μάρκου τὸ μυστικὸν εὐαγγέλιον, tou Markou to mystikon euangelion),[lower-alpha 1][3] হল অনুমোদিতসাধু মার্ক লিখিত সুসমাচারের একটি গোপন বা মরমি সংস্করণ। কথিত আছে, এটি মূল অনুমোদিত সুসমাচারটির তুলনায় আয়তনে দীর্ঘতর। তাই এটি মার্ক লিখিত দীর্ঘতর সুসমাচার নামেও পরিচিত।[4][5]মার সাবা পত্র নামে পরিচিত একটি প্রাচীন চিঠিতে স্বতন্ত্রভাবে এই সুসমাচারটির উল্লেখ পাওয়া যায়। কথিত আছে, চিঠিটি আলেকজান্দ্রিয়ার ক্লিমেন্টের লেখা। তবে নথিটির প্রামাণিকতা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। চিঠিটি সংরক্ষিত রয়েছে শুধুমাত্র হাতে লেখা একটি গ্রিক প্রতিলিপির আলোকচিত্রেই। মনে করা হয়, উক্ত প্রতিলিপিটি সপ্তদশ শতাব্দীতে মুদ্রিত অ্যান্টিওকের ইগনেশিয়াসের রচনাবলির এন্ডপেপারে অষ্টাদশ শতাব্দীতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।[lower-alpha 2][8][9][10]
১৯৫৮ সালে কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাচীন ইতিহাসের অধ্যাপক মর্টন স্মিথজেরুসালেমের ২০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত মার সাবার একটি মঠে আলেকজান্দ্রিয়ার ক্লিমেন্টের লেখা এবং ইতিপূর্বে অজ্ঞাত একটি চিঠি খুঁজে পান।[11] ১৯৬০ সালে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁর আবিষ্কারের কথা ঘোষণা করেন[12] এবং ১৯৭৩ সালে নিজের গবেষণাপত্রটি প্রকাশ করেন।[10][13] মূল পাণ্ডুলিপিটি এর পরে জেরুসালেমে গ্রিক অর্থোডক্স চার্চের গ্রন্থাগারে স্থানান্তরিত করা হয়। ১৯৯০ সালের পর কোনও এক সময় সেটি হারিয়েও যায়।[14][15] আলোকচিত্র ও অনুলিপির উপর ভিত্তি করে পরবর্তী গবেষণাকার্য সম্পাদিত হয়েছিল। এই আলোকচিত্র ও অনুলিপিগুলির মধ্যে স্মিথের গৃহীত আলোকচিত্র ও অনুলিপিও ছিল।[16]
চিঠিটি যাঁকে সম্বোধন করে লেখা সেই থিওডোরের (থিওডোরোস) পরিচয় ভিন্নভাবে জানা যায় না।[17][18] চিঠিতে ক্লিমেন্ট লিখেছেন, "পিটার যখন শহিদ হলেন, তখন মার্ক [অর্থাৎ, সুসমাচার-প্রচারক মার্ক] আলেকজান্দ্রিয়ায় আসেন। তিনি তাঁর নিজের এবং পিটারের লেখা বিবরণী সঙ্গে এনেছিলেন। সেগুলি থেকে যে তথ্যগুলি জ্ঞানের পথে উত্তরণের জন্য উপযুক্ত সেগুলি তিনি স্থানান্তরিত করেন তাঁর পূর্বতন গ্রন্থে [অর্থাৎ, সাধু মার্ক লিখিত সুসমাচারে]।"[19] তিনি আরও বলেন যে, অধুনা মার্ক লিখিত গোপন সুসমাচার নামে পরিচিত এই সম্প্রসারিত সংস্করণটি মার্ক রেখে যান "আলেকজান্দ্রিয়ার খ্রিস্টীয় মণ্ডলীর কাছে এবং সেখানে এটি আজও সর্বাধিক যত্নের সহিত রক্ষিত হচ্ছে এবং যাঁরা মহান রহস্যসমূহের সঙ্গে পরিচিত হয়েছেন শুধুমাত্র তাঁদের দ্বারাই পঠিত হচ্ছে।"[19][20][21] ক্লিমেন্ট সাধু মার্ক লিখিত এই গোপন সুসমাচার থেকে দু’টি অংশ উদ্ধৃত করেছিলেন। উদ্ধৃত দীর্ঘতর অংশটিতে কথিত হয়েছে যে, বেথানিতে যিশু মৃত এক ধনী যুবককে জীবন দান করেছিলেন।[22] এই কাহিনিটির সঙ্গে সাধু যোহন লিখিত সুসমাচারে বর্ণিত লাজারাসের জীবনদান উপাখ্যানের বহু মিল লক্ষিত হয়।[23][24][25]
চিঠিটি প্রকাশ হতেই এক সময়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। কিন্তু কিছুকাল পরেই এই প্রকাশনার বিরুদ্ধে জালিয়াতি ও অপব্যাখ্যার অভিযোগ আনীত হয়।[26] অধিকাংশ প্যাট্রিস্টিক ক্লিমেন্ট বিশেষজ্ঞ এই চিঠিটিকে অকৃত্রিম মনে করলেও,[27][28]বাইবেল বিশেষজ্ঞরা এই চিঠিটির প্রামাণিকতা নিয়ে ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারেননি এবং এই বিষয়ে ভিন্ন ভিন্ন মতামত জ্ঞাপন করেন।[29][30][31] গ্রন্থটির দু’টি অংশ মাত্র পাওয়া গিয়েছিল। গবেষকদের মতে, এই দুই অংশের দু’টিই অপ্রামাণিক হতে পারে আবার দু’টিই প্রামাণিক হতে পারে অথবা এমনও হতে পারে যে একটি অংশ প্রামাণিক এবং অপরটি অপ্রামাণিক।[32] যাঁরা চিঠিটিকে জালিয়াতি মনে করেন, তাঁদের অধিকাংশের মতেই এটি আধুনিক কালের জালিয়াতি এবং অধিকাংশ স্থলেই এটির আবিষ্কর্তা মর্টন স্মিথকেই এই ক্ষেত্রে দোষী সাব্যস্ত করা হয়।[32] চিঠিটি জালিয়াতি হলে সাধু মার্ক লিখিত সুসমাচারের খণ্ডাংশগুলিও জালিয়াতি।[32] কেউ কেউ চিঠিটিকে প্রামাণিক মনে করলেও ক্লিমেন্টের বিবরণে বিশ্বাস স্থাপন করেন না। বরং তাঁরা সুসমাচারটিকে খ্রিস্টীয় দ্বিতীয় শতাব্দীতে রচিত একটি (জ্ঞানবাদী) প্যাস্টিক মনে করেন।[33][34] অন্যেরা মনে করেন যে, ক্লিমেন্টের দেওয়া তথ্যগুলি সঠিক এবং এই গোপন সুসমাচারটি স্বয়ং মার্ক কর্তৃক সম্প্রসারিত সাধু মার্ক লিখিত সুসমাচারের একটি দ্বিতীয় সংস্করণ।[35] অন্য এক দল বিশেষজ্ঞ আবার মনে করেন যে, মার্ক লিখিত গোপন সুসমাচারটিই মূল সুসমাচার এবং সেটি অনুমোদিত সাধু মার্ক লিখিত সুসমাচারের পূর্বে রচিত হয়েছিল।[36][37] তাঁরা মনে করেন, ক্লিমেন্ট কর্তৃক উদ্ধৃত গোপন সুসমাচারের অংশগুলির ফলশ্রুতি হল অনুমোদিত সুসমাচারটি। শেষোক্ত সুসমাচারের অন্যান্য অংশগুলি হয় মার্ক নিজে অথবা পরবর্তী পর্যায়ে অন্য কেউ বাদ দিয়েছিলেন।[38][39][39]
মার সাবা পত্রের প্রামাণিকতা নিয়ে বিতর্কের অবসান এখনও ঘটেনি।[40] গবেষক মহল এটির প্রামাণিকতার বিষয়ে দ্বিধাবিভক্ত। মার্ক লিখিত গোপন সুসমাচার-সংক্রান্ত বিতর্কেও তাই অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।[41][32][26] যদিও এই বিষয়ে বিতর্ক অব্যাহতই রয়েছে।[42]
মর্টন স্মিথ এবং মার সাবা পত্রের আবিষ্কার
১৯৫৮ সালের গ্রীষ্মে "পাণ্ডুলিপি-সংগ্রহের সন্ধানে" জর্ডন, ইসরায়েল, তুরস্ক ও গ্রিস পরিভ্রমণের সময়[44]মর্টন স্মিথজেরুসালেম ও মৃত সাগরের মধ্যে অবস্থিত[45]মার সাবারগ্রিক অর্থোডক্স মঠটিও পরিদর্শন করেন।[46]জেরুসালেমের পেট্রিয়ার্ক প্রথম বেনেডিক্ট তাঁকে সেখানে তিন সপ্তাহ অতিবাহিত করে সেখানকার পাণ্ডুলিপিগুলি অধ্যয়নের অনুমতি দেন।[47][43] স্মিথ পরে জানিয়েছিলেন, মার সাবার মিনার গ্রন্থাগারের নথিপত্র তালিকাভুক্ত করার সময় তিনি আলেকজান্দ্রিয়ার ক্লিমেন্টের লেখা একটি চিঠি আবিষ্কার করেন। চিঠিটির কথা ইতিপূর্বে কেউ জানত না। সেই চিঠিতে ক্লিমেন্ট সাধু মার্ক লিখিত সুসমাচারের একই রকমভাবে পূর্বে অজ্ঞাত একটি দীর্ঘতর সংস্করণ থেকে দু’টি অংশ উদ্ধৃত হয়েছিল। এই দীর্ঘতর সুসমাচারটিকে পরবর্তীকালে স্মিথ "মার্ক লিখিত গোপন সুসমাচার" (ইংরেজি: "Secret Gospel of Mark") নামে অভিহিত করেন।[7]অ্যান্টিওকের ইগনেশিয়াসের রচনাবলির ইসাক ভোসিয়াস কর্তৃক ১৬৪৬ সালে মুদ্রিত সংস্করণের এন্ডপেপারে চিঠিটির পাঠ হাতে লেখা অবস্থায় রক্ষিত ছিল।[lower-alpha 2][7][6][8][9] চিঠিটি মার সাবা চিঠি, ক্লিমেন্টের চিঠি, থিওডোরকে লিখিত চিঠি ও থিওডোরকে লিখিত ক্লিমেন্টের চিঠি সহ একাধিক নামে পরিচিত।[48][49][50][51][52][53]
বইটি "গ্রিক পেট্রিয়ার্কেটের সম্পত্তি" হওয়ায় স্মিথ শুধুমাত্র চিঠিটির কয়েকটি সাদা-কালো আলোকচিত্রই গ্রহণ করেছিলেন এবং বইটি যেখানে পেয়েছিলেন সেই মিনার গ্রন্থাগারেই রেখে আসেন।[10] স্মিথ অনুভব করেন, চিঠিটিকে খাঁটি বলে সপ্রমাণ করতে হলে তাঁকে এটির বিষয়বস্তুর প্রতি অন্যান্য গবেষকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে হবে। চিঠিটির বিষয়বস্তু যেন আগেই কেউ প্রকাশ করতে না পারে, সেই জন্য ১৯৫৮ সালের ডিসেম্বর মাসে তিনি একটি প্রাথমিক অনুবাদ সহ চিঠিটির একটি প্রতিলিপি লাইব্রেরি অফ কংগ্রেসে জমা দেন।[lower-alpha 3][55]
দুই বছর ধরে আলেকজান্দ্রিয়ার ক্লিমেন্টের তর্কাতীত রচনাবলির সঙ্গে থিওডোরকে লেখা এই চিঠিটির শৈলী, শব্দভাণ্ডার ও ধ্যানধারণার তুলনা করে[56][57][10][58] এবং একাধিক প্রাচীন হস্তলিপিবিদদের সঙ্গে আলোচনা করে (তাঁরা হস্তলিপিটিকে অষ্টাদশ শতাব্দীর বলে চিহ্নিত করেছিলেন)[59][60] স্মিথ চিঠিটির প্রামাণিকতা সম্বন্ধে নিঃসন্দেহ হন এবং ১৯৬০ সালের ডিসেম্বরে সোসাইটি অফ বিবলিক্যাল লিটারেচারের বার্ষিক সম্মেলনে তাঁর আবিষ্কারের কথা ঘোষণা করেন।[10][61][lower-alpha 4] পরের বছর তিনি মার্ক, ক্লিমেন্ট ও চিঠিটির প্রেক্ষাপট এবং আদি খ্রিস্টধর্মের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে অনুপুঙ্খ অধ্যয়ন করেন।[56] এই সময়কালের মধ্যে তিনি সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রের অনেক বিশেষজ্ঞের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনাও করেন। ১৯৬৬ সালে তাঁর গবেষণাকর্ম সমাপ্ত হয়। কিন্তু সেই গবেষণার ফলশ্রুতি ক্লিমেন্ট অফ আলেকজান্দ্রিয়া অ্যান্ড আ সিক্রেট গসপেল অফ মার্ক নামক গবেষণাগ্রন্থটি[63] ১৯৭৩ সালের আগে প্রকাশিত হয়নি। এর কারণ ছিল "উৎপাদন স্তরে" সাত বছরের দেরি।[10][64] এই গ্রন্থেই স্মিথ মূল পাঠটির এক গুচ্ছ সাদা-কালো ছবি প্রকাশ করেছিলেন।[65] সেই বছরই গোড়ার দিকে তিনি সাধারণ পাঠকদের জন্য একটি দ্বিতীয় বইও প্রকাশ করেছিলেন।[66][67][68]
পাণ্ডুলিপির পরবর্তী ইতিহাস
ডেভিড ফ্লাসার (১৯১৭-২০০০) ও গাই স্ট্রমসা (জন্ম ১৯৪৮)। ১৯৭৬ সালে যে তিন জন বিশেষজ্ঞ মার সাবা পাণ্ডুলিপিটি দেখেছিলেন, তাঁদের দু’জন। স্ট্রমসা হলেন শেষ জীবিত পাশ্চাত্য গবেষক যিনি এটি দেখেছেন।
বহু বছর ধরে মনে করা হত যে, একমাত্র স্মিথই এই পাণ্ডুলিপিটি দেখেছিলেন।[69] যদিও ২০০৩ সালে গাই স্ট্রমসা জানান যে, তিনি এবং অন্য গবেষকদের একটি দলও ১৯৭৬ সালে পাণ্ডুলিপিটি দেখেন। হিব্রু বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই অধ্যাপক ডেভিড ফ্লাসার ও শ্লোমো পাইনস এবং গ্রিক অর্থোডক্স আর্কিম্যান্ড্রাইট মেলিটনকে সঙ্গে নিয়ে স্ট্রমসা মার সাবায় গিয়েছিলেন বইটি দেখার জন্য। মার সাবার এক সন্ন্যাসীর সহযোগিতায় তাঁরা ১৮ বছর আগে স্মিথের বইটি রেখে যাওয়ার সম্ভাব্য স্থানে বইটি পুনরায় চিহ্নিত করেন। তাঁরা জানতেন, "ক্লিমেন্টের চিঠিটি বইটির শেষের শূন্য পৃষ্ঠাগুলিতে লিখিত অবস্থায় ছিল"।[70] স্ট্রমসা, মেলিটন ও তাঁদের সঙ্গীরা মনে করেছিলেন, মার সাবার পরিবর্তে জেরুজালেমে পাণ্ডুলিপিটি নিরাপদ থাকবে। তাঁরা বইটি তাঁদের সঙ্গে করে নিয়ে আসেন এবং তারপরে মেলিটন বইটি নিয়ে যান পেট্রিয়ার্কেট গ্রন্থাগারে। গবেষক দলটি পাণ্ডুলিপির কালি পরীক্ষা করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সেই অঞ্চলে এই জাতীয় প্রযুক্তি একমাত্র জেরুসালেম পুলিশেরই ছিল এবং মেলিটন পাণ্ডুলিপিটি পুলিশের হাতে ছেড়ে যেতে রাজি ছিলেন না বলে কালি পরীক্ষা করা সম্ভব হয়নি।[71][72] স্ট্রমসা যখন জানতে পারেন যে তিনিই এই পাণ্ডুলিপিটিকে চাক্ষুষ করা "শেষ [জ্ঞাত] জীবিত পাশ্চাত্য গবেষক", তখন তিনি এই ঘটনার বিবরণী প্রকাশ করেন।[71][14][73]
পরবর্তীকালের গবেষণা থেকে পাণ্ডুলিপিটি সম্পর্কে আরও তথ্য জানা যায়। ১৯৭৭ সাল নাগাদ[74] আলোকচিত্র গ্রহণ ও পুনরায় তালিকাভুক্ত করার উদ্দেশ্যে গ্রন্থাগারিক ফাদার ক্যালিস্টোস ডরভাস বইটি থেকে গোপন সুসমাচার-সংবলিত পৃষ্ঠা দু’টি সরিয়ে নেন।[75] যদিও কখনই সেটিকে পুনরায় তালিকাভুক্ত করার ঘটনা ঘটেনি।[15] ডরভাস পরে চার্লস ডব্লিউ. হেড্রিক ও নিকোলস অলিম্পিওকে বলেছিলেন যে, অন্ততপক্ষে ১৯৯০ সালে তাঁর অবসর গ্রহণের আগে পর্যন্ত পৃষ্ঠাগুলি বইটির সঙ্গে পৃথকভাবে রাখা ছিল।[76] যদিও পরবর্তীকালে পৃষ্ঠাগুলি হারিয়ে যায় এবং সেগুলি কোথায় রয়েছে তা নির্ণয় করার বহু চেষ্টা করা হলেও সকল চেষ্টাই ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়।[72] অলিম্পিও মনে করেন যে, প্যাট্রিয়ার্কেট গ্রন্থাগারের ব্যক্তিবর্গই সম্ভবত এই গ্রন্থের মর্টন স্মিথ কৃত সমকামোদ্দীপক ব্যাখ্যার জন্য পৃষ্ঠাগুলি দিতে অস্বীকার করেছিলেন[77][78][79] অথবা সেগুলি ধ্বংস করা বা ভুল জায়গায় রাখা হয়েছিল।[75] ক্যালিস্টোস ডরভাস পাণ্ডুলিপির রঙিন আলোকচিত্রগুলি অলিম্পিওকে দেন। হেড্রিক ও অলিম্পিউ সেগুলি ২০০০ সালে সেগুলি দ্য ফোর্থ আর গ্রন্থে প্রকাশ করেন।[14][15]
ডরভাস ১৯৮৩ সালে একটি ফোটো স্টুডিওতে এই রঙিন আলোকচিত্রগুলি প্রস্তুত করেছিলেন। কিন্তু এই আলোকচিত্র গ্রহণের ব্যবস্থা করা হয়েছিল কুয়েন্টিন কুয়েসনেলের জন্য। তিনিই এর জন্য প্রয়োজনীয় অর্থসাহায্য করেছিলেন। ১৯৮৩ সালের জুন মাসে[80] কুয়েসনেল ডরভাসের তত্ত্বাবধানে[81] তিন সপ্তাহ-ব্যাপী সময়কালের মধ্যে বেশ কয়েকদিনের জন্য গ্রন্থাগারে পাণ্ডুলিপিটি অধ্যয়নের অনুমতি দান করেন।[82] কুয়েসনেলই ছিলেন "প্রথম গবেষক যিনি মার সাবা নথিটি প্রকৃতপক্ষে এক জালিয়াতির বিষয় হতে পারে বলে আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্তি প্রদর্শন করেন"। তিনি ছিলেন স্মিথের "কঠোর সমালোচক"। বিশেষ করে নথিটি তাঁর সমকক্ষ গবেষকদের কাছে প্রাপ্তিসাধ্য না করার জন্য এবং ওই ধরনের নিম্নমানের আলোকচিত্র উপস্থাপনা করার জন্য তিনি স্মিথের তীব্র সমালোচনা করেছিলেন।[83][84] অবশ্য কুয়েসনেলও তাঁর সমস্তরের গবেষকদের বলেননি যে তিনি পাণ্ডুলিপিটি পরীক্ষা করেছেন। সেই সঙ্গে তিনি এও জানাননি যে ১৯৮৩ সালের মধ্যেই তিনি তাঁর বাড়িতে চিঠিটির উচ্চ-মানের রঙিন আলোকচিত্র নিয়ে এসেছিলেন।[85] ডরভাস তাঁর নিজের জন্য সেই আলোকচিত্রগুলির কপি রেখে দিয়েছিলেন বলে ২০০০ সালে হেডরিক ও অলিম্পিও সেই আলোকচিত্রগুলি প্রকাশ করতে সক্ষম হন।[86] কিন্তু সেই প্রকাশনার সময়ও তাঁরা জানতেন না যে কুয়েসনেলের কাছেও সেই একই ছবি রয়েছে।[87] কুয়েসনেলের আগমনের কথা গবেষক সমাজও জানতেন না। শেষে ২০০৭ সালে আডেলা ইয়ারব্রো কলিনস সংক্ষেপে বলেন যে, ১৯৮০-এর দশকে গোড়ার দিকে কুয়েসনেলকে পাণ্ডুলিপিটি দেখার অনুমতি প্রদান করা হয়েছিল।[88][85] কুয়েসনেলের মৃত্যুর কয়েক বছর বাসে ২০১২ সালে গবেষকদের তাঁর জেরুজালেম যাত্রার লেখাপত্র দেখতে দেওয়া হয়।[89] তা থেকেই জানা যায় যে, কুয়েসনেল প্রথমে নিশ্চিত ছিলেন যে তিনি নথিটি যে জালিয়াতি সেই তত্ত্ব প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হবেন।[90] তাঁর কাছে সন্দেহজনক ঠেকেছিল এমন কিছু খুঁজে পাওয়ার পর ডরভাস (যিনি নিশ্চিত ছিলেন যে এটি প্রকৃতই অষ্টাদশ শতাব্দীর হস্তলিপি)[91] একই বৈশিষ্ট্যসূচক অষ্টাদশ শতাব্দীর অন্য কয়েকটি হস্তলিপি নিয়ে আসেন।[90] কুয়েসনেল স্বীকার করেন যে, যেহেতু "সেগুলির সব ক’টি জালিয়াতি নয়" সেহেতু নথিটি যে জালিয়াতি তা প্রমাণ করা সহজ নয়। অবশেষে তিনি তাঁর প্রচেষ্টাই ইতি টানেন এবং লেখেন যে এই ব্যাপারে বিশেষজ্ঞদের মতামত নিতে হবে।[92]
২০১৯ সালের তথ্য অনুযায়ী, পাণ্ডুলিপিটি এখন কোথায় তা জানা যায় না।[93] শুধুমাত্র দুই প্রস্থ আলোকচিত্রে এটি নথিবদ্ধ রয়েছে: ১৯৫৮ সালে স্মিথ কর্তৃক গৃহীত সাদা-কালো এবং ১৯৮৩ সালে গৃহীত রঙিন আলোকচিত্রগুচ্ছ।[81] পাণ্ডুলিপিটির কালি ও ফাইবার কখনও পরীক্ষা করে দেখা হয়নি।[94]
আগামেমনন সেলিকাস, "গ্রামাটিক্যাল অ্যান্ড সিনটেটিক কমেন্টস"[2]
১৬৪৬ সালে আমস্টারডামে অ্যান্টিওকের ইগনেশিয়াসের পত্রাবলির ইসাক ভোসিয়াস সংগৃহীত প্রথম সংস্করণটি প্রকাশিত হয়।[6] মর্টন স্মিথ গ্রন্থটি "এমএস ৬৫" শিরোনামে তালিকাভুক্ত করেছিলেন।[7]
Smith, Morton, Manuscript Material from the Monastery of Mar Saba: Discovered, Transcribed, and Translated by Morton Smith, New York, privately published (Dec. 1958), pp. i + 10. It "was submitted to the U.S. Copyright Office on December 22, 1958."[54]
সম্মেলনটি আয়োজিত হয়েছিল ১৯৬০ সালের ২৯ ডিসেম্বর তারিখে কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের "দ্য হোরাস মান অডিটোরিয়াম, টিচার’স কলেজ"-এ।[62]
Achtemeier, Paul J. (১৯৭৪), "reviews of Clement of Alexandria and The Secret Gospel", Journal of Biblical Literature, 93:4, পৃষ্ঠা625–628.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) Available onlineওয়েব্যাক মেশিনেআর্কাইভকৃত ২৬ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে
Anastasopoulou, Venetia (২০১০), "Experts Report Handwriting Examination"(পিডিএফ), Biblical Archaeology Review, পৃষ্ঠা1–39.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Beskow, Per (১৯৮৩), Strange Tales about Jesus: A Survey of Unfamiliar Gospels (1st সংস্করণ), Philadelphia: Fortress Press, আইএসবিএন0-8006-1686-3উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) (2nd edition 1985)
Beskow, Per (২০১১), "Chapter 28: Modern Mystifications of Jesus", Burkett, Delbert, The Blackwell Companion to Jesus, Oxford: Blackwell Publishing Ltd., পৃষ্ঠা458–473, আইএসবিএন978-1405193627উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Brown, Raymond E. (১৯৭৪), "The Relation of the 'Secret Gospel of Mark' to the Fourth Gospel", Catholic Biblical Quarterly, 36, পৃষ্ঠা466–485.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Brown, Scott G. (২০০৫), Mark's Other Gospel: Rethinking Morton Smith's Controversial Discovery, Waterloo, Ont.: Wilfrid Laurier University Press, আইএসবিএন978-0-88920-461-4উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Brown, Scott G. (২০০৬a), "Reply to Stephen Carlson", The Expository Times, 117, পৃষ্ঠা144–149., ডিওআই:10.1177/0014524606061616উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Brown, Scott G. (২০০৬b), "The Question of Motive in the Case against Morton Smith", Journal of Biblical Literature, 125, পৃষ্ঠা351–383., ডিওআই:10.2307/27638364উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Brown, Scott G. (২০০৬c), "Factualizing the folklore: Stephen Carlson's case against Morton Smith", Harvard Theological Review, 99, পৃষ্ঠা291–327., ডিওআই:10.1017/s001781600600126xউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Brown, Scott G. (২০০৭), "an essay review of Peter Jeffery, The Secret Gospel of Mark Unveiled: Imagined Rituals of Sex, Death, and Madness in a Biblical Forgery", Review of Biblical Literature, 9/15, পৃষ্ঠা47 pages.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) Available online (PDF file)ওয়েব্যাক মেশিনেআর্কাইভকৃত ১ জুন ২০১৯ তারিখে
Brown, Scott G. (Winter ২০০৮), "The Letter to Theodore: Stephen Carlson's Case against Clement's Authorship", Journal of Early Christian Studies, 16:4, পৃষ্ঠা535–572.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Brown, Scott G. (২০১১), "The Longer Gospel of Mark and the Synoptic Problem", Foster, Paul; ও অন্যান্য, New Studies in the Synoptic Problem: Oxford Conference, April 2008: Essays in honour of Christopher M. Tuckett, BETL; Leuven: Peeters, পৃষ্ঠা753–782, আইএসবিএন978-9042924017উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Brown, Scott G. (২০১২), "The Mystical Gospel of Mark: Part One", The Fourth R, 25:6, পৃষ্ঠা5–10.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Brown, Scott G.; Pantuck, Allan J. (২০১৩), "Craig Evans and the Secret Gospel of Mark: Exploring the Grounds for Doubt", Burke, Tony, Ancient Gospel or Modern Forgery? The Secret Gospel of Mark in Debate. Proceedings from the 2011 York University Christian Apocrypha Symposium, Eugene, Or.: Cascade Books, পৃষ্ঠা101–134, আইএসবিএন978-1620321867উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Brown, Scott G. (২০১৩), "Behind the Seven Veils, I: The Gnostic Life Setting of the Mystic Gospel of Mark", Burke, Tony, Ancient Gospel or Modern Forgery? The Secret Gospel of Mark in Debate. Proceedings from the 2011 York University Christian Apocrypha Symposium, Eugene, Or.: Cascade Books, পৃষ্ঠা247–283, আইএসবিএন978-1620321867উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Brown, Scott G. (২০১৬), "Mar Saba 65: Twelve Enduring Misconceptions", Cueva, Edmund P.; Martínez, Javier, Splendide Mendax: Rethinking Fakes and Forgeries in Classical, Late Antique, and Early Christian Literature, Groningen: Barkhuis Publishing, পৃষ্ঠা303–330, আইএসবিএন978-9491431982উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Brown, Scott G. (২০১৭), "Behind the Seven Veils, II: Assessing Clement of Alexandria's Knowledge of the Mystic Gospel of Mark", Burke, Tony, Fakes, Forgeries, and Fictions: Writing Ancient and Modern Christian Apocrypha: Proceedings from the 2015 York Christian Apocrypha Symposium, Eugene, Or.: Cascade Books, পৃষ্ঠা95–128, আইএসবিএন978-1532603754উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Bruce, F. F. (১৯৭৪), The "Secret" Gospel of Mark, Ethel M. Wood Lecture, University of London, London: Athlone Pressউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) Available online (PDF file)ওয়েব্যাক মেশিনেআর্কাইভকৃত ২০ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে
Burke, Tony (২০১৩), "Introduction", Burke, Tony, Ancient Gospel or Modern Forgery? The Secret Gospel of Mark in Debate. Proceedings from the 2011 York University Christian Apocrypha Symposium, Eugene, Or.: Cascade Books, পৃষ্ঠা1–29, আইএসবিএন978-1620321867উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Burnet, Régis (২০১৩), "Recensions Ancient Gospel or Modern Forgery? The Secret Gospel of Mark in Debate., Burke, Tony (éd.)", Apocrypha 24: International Journal of Apocryphal Literatures (French ভাষায়), Turnhout: Brepols, পৃষ্ঠা290–293, আইএসবিএন978-2503550695উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অচেনা ভাষা (link)
Cameron, Ron (১৯৮২), "The Secret Gospel of Mark", Cameron, Ron, The Other Gospels: Non-Canonical Gospel Texts, Philadelphia, Pennsylvania: The Westminster Press, পৃষ্ঠা67–71, আইএসবিএন0-664-24428-9উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Carlson, Stephen C. (২০০৫), The Gospel Hoax: Morton Smith's Invention of Secret Mark, Waco, Texas: Baylor University Press, আইএসবিএন1-932792-48-1উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Carlson, Stephen C. (২০০৬), "Reply to Scott Brown", The Expository Times, 117 (5), পৃষ্ঠা185–188.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Carlson, Stephen C. (২০১৩), "Appendix I. Can the Academy Protect Itself from One of Its Own? The Case of Secret Mark", Burke, Tony, Ancient Gospel or Modern Forgery? The Secret Gospel of Mark in Debate. Proceedings from the 2011 York University Christian Apocrypha Symposium, Eugene, Or.: Cascade Books, পৃষ্ঠা299–307, আইএসবিএন978-1620321867উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Clement of Alexandria (১৯০৫–১৯৩৬), Stählin, Otto, সম্পাদক, Clemens Alexandrinus, Die Griechischen Christlichen Schriftsteller der ersten drei Jahrhunderte, 99-0099943-6 (Greek ভাষায়), Leipzig: J.C. Hinrichs (1905–1936, Stählin); revised by Ursula Treu & Ludwig Früchtel, Berlin: Akademie-Verlag (1970–1985)উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অচেনা ভাষা (link)
Collins, Adela Yarbro; Attridge, Harold W. (২০০৭), Mark: A Commentary, Hermeneia, 99-0249490-0, Minneapolis, MN: Fortress Press, আইএসবিএন978-0800660789উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Criddle, Andrew (Fall ১৯৯৫), "On the Mar Saba Letter Attributed to Clement of Alexandria", Journal of Early Christian Studies, 3:3, পৃষ্ঠা215–220.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Crossan, John Dominic (১৯৮৫), Four Other Gospels: Shadows on the Contour of Canon, San Francisco: Harper & Row, আইএসবিএন0-86683-959-3উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Dart, John (২০০৩), Decoding Mark, Harrisburg, PA: Trinity Press International, আইএসবিএন1-56338-374-8উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Ehrman, Bart D. (২০০৩), Lost Christianities: The Battles for Scripture and the Faiths We Never Knew, Oxford & New York: Oxford University Press, আইএসবিএন978-0-19-518249-1উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Ehrman, Bart D. (Summer ২০০৩c), "Response to Charles Hedrick's Stalemate", Journal of Early Christian Studies, 11:2, পৃষ্ঠা155–163.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Evans, Craig A. (২০০৮), "The Apocryphal Jesus: Assessing the Possibilities and Problems", Evans, Craig A.; Tov, Emanuel, Exploring the origins of the Bible: canon formation in historical, literary, and theological perspective, Acadia studies in Bible and theology, Grand Rapids, Mich.: Baker Academic, পৃষ্ঠা147–172, আইএসবিএন978-0-8010-3242-4উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Evans, Craig A. (২০১৩), "Morton Smith and the Secret Gospel of Mark: Exploring the Grounds for Doubt", Burke, Tony, Ancient Gospel or Modern Forgery? The Secret Gospel of Mark in Debate. Proceedings from the 2011 York University Christian Apocrypha Symposium, Eugene, Or.: Cascade Books, পৃষ্ঠা75–100, আইএসবিএন978-1620321867উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Eyer, Shawn (১৯৯৫), "The Strange Case of the Secret Gospel According to Mark: How Morton Smith's Discovery of a Lost Letter by Clement of Alexandria Scandalized Biblical Scholarship", Alexandria: The Journal for the Western Cosmological Traditions, 3, পৃষ্ঠা103–129.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) Available online
Fowler, Miles (Spring ১৯৯৮), "Identification of the Bethany Youth in the Secret Gospel of Mark with Other Figures Found in Mark and John", Journal of Higher Criticism, 5:1, পৃষ্ঠা3–22.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) Available online
Grafton, Anthony (২০০৯), "Gospel Secrets: The Biblical Controversies of Morton Smith: review of Morton Smith and Gershom Scholem: Correspondence, 1945–1982, ed. Guy Stroumsa", The Nation, January 26, 2009, পৃষ্ঠা25–30.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) Available online
Grant, Robert M. (১৯৭৪), "Morton Smith's Two Books", Anglican Theological Review, 56, পৃষ্ঠা58–64.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Gundry, Robert H. (১৯৯৩), Mark: A Commentary on His Apology for the Cross, Grand Rapids, MI: Eerdmans, আইএসবিএন0-8028-3698-4উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Harris, William V. (২০০৭), "A Bible Fantasy: review of The Secret Gospel of Mark Unveiled, by Peter Jeffery", Times Literary Supplement, 19 October 2007 (2455), পৃষ্ঠা23উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) Available online[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
Hedrick, Charles W.; Olympiou, Nikolaos (২০০০), "Secret Mark: New Photographs, New Witnesses", The Fourth R, 13, পৃষ্ঠা3–16.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) (Available on-line.)
Hedrick, Charles W. (Summer ২০০৩), "The Secret Gospel of Mark: Stalemate in the Academy", Journal of Early Christian Studies, 11:2, পৃষ্ঠা133–145.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Hedrick, Charles W. (২০০৯), "'Secret Mark': An Amazing Discovery", Biblical Archaeology Review, 35:06, পৃষ্ঠা44–46, 48.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Hedrick, Charles W. (২০১৩), "Moving on from Stalemate", Burke, Tony, Ancient Gospel or Modern Forgery? The Secret Gospel of Mark in Debate. Proceedings from the 2011 York University Christian Apocrypha Symposium, Eugene, Or.: Cascade Books, আইএসবিএন978-1620321867উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Henige, David P. (অক্টোবর ২০০৯), "Authorship Renounced: The 'Found' Source in the Historical Record", Journal of Scholarly Publishing, 41:1, পৃষ্ঠা31–55.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Huller, Stephan; Gullotta, Daniel N. (২০১৭), "Quentin Quesnell's Secret Mark Secret: A Report on Quentin Quesnell's 1983 trip to Jerusalem and his inspection of the Mar Saba Document", Vigiliae Christianae, 71:4, পৃষ্ঠা353–378.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Hunter, James Hogg (১৯৪০), The Mystery of Mar Saba, New York, Toronto: Evangelical Publishers, ওসিএলসি6396165উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Hurtado, Larry W. (২০০৩), Lord Jesus Christ: Devotion to Jesus in Earliest Christianity, Grand Rapids, Mich.: Eerdmans, আইএসবিএন0-8028-6070-2উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Ignatius (১৬৪৬), Isaac Vossius, সম্পাদক, Epistolæ genuinæ S.Ignatii Martyris, quæ nunc primum lucem vident ex Bibliotheca florentina. adduntur S.Ignatii epistolæ, quales vulgo circumferuntur.: Adhæc S.Barnabæ epistola ... Edidit & notas addidit Isaacus Vossius. (Greek and Latin ভাষায়), Amstelodami.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অচেনা ভাষা (link)
Jay, Jeff (Winter ২০০৮), "A New Look at the Epistolary Framework of the Secret Gospel of Mark", Journal of Early Christian Studies, 16:4, পৃষ্ঠা573–597.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Jeffery, Peter (২০০৭), The Secret Gospel of Mark Unveiled: Imagined Rituals of Sex, Death, and Madness in a Biblical Forgery, New Haven, Conn.: Yale University Press, আইএসবিএন0-300-11760-4উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Kirby, Peter (২০০৫), "Secret Mark", Early Christian Writings Web Site.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Klawans, Jonathan (২০১৮), "Deceptive Intentions: Forgeries, Falsehoods and the Study of Ancient Judaism", Jewish Quarterly Review, 108:4, পৃষ্ঠা489–501.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Koester, Helmut (২০০৯), "Was Morton Smith a Great Thespian and I a Complete Fool?", Biblical Archaeology Review, 35:06, পৃষ্ঠা54–58, 88.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Kok, Michael J. (২০১৫), The Gospel on the Margins: The Reception of Mark in the Second Century, Minneapolis, MN: Augsburg, Fortress Press, আইএসবিএন978-1451490220উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Lane, William L. (১৯৯০), The Gospel According to Mark: the English text with introduction, exposition and notes, New International Commentary on the New Testament, 99-0500759-8, Grand Rapids, Mich.: Eerdmans, আইএসবিএন978-0-8028-2502-5উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Martin, Annick (২০০৭), "À propos de la lettre atribuée à Clément d'Alexandrie sur l'Évangile secret de Marc", Painchaud, Louis; Poirier, Paul-Hubert, Colloque International: "L'Évangile selon Thomas et les textes de Nag Hammadi" (Quebec, 29–31 mai, 2003), Bibliothèque copte de Nag Hammadi "Études" 8, Quebec, Leuven: Peters, পৃষ্ঠা277–300, আইএসবিএন978-9042920552উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Martínez, Javier (২০১৬), "Cheap Fictions and Gospel Truths", Cueva, Edmund P.; Martínez, Javier, Splendide Mendax: Rethinking Fakes and Forgeries in Classical, Late Antique, and Early Christian Literature, Groningen: Barkhuis Publishing, পৃষ্ঠা3–20, আইএসবিএন978-9491431982উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Merkel, Helmut (১৯৭৪), "Auf den Spuren des Urmarkus? Ein neuer Fund und seine Beurteilung", Zeitschrift für Theologie und Kirche, 71, পৃষ্ঠা123–144.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Merkel, Helmut (১৯৯১), "Appendix: the 'secret Gospel' of Mark", Schneemelcher, Wilhelm; Wilson, Robert McLachlan, New Testament Apocrypha. 1, Gospels and related writings, Cambridge: Clarke, পৃষ্ঠা106–109, আইএসবিএন0-227-67915-6উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Meyer, Marvin W. (২০০৩), Secret Gospels: Essays on Thomas and the Secret Gospel of Mark, Harrisburg, Pa.: Trinity Press International, আইএসবিএন1563384094উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Meyer, Marvin W. (২০১০), "Whom Did Jesus Love Most? Beloved Disciples in John and Other Gospels", Tuomas, Rasimus, The Legacy of John: Second-Century Reception of the Fourth Gospel, Supplements to Novum Testamentum, 0167-9732; 132, Leiden: Brill, পৃষ্ঠা73–92, আইএসবিএন978-90-04-17633-1উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Meyer, Marvin W. (২০১৩), "The Young Streaker in Secret and Canonical Mark", Burke, Tony, Ancient Gospel or Modern Forgery? The Secret Gospel of Mark in Debate. Proceedings from the 2011 York University Christian Apocrypha Symposium, Eugene, Or.: Cascade Books, পৃষ্ঠা145–156, আইএসবিএন978-1620321867উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Murgia, Charles E. (১৯৭৬), "Secret Mark: Real or Fake?", Wuellner, Wilhelm H., Longer Mark: Forgery, Interpolation, Or Old Tradition? Protocol of the Eighteenth Colloquy, 7 December 1975, Acadia studies in Bible and theology, Berkeley, California: Center for Hermeneutical Studies in Hellenistic and Modern Culture, পৃষ্ঠা35–40, আইএসবিএন0892420170উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Neirynck, Frans (১৯৭৯), "La fuite du jeune homme en Mc 14,51–52", Ephemerides theologicae Lovanienses, 55, পৃষ্ঠা43–66.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Neusner, Jacob (১৯৯৩), Are There Really Tannaitic Parallels to the Gospels? A Refutation of Morton Smith, South Florida Studies in the History of Judaism; Atlanta: Scholars Press, আইএসবিএন1555408672উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Paananen, Timo S. (২০১৯), A Study in Authenticity: Admissible Concealed Indicators of Authority and Other Features of Forgeries – A Case Study on Clement of Alexandria, Letter to Theodore, and the Longer Gospel of Mark, Helsinki: Unigrafia, আইএসবিএন978-9515152503উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) PhD diss. Available online (PDF file)
Pantuck, Allan J.; Brown, Scott G. (২০০৮), "Morton Smith as M. Madiotes: Stephen Carlson's Attribution of Secret Mark to a Bald Swindler", Journal for the Study of the Historical Jesus, 6, পৃষ্ঠা106–125., ডিওআই:10.1163/174551908x266051উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Pantuck, Allan J. (ফেব্রুয়ারি ২০, ২০১১a), "Solving the Mysterion of Morton Smith and the Secret Gospel of Mark", Biblical Archaeology Review, পৃষ্ঠা1–16.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) Available online
Pantuck, Allan J. (আগস্ট ১৯, ২০১১), "Response to Agamemnon Tselikas on Morton Smith and the Manuscripts from Cephalonia", Biblical Archaeology Review Scholar's Study, পৃষ্ঠা1–8.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) Available online (PDF file)
Pantuck, Allan J. (২০১৩), "A Question of Ability: What Did He Know and When Did He Know It? Further Excavations from the Morton Smith Archives", Burke, Tony, Ancient Gospel or Modern Forgery? The Secret Gospel of Mark in Debate. Proceedings from the 2011 York University Christian Apocrypha Symposium, Eugene, Or.: Cascade Books, পৃষ্ঠা184–211, আইএসবিএন978-1620321867উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Pearson, Birger A. (২০০৮), "The Secret Gospel of Mark: A 20th Century Forgery", Interdisciplinary Journal of Research on Religion, 4, পৃষ্ঠা1–14.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Piovanelli, Pierluigi (২০১৩), "Halfway Between Sabbatai Tzevi and Aleister Crowley: Morton Smith's 'Own Concept of What Jesus 'Must' Have Been' and, Once Again, the Questions of Evidence and Motive", Burke, Tony, Ancient Gospel or Modern Forgery? The Secret Gospel of Mark in Debate. Proceedings from the 2011 York University Christian Apocrypha Symposium, Eugene, Or.: Cascade Books, পৃষ্ঠা157–183, আইএসবিএন978-1620321867উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Price, Robert M. (২০০৪), "Second Thoughts on the Secret Gospel", Bulletin of Biblical Research, 14:1, পৃষ্ঠা127–132.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) Available online
Quesnell, Quentin (১৯৭৫), "The Mar Saba Clementine: A Question of Evidence", Catholic Biblical Quarterly, 37, পৃষ্ঠা48–67.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Rau, Eckhard (২০১০), "Weder gefälscht noch authentisch? Überlegungen zum Status des geheimen Markusevangeliums als Quelle des antiken Christentums", Frey, Jörg; Schröter, Jens, Jesus in apokryphen Evangelienüberlieferungen. Beiträge zu ausserkanonischen Jesusüberlieferungen aus verschiedenen Sprach- und Kulturtraditionen, Wissenschaftliche Untersuchungen zum Neuen Testament, 0512-1604; 254 (German ভাষায়), Tübingen: Mohr Siebeck, পৃষ্ঠা139–186, আইএসবিএন3161501470উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অচেনা ভাষা (link)
Schenke, Hans-Martin (২০১২), "The Mystery of the Gospel of Mark", Schenke Robinson, Gesine; Schenke, Gesa; Plisch, Uwe-Karsten, Der Same Seths: Hans-Martin Schenkes kleine Schriften zu Gnosis, Koptologie und Neuem Testament, Nag Hammadi and Manichaean studies, 0929-2470; v. 78, Leiden: Brill, পৃষ্ঠা554–572, আইএসবিএন978-9004223905উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) . Originally published in Second Century4:2 (1984), pp.65–82.
Schuler, Mark (২০০৪), "review of John Dart, Decoding Mark", Review of Biblical Literature, 9/26উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) Available online (PDF file)ওয়েব্যাক মেশিনেআর্কাইভকৃত ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে
Shanks, Hershel (২০০৯), "Restoring a Dead Scholar's Reputation", Biblical Archaeology Review, 35:06, পৃষ্ঠা59–61, 90, 92.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Skehan, Patrick W. (১৯৭৪), "review of Clement of Alexandria and a Secret Gospel of Mark by Morton Smith", The Catholic Historical Review, 60:3, পৃষ্ঠা451–453উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Smith, Morton (১৯৫১), Tannaitic Parallels to the Gospels, Philadelphia: Society of Biblical Literature, আইএসবিএন0891301763উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Smith, Morton (১৯৫৫), "Comments on Taylor's Commentary on Mark", Harvard Theological Review, 48, পৃষ্ঠা21–64., ডিওআই:10.1017/s0017816000025049উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Smith, Morton (১৯৫৮), "The Image of God: Notes on the Hellenization of Judaism, with Especial Reference to Goodenough's Work on Jewish Symbols", Bulletin of the John Rylands Library, 40:2, পৃষ্ঠা473–512.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Smith, Morton (১৯৬০), "Monasteries and Their Manuscripts", Archaeology, 13:3, পৃষ্ঠা172–177.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Smith, Morton (১৯৭৬), "On the Authenticity of the Mar Saba Letter of Clement", Catholic Biblical Quarterly, 38, পৃষ্ঠা196–199.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Smith, Morton (১৯৭৮), Jesus the Magician: Charlatan or Son of God?, San Francisco: Harper & Row, আইএসবিএন978-0-06-067412-0উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Smith, Morton (১৯৮২), "Clement of Alexandria and Secret Mark: The Score at the End of the First Decade", Harvard Theological Review, 75:4, পৃষ্ঠা449–461.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Stroumsa, Guy G. (Summer ২০০৩), "Comments on Charles Hedrick's Article: A Testimony", Journal of Early Christian Studies, 11:2, পৃষ্ঠা147–153.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Stroumsa, Guy G., সম্পাদক (২০০৮), Morton Smith and Gershom Scholem, Correspondence 1945–1982, Jerusalem Studies in Religion and Culture, Leiden/Boston, PA: Brill, আইএসবিএন978-9004168398উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Theissen, Gerd; Merz, Annette (১৯৯৮), The Historical Jesus: A Comprehensive Guide, Minneapolis: Fortress Press, আইএসবিএন0-8006-3122-6উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Thisted, Ronald; Efron, Bradley (১৯৮৭), "Did Shakespeare Write a Newly-Discovered Poem?", Biometrika, 74, পৃষ্ঠা445–455., ডিওআই:10.2307/2336684উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Viklund, Roger; Paananen, Timo S. (২০১৩), "Distortion of the Scribal Hand in the Images of Clement's Letter to Theodore", Vigiliae Christianae, 67:3, পৃষ্ঠা235–247উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) Available online (PDF file)
Watson, Francis (২০১০), "Beyond Suspicion: on the Authorship of the Mar Saba Letter and the Secret Gospel of Mark", Journal of Theological Studies, 61, পৃষ্ঠা128–170., ডিওআই:10.1093/jts/flq008উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Watson, Francis (২০১১), "Beyond Reasonable Doubt: A Response to Allan J. Pantuck", Biblical Archaeology Review Scholar's Study, পৃষ্ঠা1–6.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) Online (PDF)
Wright, N. T. (১৯৯৬), Jesus and the Victory of God: Christian Origins and the Question of God: Vol. 2, London: SPCK, আইএসবিএন0-281-04717-0উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Zeddies, Michael (২০১৭), "Did Origen Write the Letter to Theodore?", Journal of Early Christian Studies, 25:1, পৃষ্ঠা55–87.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Zeddies, Michael (২০১৯), "An Origenian Background for the Letter to Theodore", Harvard Theological Review, 112:3, পৃষ্ঠা376–406.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
থিওডোরের প্রতি ক্লিমেন্টের লেখা চিঠির ইংরেজি অনুবাদ: