![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/0/03/Road_side_view_at_chalna%252C_Khulna_-_24.jpg/640px-Road_side_view_at_chalna%252C_Khulna_-_24.jpg&w=640&q=50)
মাটি
জৈব পদার্থ, খনিজ প্রভৃতির সমন্বয়ে গড়ে ওঠা মিশ্রণ / From Wikipedia, the free encyclopedia
মাটি বা মৃত্তিকা হলো পৃথিবীর উপরিভাগের নরম আবরণ। পাথর গুঁড়ো হয়ে সৃষ্ট খনিজ পদার্থ এবং জৈব যৌগ মিশ্রিত হয়ে মাটি গঠিত হয়। জৈব পদার্থের উপস্থিতিতে ভূমিক্ষয় আবহবিকা, বিচূর্ণিভবন ইত্যাদি প্রাকৃতিক ও রাসায়নিক পরিবর্তনের মাধ্যমে পাথর থেকে মাটির উদ্ভব হয়েছে। সে কারণে অতি প্রাচীন কালের মাটি পৃথিবীতে পাওয়া যায় না । ভূ-ত্বক, জলস্তর, বায়ুস্তর এবং জৈবস্তরের মিথস্ক্রিয়ার মাধ্যমে পাথর থেকে মাটি তৈরি হয়। রাশিয়ান বিজ্ঞানী ডকুশেভকে মৃত্তিকা বিজ্ঞানের জনক বলা হয়। তিনি মৃত্তিকা সম্পর্কে ধারণা দেন।
![]() | এই নিবন্ধটি উইকিপিডিয়ার জন্য মানসম্পন্ন অবস্থায় আনতে পরিচ্ছন্ন করা প্রয়োজন। মূল সমস্যা হল: অবিশ্বকোষীয় লেখা। (অক্টোবর ২০২২) |
![]() | এই নিবন্ধটির রচনা সংশোধনের প্রয়োজন হতে পারে। কারণ রচনাশৈলীগত সমস্যা রয়েছে। (অক্টোবর ২০২২) |
![]() | এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটিতে মৌলিক গবেষণাযুক্ত উপাদান রয়েছে অথবা যাচাইবিহীনভাবে দাবি করা হয়েছে। দয়া করে উপযুক্ত তথ্যসূত্র এবং উৎস প্রদান করে নিবন্ধটির মানোন্নয়নে সাহায্য করুন। আরও বিস্তারিত জানতে নিবন্ধের আলাপ পাতায় দেখুন। (অক্টোবর ২০২২) |
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/0/03/Road_side_view_at_chalna%2C_Khulna_-_24.jpg/640px-Road_side_view_at_chalna%2C_Khulna_-_24.jpg)
বিজ্ঞানী ডকুশেভ ছাড়াও আরো অনেক বিজ্ঞানী মাটিকে বিভিন্ন ভাবে সংজ্ঞায়িত করেন। তবে তাদের মধ্যে বিজ্ঞানী কীলোগ এর সংজ্ঞা থেকে মাটি সম্পর্কে সবচেয়ে ভালো ধারণা পাওয়া যায়। শুকনো গুঁড়ো মাটিকে সাধারণভাবে ধুলা বলা হয়। মাটি সৃষ্টির জন্য পাঁচটি প্রভাবক আছে। এগুলো হল:
- মাতৃকা পদার্থ
- জলবায়ু
- জৈব উপাদান
- ভূসংস্থান
- সময়
এই পাঁচটির কোন একটি ছাড়াও মাটি গঠন সম্ভব নয়। মাটিতে খনিজ এবং জৈব পদার্থের মিশ্রণ রয়েছে। এর উপাদানগুলো কঠিন, তরল ও বায়বীয় অবস্থায় মাটিতে বিদ্যমান ।[1][2] মাটির কণাগুলো আলগাভাবে যুক্ত হওয়ার ফলে এর মধ্যে বাতাস ও জল চলাচলের যথেষ্ট জায়গা রয়েছে।[3] এজন্য মাটিকে বিজ্ঞানীরা ত্রি-ধাপ পদার্থ (Three state system) বলে অভিহিত করেন।[4] অধিকাংশ এলাকার মাটির ঘনত্ব ১ থেকে ২ গ্রাম/ঘন সে.মি.। [5] পৃথিবীর উপরিভাগের অধিকাংশ মাটিই টারশিয়ারি যুগের পরে গঠিত হয়েছে। আর কোনো স্থানেই প্লাইস্টোসিন যুগের পুরানো মাটি নেই।[6]
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/9/95/Soil_profile.png/640px-Soil_profile.png)