![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/2/20/%25E0%25A6%25AE%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%2587%25E0%25A6%259F%25E0%25A7%258B%25E0%25A6%2595%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25A1%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25AF%25E0%25A6%25BC%25E0%25A6%25BE_%25E0%25A6%25AE%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25A8%25E0%25A6%25BF.svg/langbn-640px-%25E0%25A6%25AE%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%2587%25E0%25A6%259F%25E0%25A7%258B%25E0%25A6%2595%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25A1%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25AF%25E0%25A6%25BC%25E0%25A6%25BE_%25E0%25A6%25AE%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25A8%25E0%25A6%25BF.svg.png&w=640&q=50)
মাইটোকন্ড্রীয় মাতৃকা
From Wikipedia, the free encyclopedia
মাইটোকন্ড্রিয়নে, মাতৃকা বা ম্যাট্রিক্স হলো অন্তস্থ আবরণীর মধ্যে থাকা স্থান। মাতৃকা তুলনামূলকভাবে জলীয় সাইটোপ্লাজমের তুলনায় সান্দ্র। মাইটোকন্ড্রীয় মাতৃকায় মাইটোকন্ড্রীয় ডিএনএ, রাইবোসোম, দ্রবণীয় এনজাইম, ছোট জৈব অণু, নিউক্লিয়োটাইড কোফ্যাক্টর এবং অজৈব আয়ন থাকে।[১] মাতৃকার এনজাইমগুলি ATP উৎপাদনকারী বিক্রিয়া, যেমন সাইট্রিক অ্যাসিড চক্র, অক্সিডেটিভ ফসফোরাইলেশন, পাইরুভেটের জারণ এবং ফ্যাটি অ্যাসিডের বিটা-জারণ প্রভৃতিকে সহজতর করে।[1]
কোষ জীববিদ্যা | |
---|---|
মাইটোকন্ড্রিয়া | |
![]() মাইটোকন্ড্রিয়ার সাধারণ উপাদানসমূহ
১ বহিঃস্থ আবরণী
২ আন্তঃআবরণী স্থান
৩ লামেলা ৪ মাইটোকন্ড্রীয় ডিএনএ |
গঠন ও উপাদানের আনুপাতিক হারের উপর ভিত্তি করে মাতৃকার সংমিশ্রণ এমন একটি পরিবেশ তৈরি করে যা বিশ্লেষণ এবং সংশ্লেষণের গতিপথগুলিকে অনুকূলভাবে এগিয়ে যেতে দেয়। ম্যাট্রিক্সের ইলেকট্রন পরিবহন শিকল এবং এনজাইমগুলি সাইট্রিক অ্যাসিড চক্র এবং অক্সিডেটিভ ফসফোরাইলেশনে একটি বড় ভূমিকা পালন করে। সাইট্রিক অ্যাসিড চক্র জারণ ক্রিয়ার মাধ্যমে NADH এবং FADH2 তৈরি করে যা অক্সিডেটিভ ফসফোরাইলেশনে ATP তৈরি করতে।[2][3]
সাইটোপ্লাজমীয় আন্তঃঝিল্লি সংযোগ স্থানে জলীয় প্রোটিনের পরিমাণ প্রায় ৩.৮ মাইক্রোলিটার/মিলিগ্রাম যেখানে মাইটোকন্ড্রীয় মাতৃকায় এর মাত্রা সাধারণত ০.৮ মাইক্রোলিটার/মিলিগ্রাম এর কাছাকাছি থাকে।[4] মাইটোকন্ড্রিয়া কীভাবে অভ্যন্তরীণ মাইটোকন্ড্রীয় ঝিল্লি জুড়ে অভিস্রবণীয় ভারসাম্য বজায় রাখে তা জানা যায়নি, যদিও ঝিল্লিতে অ্যাকুয়াপোরিন রয়েছে যাকে নিয়ন্ত্রিত পানি পরিবহনের নালিপথ বলে মনে করা হয়। মাইটোকন্ড্রীয় মাতৃকার pH প্রায় ৭.৮, যা মাইটোকন্ড্রিয়ার আন্তঃঝিল্লি ফাঁকের pH থেকে বেশি, যা প্রায় ৭.০–৭.৪।[5] মাইটোকন্ড্রীয় ডিএনএ ১৯৬৩ সালে ন্যাশ এবং মার্গিট আবিষ্কার করেছিলেন। মাইটোকন্ড্রিয়াল ম্যাট্রিক্সে এক বা একাধিক দ্বি-সূত্রক প্রধানত বৃত্তাকার ডিএনএ থাকে। মাইটোকন্ড্রিয়াল ডিএনএ একটি কোষের মোট ডিএনএর 1%। এটি গুয়ানিন এবং সাইটোসিন সামগ্রীতে সমৃদ্ধ, এবং মানুষের মধ্যে এটি বংশানুক্রমে উদ্ভূত হয়। স্তন্যপায়ী প্রাণীর মাইটোকন্ড্রিয়ায় 55s রাইবোসোম থাকে।