মরিন ওহারা
From Wikipedia, the free encyclopedia
মরিন ওহারা (ইংরেজি: Maureen O'Hara; জন্ম: মরিন ফিট্জসিমন্স ১৭ আগস্ট ১৯২০ – ২৪ অক্টোবর ২০১৫) ছিলেন একজন মার্কিন অভিনেত্রী ও গায়িকা। তিনি তার লাল চুলের জন্য বিখ্যাত এবং তাকে পশ্চিমা ধারা ও রোমাঞ্চকর চলচ্চিত্রে কাজ করতে দেখা যেত। তিনি হলিউডের স্বর্ণযুগের সর্বশেষ জীবিত তারকা।
মরিন ওহারা | |
---|---|
Maureen O'Hara | |
জন্ম | মরিন ফিট্জসিমন্স (১৯২০-০৮-১৭)১৭ আগস্ট ১৯২০ রানেলাই, ডাবলিং কাউন্টি, আয়ারল্যান্ড |
মৃত্যু | ২৪ অক্টোবর ২০১৫(2015-10-24) (বয়স ৯৫) বইজি, আইডাহো, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
সমাধি | আর্লিংটন ন্যাশনাল সেমেটারি |
পেশা | অভিনেত্রী, গায়িকা |
কর্মজীবন | ১৯৩৮-১৯৭৩ ১৯৯১-২০০০ |
দাম্পত্য সঙ্গী | জর্জ এইচ. ব্রাউন (বি. ১৯৩৯; বিচ্ছেদ. ১৯৪১) উইল প্রাইস (বি. ১৯৪১; বিচ্ছেদ. ১৯৫৩) চার্লস এফ. ব্লেয়ার জুনিয়র (বি. ১৯৬৮; মৃ. ১৯৭৮) |
তিনি জন ফোর্ডের হাউ গ্রিন ওয়াজ মাই ভ্যালি (১৯৪১), দ্য ব্ল্যাক সোয়ান (১৯৪২), দ্য স্প্যানিশ ম্যান (১৯৪৫), সিনবাদ দ্য সেইলর (১৯৪৭), ক্রিসমাস ক্লাসিক মিরাকল অন থার্টি ফোর্থ স্ট্রিট (১৯৪৭) এবং জন পেইন ও ন্যাটালি উডের সাথে কমানশ টেরিটরি (১৯৫০) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন।
তিনি তিনটি বিয়ে করেন এবং তার দ্বিতীয় স্বামীর সাথে তার ব্রনউইন নামে এক কন্যা ছিল। তার আত্মজীবনী 'টিস হারসেলফ' ২০০৪ সালে প্রকাশিত হয়েছিল এবং নিউ ইয়র্ক টাইমসের সর্বোচ্চ বিক্রীত বইয়ের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। ২০১৪ সালের তাকে একাডেমি পুরস্কারের সম্মানসূচক অস্কার প্রদান করা হয়, যাতে লেখা ছিল, "মরিন ওহারাকে, হলিউডের অন্যতম উজ্জ্বল তারকা, যার অনুপ্রেরণাদায়ক অভিনয় আবেগ, আন্তরিকতা ও সামর্থকে উত্তেজিত করত।"