![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/7/74/%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%2588%25E0%25A6%259C%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%259E%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25A8%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%2595_%25E0%25A6%25AA%25E0%25A6%25A6%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25A7%25E0%25A6%25A4%25E0%25A6%25BF_2.png/640px-%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%2588%25E0%25A6%259C%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%259E%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25A8%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%2595_%25E0%25A6%25AA%25E0%25A6%25A6%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25A7%25E0%25A6%25A4%25E0%25A6%25BF_2.png&w=640&q=50)
বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি
বিজ্ঞানে পর্যবেক্ষণ, পরীক্ষা এবং তত্ত্বের মধ্যে পারস্পরিক ক্রিয়া / From Wikipedia, the free encyclopedia
বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি বলতে অনুসন্ধান, জ্ঞানার্জন এবং অতীতের জ্ঞান সংশোধন বা একাঙ্গীকরণ সম্পর্কিত কার্যপদ্ধতিকে বোঝায়।[1] “বৈজ্ঞানিক” হতে হলে একটি অনুসন্ধানী প্রক্রিয়াকে অবশ্যই পর্যবেক্ষণযোগ্য, অভিজ্ঞতাভিত্তিক এবং নির্ণয়যোগ্য উপাত্ত নিয়ে কাজ করতে হবে যার উপর যুক্তি প্রয়োগ করা যাবে।[2] একটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির মধ্যে পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষণের মাধ্যমে তথ্য আহরণ ও অনুকল্পের প্রণয়ন-পরীক্ষণ অন্তর্ভুক্ত।[3]
![Thumb image](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/7/74/%E0%A6%AC%E0%A7%88%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%95_%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%A4%E0%A6%BF_2.png/640px-%E0%A6%AC%E0%A7%88%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%95_%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%A4%E0%A6%BF_2.png)
যদিও অনুসন্ধানের অঙ্গনের বৈচিত্র্যের কারণে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির বেশ কিছু বৈশিষ্ট্যে পার্থক্য থাকতে পারে, কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিকে অন্যসব জ্ঞানতাত্ত্বিক প্রক্রিয়া থেকে আলাদা করে। বিজ্ঞানীরা কোন অবভাসকে ব্যাখ্যা করার জন্য প্রকল্প প্রণয়ন করেন এবং গবেষণার মাধ্যমে এসব প্রকল্পে যাচাই করেন। গবেষণামূলক পদক্ষেপগুলোর পুনরাবৃত্তি আবশ্যক, নইলে পরীক্ষণের ফলাফল ও সিদ্ধান্ত প্রশ্নের সম্মুখীন হবে। প্রয়োজনমতে যেকোন তত্ত্ব একাধিক প্রকল্পকে একই সুতোয় গাঁথতে পারে। এর ফলে আরও নতুন নতুন সব প্রকল্পের অবতারণা ঘটতে পারে এবং প্রকল্পের বিভিন্ন দল প্রাসঙ্গিকতা লাভ করতে পারে। বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল একে নিরপেক্ষ ও নৈর্ব্যক্তিক হতে হবে এবং গবেষণার প্রক্রিয়া উন্মুক্ত রাখতে হবে যাতে বিশ্বের যেকোন প্রান্তের যেকোন বিশেষজ্ঞ গবেষণাটিকে মূল্যায়ন করতে পারেন। এতে করে অন্য বিজ্ঞানীরা একই পরীক্ষাটি বারবার করে একই ফলাফল লাভ করে আলোচ্য প্রকল্পটির সত্যতা নির্ণয় করতে পারেন।