বীর সোমেশ্বর (কন্নড়: ವೀರ ಸೋಮೇಶ್ವರ) (রাজত্ব ১২৩৪–১২৬৩ খ্রিস্টাব্দ) ছিলেন হৈসল সাম্রাজ্যের একজন রাজা।[1] তামিল দেশের কাজে দ্বিতীয় বীর নরসিংহের ব্যস্ততার ফলে উত্তরাঞ্চলের অবহেলা করায় তাকে তুঙ্গাভদ্র নদীর দক্ষিণে সিউনায় আক্রমণের সম্মুখীন হতে হয়।

দ্রুত তথ্য বীর সোমেশ্বর, হৈসল রাজা ...
বীর সোমেশ্বর
হৈসল রাজা
রাজত্বআনু.1235 – আনু.1263 CE
পূর্বসূরিদ্বিতীয় বীর নরসিংহ
উত্তরসূরিতৃতীয় নরসিংহ
রাজবংশহৈসল
বন্ধ
দ্রুত তথ্য
হোয়সল রাজন্যবর্গ (১০২৬-১৩৪৩)
দ্বিতীয় নৃপ কাম (১০২৬-১০৪৭)
হৈসল বিনয়াদিত্য (১০৪৭-১০৯৮)
এরিয়াঙ্গা (১০৯৮-১১০২)
প্রথম বীর বল্লাল (১১০২-১১০৮)
বিষ্ণুবর্ধন (১১০৮-১১৫২)
প্রথম নরসিংহ (১১৫২-১১৭৩)
দ্বিতীয় বীর বল্লাল (১১৭৩-১২২০)
দ্বিতীয় বীর নরসিংহ (১২২০-১২৩৫)
বীর সোমেশ্বর (১২৩৫-১২৬৩)
তৃতীয় নরসিংহ (১২৬৩-১২৯২)
তৃতীয় বীর বল্লাল (১২৯২-১৩৪৩)
হরিহর রায়
(বিজয়নগর সাম্রাজ্য)
(১৩৪২-১৩৫৫)
বন্ধ

তামিল দেশের রাজনীতিতে প্রভাব

১২২৫-১২৫০ সময়কালে, হোয়সালারা চোলা এবং পান্ডিয়াদের উপর সম্পূর্ণ প্রভাব দাবি করে দক্ষিণ ডেকানের উপর তাদের আধিপত্য মজবুত করে। সোমেশ্বরকে আসলে তামিল দেশের রাজারা সম্মানিত মামাদি ("চাচা") উপাধি প্রদান করেন। মাগাদাই মণ্ডলম ১২৩৬ সালে বীর সোমেশ্বর দ্বারা জয়ী হন। ১২৩৮ সালে যখন চোলা রাজা পান্ডিয়া অঞ্চল আক্রমণ করার চেষ্টা করেন তখন তৃতীয় চোলা রাজেন্দ্রর সঙ্গে মিত্র কিন্তু পান্ডিয়াদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করার চেষ্টা করেন। তৃতীয় রাজেন্দ্র চোলা পরাজিত হওয়ার পর, বীর সোমেশ্বর আবার পান্ডিয়াদের বিরুদ্ধে চোলাদের কারণে লড়াই করে।

১২৫৪ সালে সোমেশ্বর তার রাজ্য দুই পুত্রের মধ্যে ভাগ করেন। এর মধ্যে রামনাথ কান্নুর ও তৃতীয় নরসিংহ তাদের মূল রাজধানী হালেবিদু থেকে রাজত্ব করেন। তাঁর পিতা দ্বিতীয় নরসিংহের মত সোমেশ্বরও রামনাথের সাথে কান্নুরে ফিরে আসেন যেখানে তিনি পাণ্ড্য রাজবংশের সদয়াবর্মণ সুন্দরা পান্ডিয়ান প্রথম কর্তৃক যুদ্ধে নিহত হন।

তথ্যসূত্র

গ্রন্থপঞ্জি

Wikiwand in your browser!

Seamless Wikipedia browsing. On steroids.

Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.

Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.