বিরজিস কদর
From Wikipedia, the free encyclopedia
বিরজিস কদর (হিন্দি: बिरजिस क़द्र ২০ আগস্ট ১৮৪৫– ১৪ আগস্ট ১৮৯৩) ছিলেন ওয়াজেদ আলি শাহর পুত্র এবং আওধের শেষ নবাব।[1][2]
দ্রুত তথ্য নবাব বিরজিস কদর, আওধের ৬ষ্ঠ বাদশাহ ...
নবাব বিরজিস কদর | |
---|---|
ওয়ালি (রাজকীয় উপাধি) আওধের বাদশাহ | |
আওধের ৬ষ্ঠ বাদশাহ | |
রাজত্ব | ১০ মে ১৮৫৭ – ৮ জুলাই ১৮৫৯ |
পূর্বসূরি | ওয়াজেদ আলি শাহ |
উত্তরসূরি | পদ বিলুপ্ত |
জন্ম | (১৮৪৫-০৮-২০)২০ আগস্ট ১৮৪৫ কায়সার বাগ, লখনৌ, আওধ |
মৃত্যু | ১৪ আগস্ট ১৮৯৩(1893-08-14) (বয়স ৪৭) কলকাতা, ব্রিটিশ ভারত |
রাজবংশ | আওধ |
পিতা | ওয়াজেদ আলি শাহ |
মাতা | বেগম হজরত মহল |
ধর্ম | ইসলাম |
বন্ধ
সিপাহী বিদ্রোহের সময় বিরজিস কদর ব্রিটিশদের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন।
ব্রিটিশদের হাত থেকে বাঁচার জন্য বিরজিস কদর কাঠমান্ডুতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। দামি রত্নের বিনিময়ে জং বাহাদুর রানা তাকে আশ্রয় দেন। কলকাতা ফেরার পূর্বে ইনি ১৮ বছর কাঠমান্ডুতে ছিলেন। তিনি একজন কবিও ছিলেন। কাঠমান্ডুতে তিনি অনেক তারাহি মাহফিল ই মুশাইরা বা কবিতা আসরের আয়োজন করেছেন। তৎকালীন লেখক খাজা নাইমউদ্দিন বাদাখশি এসব লিপিবদ্ধ করেছিলেন। ১৯৯৫ সালে অধ্যাপক আবদুর রউফ ও আদিল সরওয়ার নেপালি কাঠমান্ডু থেকে তার মজলিস ই মুশাইরা উদ্ধার করেন এবং তা নেপাল মে উর্দু শাইরি নামে প্রকাশিত হয়।
পূর্বসূরী আবুল মনসুর মীর্জা মুহাম্মদ ওয়াজেদ আলি শাহ |
পাদশাহ-ই-আওধ, শাহ-ই-জামান ১৮৫৭ |
উত্তরসূরী বিলুপ্ত |