বাহামূতপৌরাণিক জীব / From Wikipedia, the free encyclopedia বাহামূত হলো আরব পুরাণশাস্ত্র অনুযায়ী এক বিশাল মাছ যা মহাকাশে বিদ্যমান এক পাত্র পানিতে ভাসমান। জাকারিয়া আল-কাজউইনি ত্রয়োদশ শতাব্দীতে তার লেখা বই 'আজাইবুল মাখলুকাতি ওয়া গারাইয়িবুল মওজুদাত' প্রকাশ করেন। এই বইয়ে আল-কাজউইনি বিশ্বতত্ত্ব বিষয়ে তার মত প্রকাশ করেন। তার মতে আল্লাহ্ আকাশকে ধরে রেখেছেন যাতে তা পৃথিবীর উপর না পড়ে যায়। আল-কুর'আনে লেখা আছে আল্লাহ্ বলেন, "আমি কি পৃথিবীকে বিছানা বানিয়ে দেইনি? ও পাহাড়সমূহকে পেরেক রূপে গেঁড়ে দেইনি?" [আল-কুর'আন ৭৮:৬-৭] আল-কাজউইনি তার বইয়ে পৃথিবীকে একটি সমতল গোল গ্রহ বলে প্রদর্শন করেন যার চারপাশে আল্লাহ্ অনেকগুলো পাহাড় পেরেকের মত গেঁড়ে দিয়েছেন। আর এই পৃথিবীকে বহন করছে এক বিশাল ষাঁড়। এই ষাঁড় দাঁড়িয়ে আছে বাহামূত নামক এক বিশাল মাছের উপর যা এক পাত্র ভরা পানিতে ভাসমান। এই পানির পাত্র বহন করছেন একজন ফেরেশতা বা জ্বীন।
বাহামূত হলো আরব পুরাণশাস্ত্র অনুযায়ী এক বিশাল মাছ যা মহাকাশে বিদ্যমান এক পাত্র পানিতে ভাসমান। জাকারিয়া আল-কাজউইনি ত্রয়োদশ শতাব্দীতে তার লেখা বই 'আজাইবুল মাখলুকাতি ওয়া গারাইয়িবুল মওজুদাত' প্রকাশ করেন। এই বইয়ে আল-কাজউইনি বিশ্বতত্ত্ব বিষয়ে তার মত প্রকাশ করেন। তার মতে আল্লাহ্ আকাশকে ধরে রেখেছেন যাতে তা পৃথিবীর উপর না পড়ে যায়। আল-কুর'আনে লেখা আছে আল্লাহ্ বলেন, "আমি কি পৃথিবীকে বিছানা বানিয়ে দেইনি? ও পাহাড়সমূহকে পেরেক রূপে গেঁড়ে দেইনি?" [আল-কুর'আন ৭৮:৬-৭] আল-কাজউইনি তার বইয়ে পৃথিবীকে একটি সমতল গোল গ্রহ বলে প্রদর্শন করেন যার চারপাশে আল্লাহ্ অনেকগুলো পাহাড় পেরেকের মত গেঁড়ে দিয়েছেন। আর এই পৃথিবীকে বহন করছে এক বিশাল ষাঁড়। এই ষাঁড় দাঁড়িয়ে আছে বাহামূত নামক এক বিশাল মাছের উপর যা এক পাত্র ভরা পানিতে ভাসমান। এই পানির পাত্র বহন করছেন একজন ফেরেশতা বা জ্বীন।