বালি, ইন্দোনেশিয়া
ইন্দোনেশিয়ার একটি দ্বীপ এলাকা ও প্রদেশ / From Wikipedia, the free encyclopedia
বালি ইন্দোনেশিয়ার একটি দ্বীপ এলাকা ও প্রদেশ। বালি ও তার আশেপাশের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দ্বীপমালা নুসা পেনিদা, নুসা লেমবনগান ও নুসা সেনিনগান নিয়ে প্রদেশ গঠিত হয়েছে। এর রাজধানী দেনপাসার দ্বীপের দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত।
বালি ᬩᬮᬶ | |||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
প্রদেশ | |||||||||||||||||||||||||||
ডাকনাম: শান্তির দ্বীপ, বিশ্বের সকাল, ঈশ্বরের দ্বীপ, হিন্দুদের দ্বীপ, ভালোবাসার দ্বীপ[1] | |||||||||||||||||||||||||||
নীতিবাক্য: বালিদ্বীপ জয় (বালীয়) (সমৃদ্ধময় বালি দ্বীপ) | |||||||||||||||||||||||||||
বালি দ্বীপের অবস্থান (সবুজ রঙে) | |||||||||||||||||||||||||||
স্থানাঙ্ক: ৮°৩৯′ দক্ষিণ ১১৫°১৩′ পূর্ব | |||||||||||||||||||||||||||
দেশ | ইন্দোনেশিয়া | ||||||||||||||||||||||||||
রাজধানী | দেনপাসার | ||||||||||||||||||||||||||
সরকার | |||||||||||||||||||||||||||
• গভর্নর | আই মেড মাঙ্কু পাস্তিকা (পিডি) | ||||||||||||||||||||||||||
আয়তন | |||||||||||||||||||||||||||
• মোট | ৫,৭৮০.০৬ বর্গকিমি (২,২৩১.৬৯ বর্গমাইল) | ||||||||||||||||||||||||||
জনসংখ্যা (২০১৪) | |||||||||||||||||||||||||||
• মোট | ৪২,২৫,৩৮৪ | ||||||||||||||||||||||||||
• জনঘনত্ব | ৭৩০/বর্গকিমি (১,৯০০/বর্গমাইল) | ||||||||||||||||||||||||||
জনপরিসংখ্যান | |||||||||||||||||||||||||||
• জাতিগোষ্ঠী | বালীয় (৯০%), জাভানীয় (৭%), বালিয়াগা (১%), মাদুরীয় (১%)[2] | ||||||||||||||||||||||||||
• ধর্ম | হিন্দু (৮৭%), মুসলিম (১০.৫%), খ্রিস্টান (১.৫%), বৌদ্ধ ধর্ম (০.৫%)অন্যান্য (০.৫%)(২০১৮ জনগনণা অনুসারে)[3] | ||||||||||||||||||||||||||
• ভাষা | ইন্দোনেশীয় (রাষ্ট্রীয়), বালীয়, ইংরেজি | ||||||||||||||||||||||||||
সময় অঞ্চল | ডব্লিউআইটিএ (ইউটিসি+০৮) | ||||||||||||||||||||||||||
ওয়েবসাইট | www.baliprov.go.id | ||||||||||||||||||||||||||
|
পূর্ব জাভার ৩.২ কিলোমিটার দূরে বালি দ্বীপের অবস্থান। বালি প্রণালী দ্বারা বালি ও জাভা পৃথক হয়েছে। পূর্ব থেকে পশ্চিমে দ্বীপটি ১৫৩ কিলোমিটার ও উত্তর থেকে দক্ষিণে ১১২ কিলোমিটার। নুসা পেনিদা জেলা বাদে প্রশাসনিকভাবে এর আয়তন ৫,৭৮০ বর্গকিলোমিটার।[5] জনসংখ্যার ঘণত্ব প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৭৫০জন।
২০১০ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী এর জনসংখ্যা ছিল ৩,৮৯০,৭৫৭[6] এবং জানুয়ারি, ২০১০ সালে ৪,২২৫,০০০জন।[7] দ্বীপের অধিকাংশ লোকই সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দু সম্প্রদায়ের। ২০১০ সালের হিসেব মোতাবেক বালি’র জনসংখ্যার ৮৩.৫% শতাংশই বালীয় হিন্দু।[3] এরপরই রয়েছে মুসলিম ১৩.৪%, খ্রিস্টান ২.৫% ও বৌদ্ধ ০.৫%।[8]
প্রাচীন বালিতে পসুপ্ত, ভৈরব, শিব সিদান্ত, বৈষ্ণব, বৌদ্ধ, ব্রহ্মা, ঋষি, সরা ও গণপতি - এ নয় হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকদের আবাস ছিল। প্রত্যেক সম্প্রদায়ের লোকজন তাঁদের নির্দিষ্ট দেবতার পুজো দিতেন।[9] বালীয় সংস্কৃতির পুরোটাই ভারতীয়, চীনাদের দ্বারা প্রভাবান্বিত এবং প্রথম শতক থেকে হিন্দু সংস্কৃতির বিকাশ ঘটেছে।