![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/2/2d/Child_labor_Bangladesh.jpg/640px-Child_labor_Bangladesh.jpg&w=640&q=50)
বাংলাদেশে শিশুশ্রম
From Wikipedia, the free encyclopedia
শিশুশ্রম বাংলাদেশ একটি সহজলভ্য ব্যাপার, যা ৫ থেকে ১৪ বছর বয়সী ৪.৭ মিলিয়ন সন্তানদের দ্বারা জোরপূর্বক করিয়ে নেওয়া হয়।[1] জোরপূর্বক কাজে নিযুক্ত শিশু শ্রমিকের শতকরা ৮৩ জনকে গ্রামাঞ্চলে নিযুক্ত করা হয় এবং ১৭ জনকে শহরাঞ্চলে। [2] শিশু শ্রম কৃষি, হাঁস প্রজনন, মাছ প্রক্রিয়াকরণ, গার্মেন্টস ও চামড়া শিল্প ও জুতার উৎপাদন শিল্পেও পাওয়া যাবে। শিশুরা পাট প্রক্রিয়াজাতকরণ, মোমবাতি, সাবান ও আসবাবপত্র উৎপাদন কাজে জড়িত হয়। তারা লবণ শিল্প কাজ, অ্যাসবেসটস উৎপাদন, পিচ, টাইলস এবং জাহাজ ভাঙ্গা কাজেও কাজ করে।[3]
![Thumb image](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/2/2d/Child_labor_Bangladesh.jpg/320px-Child_labor_Bangladesh.jpg)
২০০৬ সালে বাংলাদেশ একটি শ্রম আইন পাস করে চাকরির জন্য ন্যূনতম আইনি বয়স ১৪ করেন।[4] তা সত্ত্বেও বাংলাদেশে এই ধরনের শ্রম আইনের প্রয়োগ কার্যত অসম্ভব কারণ শতকরা ৯৩ ভাগ শিশুশ্রমিক অনানুষ্ঠানিক খাতে যেমন ছোট কারখানা এবং কর্মশালা, রাস্তায়, গৃহ ভিত্তিক ব্যবসা এবং গার্হস্থ্য কর্মসংস্থানে নিযুক্ত।[5]
বাংলাদেশে শিশুশ্রমের ব্যাপকতা সত্ত্বেও শিশুশ্রমের বিরুদ্ধে আইন বৃদ্ধি হয়েছে।[6] বাংলাদেশের স্বাধীনতা শিশুশ্রম কনভেনশন সবচেয়ে খারাপ ফরম (C182)। উপরন্তু দেশটি জাতিসংঘের কনভেনশন অন দ্য রাইটস অব চাইল্ড দ্বারা অনুমোদন পান।