ফিলিপ ডিবভিগ
মার্কিন অর্থনীতিবিদ / From Wikipedia, the free encyclopedia
ফিলিপ হ্যালেন ডিবভিগ (জন্ম ২২শে মে, ১৯৫৫) একজন মার্কিন অর্থনীতিবিদ। তিনি সেন্ট লুইয়ের ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের ওলিন বিজনেস স্কুলের ব্যাংকিং ও অর্থসংস্থান বিষয়ে বোটমেনস ব্যাঙ্কশেয়ার্স অধ্যাপক।[1]
ফিলিপ ডিবভিগ | |
---|---|
জন্ম | ফিলিপ হ্যালেন ডিবভিগ (1955-05-22) ২২ মে ১৯৫৫ (বয়স ৬৯) |
পুরস্কার | অর্থনীতিতে নোবেল স্মারক পুরস্কার (২০২২) |
উচ্চশিক্ষায়তনিক পটভূমি | |
শিক্ষা | ইন্ডিয়ানা বিশ্ববিদ্যালয় ব্লুমিংটন (কলাবিদ্যায় স্নাতক) পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় (কলাবিদ্যায় স্নাতকোত্তর, এমফিল, ডক্টর অব ফিলোসফি) |
উচ্চশিক্ষায়তনিক কর্ম | |
প্রতিষ্ঠান | ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় ওলিন বিজনেস স্কুল প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয় |
ডিবভিগের সম্পত্তির দাম নির্ধারণ, ব্যাংকিং, বিনিয়োগ এবং কর্পোরেট শাসন ক্ষেত্রে একজন বিশেষজ্ঞ।[2] এর আগে তিনি ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে কাজ করেন। ডিবভিগ ২০০২-২০০৩ সালে ওয়েস্টার্ন ফাইন্যান্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান ছিলেন। এছাড়া তিনি একাধিক গবেষণা সাময়িকীর সম্পাদক বা সহযোগী সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন, যার মধ্যে রিভিউ অভ ফাইন্যানশিয়াল স্টাডিজ, জার্মান অভ ইকোনমিক থিওরি, ফাইন্যান্স অ্যান্ড স্টোক্যাস্টিকস, জার্নাল অভ ফাইন্যান্স, জার্নাল অভ ফাইন্যানশিয়াল ইন্টারমেডিয়েশন , জার্নাল অভ ফাইন্যানশিয়াল অ্যান্ড কোয়ান্টিটেটিভ অ্যানালিসিস এবং রিভিউ অভ ফাইন্যানশিয়াল স্টাডিজ অন্যতম।[3]
ডিবভিগ আরেক মার্কিন অর্থনীতিবিদ ডগলাস ডায়মন্ডের সাথে ব্যাংক থেকে আকস্মিক টাকা তোলার হিড়িক (ব্যাংক রান) ঘটনাটি ব্যাখ্যাকারী ডায়মন্ড-ডিবভিগ প্রতিমানটি নিয়ে কাজ করার জন্য পরিচিতি লাভ করেন।[4] তিনি ২০২২ সালে যৌথভাবে ডায়মন্ড ও বেন বারন্যাংকির সাথে অর্থনীতিতে নোবেল স্মারক পুরস্কার লাভ করেন। "ব্যাংক ও অর্থনৈতিক সংকটসমূহের উপরে গবেষণা"র জন্য তাঁদেরকে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়।[5]