ফজলে হাসান আবেদ
বাংলাদেশী সমাজকর্মী এবং ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা / From Wikipedia, the free encyclopedia
স্যার ফজলে হাসান আবেদ, কেসিএমজি (২৭ এপ্রিল ১৯৩৬ - ২০ ডিসেম্বর ২০১৯) ছিলেন একজন বাংলাদেশি সমাজকর্মী এবং বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ বেসরকারি সংগঠন ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা।[1] সামাজিক উন্নয়নে তাঁর অসামান্য ভূমিকার জন্য তিনি র্যামন ম্যাগসেসে পুরস্কার, স্প্যানিশ অর্ডার অব সিভিল মেরিট, লিও তলস্তয় আন্তর্জাতিক স্বর্ণ পদক, জাতিসংঘ উন্নয়ন সংস্থার মাহবুবুল হক পুরস্কার এবং গেটস ফাউন্ডেশনের বিশ্ব স্বাস্থ্য পুরস্কার এবং শিক্ষা ক্ষেত্রের নোবেল বলে খ্যাত ইয়াইদান পুরস্কার লাভ করেছেন। [2]
ফজলে হাসান আবেদ কেসিএমজি | |
---|---|
জন্ম | (১৯৩৬-০৪-২৭)২৭ এপ্রিল ১৯৩৬ |
মৃত্যু | ২০ ডিসেম্বর ২০১৯(2019-12-20) (বয়স ৮৩) অ্যাপোলো হাসপাতাল, ঢাকা |
জাতীয়তা | বাংলাদেশি |
শিক্ষা | নৌ স্থাপত্য |
মাতৃশিক্ষায়তন | ঢাকা কলেজ গ্লাসগো বিশ্ববিদ্যালয় |
পেশা | চেয়ার এমেরিটাস, ব্র্যাক |
পরিচিতির কারণ | ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান |
আত্মীয় | নাজমুল হাসান জাহেদ (ভাই) |
২০১৪ ও ২০১৭ সালে ফরচুন ম্যাগাজিনের "বিশ্বের ৫০ সেরা নেতার তালিকা"য় তাঁর নাম অন্তর্ভুক্ত হয়। অশোকা তাঁকে বৈশ্বিক সেরাদের একজন হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে। তিনি স্বনামধন্য গ্লোবাল অ্যাকাডেমি ফর সোশ্যাল অন্ট্রপ্রনোরশিপের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন।[3] বাংলাদেশে ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দারিদ্র বিমোচন এবং দরিদ্রের ক্ষমতায়নে বিশেষ ভূমিকার স্বীকৃতি স্বরূপ ২০০৯ সালে ব্রিটিশ সরকার তাঁকে সবচেয়ে সম্মানিত অর্ডার অব সেন্ট মাইকেল অ্যান্ড সেন্ট জর্জের নাইট কমান্ডার উপাধিতে ভূষিত করে।[4] ২০১৯ সালে নেদারল্যান্ডের রাজা তাঁকে নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত করেন।
তিনি অসংখ্য সম্মানসূচক ডিগ্রিতে ভূষিত হয়েছেন, তন্মধ্যে রয়েছে ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টরেট অব হিউমেন লেটার্স (২০০৭), কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টর অব লজ (২০০৮), অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টর অব লেটার্স (২০০৯) ও প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টর অব লজ (২০১৪)।[3]