প্যারিসের স্বাধীনতা (প্যারিস ও বেলজিয়ামের যুদ্ধ নামেও পরিচিত) ছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে সংগঠিত যুদ্ধ। এটি ১৯৪৪ সালের ১৯শে আগস্ট থেকে ১৯৪৪ সালের ২৫শে আগস্ট পর্যন্ত ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে জার্মান গ্যারিসনের আত্মসমর্পণের পূর্ব পর্যন্ত চলে। ১৯৪০ সালের ২২শে জুন দ্বিতীয় কম্পিয়নিয়ে আর্মিস্টিস সাক্ষরের পর ভেরমাশট উত্তর ও পশ্চিম ফ্রান্স দখল করার পর থেকে নাৎসি জার্মানি প্যারিস শাসন করে।
প্যারিসের স্বাধীনতা | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
মূল যুদ্ধ: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অপারেশন ওভারলোড | |||||||
ফরাসি দ্বিতীয় সশস্ত্র বিভাগের জন্য শঁজেলিজেতে প্যারিসবাসীর লাইন, ২৬ আগস্ট ১৯৪৪ | |||||||
| |||||||
বিবাদমান পক্ষ | |||||||
ফ্রান্স • টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত স্বাধীন ফ্রান্স ফরাসি রেজিস্টেন্স মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য | জার্মানি | ||||||
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী | |||||||
| ডিয়েট্রিশ ফন শোল্টিৎজ | ||||||
জড়িত ইউনিট | |||||||
টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত স্বাধীন ফ্রান্স এফএফআই • স্পেনীয় নির্বাসন দ্বিতীয় সশস্ত্র বিভাগ চতুর্থ পদাতিক বিভাগ |
৩২৫তম নিরাপত্তা বিভাগ মিলিস | ||||||
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি | |||||||
|
স্বাধীনতার সূত্রপাত ঘটে যখন অভ্যন্তরীণ ফরাসি সৈন্যরা জেনারেল জর্জ প্যাটনের নেতৃত্বে মার্কিন তৃতীয় সেনাবাহিনীর আগমনে জার্মান গ্যারিসনের বিরুদ্ধে অভ্যুত্থান ঘটায়। ২৪শে আগস্ট রাতে জেনারেল ফিলিপ ল্ক্লার্কের দ্বিতীয় ফরাসি সশস্ত্র বিভাগ প্যারিসের দিকে এগিয়ে যায় এবং মধ্য রাতের কিছু সময় পূর্বে ওতেল দ্য ভিলে পৌঁছায়। পরের সকালে ২৫শে আগস্ট দ্বিতীয় সশস্ত্র বিভাগ ও মার্কিন চতুর্থ পদাতিক বিভাগের কিছু অংশ শহরে প্রবেশ করে। জার্মান গ্যারিসনের কমান্ডার ও প্যারিসের সেনা গভর্নর ডিয়েট্রিশ ফন শোল্টিৎজ নব্য প্রতিষ্ঠিত ফরাসি সদর দপ্তর ওতেল মোরিসে ফরাসিদের নিকট আত্মসমর্পণ করে। ফরাসি সেনাবাহিনীর জেনারেল শার্ল দ্য গোল ফ্রান্স প্রাদেশিক সরকারের প্রধান হিসেবে শহরের নিয়ন্ত্রণ নিতে সেখানে পৌঁছান।
পটভূমি
মিত্রশক্তি চেয়েছিল জার্মান বাহিনীকে ধ্বংস করে রাইনের দিকে নিয়ে যেতে, কিন্তু অঁরি রল-তাঙ্গুইয়ের নেতৃত্বে আভ্যন্তরীণ ফরাসি সেনাবাহিনী প্যারিসে অভ্যুত্থান ঘটায়।
সাধারণ ধর্মঘট (১৫-১৯ আগস্ট ১৯৪৪)
১৫ই আগস্ট পঁত্যাঁর উত্তর-পূর্ব উপশহরে ১,৬৫৪ জন পুরুষ ও ৫৪৬ জন নারী, সকল রাজনৈতিক বন্দীদের মধ্য থেকে পুরুষদের বুশেনভাল্ডের কনসেনট্রেশন ক্যাম্পে ও নারীদের রাভেন্সব্রুক কনসেনট্রেশন ক্যাম্পে পাঠানো হয়। প্যারিসের পঁত্যাঁ অঞ্চল দিয়েই ১৯৪০ সালের জুনে জার্মানরা ফ্রান্সের রাজধানীতে প্রবেশ করে।[4][5]
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Wikiwand in your browser!
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.