পূর্ব উপকূলীয় প্রধান রেলপথ
From Wikipedia, the free encyclopedia
ইস্ট কোস্ট মেইন লাইন (ইসিএমএল) হল পিটারবার্গ, ডোনকাস্টার, ইয়র্ক, ডার্লিংটন, ডারহাম এবং নিউক্যাসল হয়ে লন্ডন এবং এডিনবার্গের শহরের মধ্য ৩৯৩ মাইল (৬৩২ কিমি) দীর্ঘ[2] বিদ্যুতায়িত রেলপথ।[1] লাইনটি গ্রেট ব্রিটেনের পূর্ব দিকের একটি মূল পরিবহন ধমনী, যা এ১ সড়কের সাথে সমান্তরালভাবে চলমান।
পূর্ব উপকূলীয় প্রধান রেলপথ | |||
---|---|---|---|
পূর্ব উপকূলীয় প্রধান রেলপথের হ্যাডলি উড স্টেশন ও সুড়ঙ্গগুলির কাছে একটি আন্তঃনগর ১২৫ ট্রেন | |||
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |||
স্থিতি | পরিচালনাগত | ||
মালিক | নেটওয়ার্ক রেল | ||
অঞ্চল |
| ||
বিরতিস্থল | |||
স্টেশন | ৫২ | ||
পরিষেবা | |||
ধরন |
| ||
ব্যবস্থা | জাতীয় রেল | ||
পরিচালক |
| ||
ডিপো |
| ||
ইতিহাস | |||
চালু | ১৮৫০ | ||
কারিগরি তথ্য | |||
রেলপথের দৈর্ঘ্য | ৩৯৩ মাইল ১৩ chain (৬৩২.৭ কিমি) | ||
ট্র্যাকসংখ্যা | ডাবল ট্র্যাক ও চতুর্গুণ ট্র্যাক | ||
বৈশিষ্ট্য | Primary[1] | ||
ট্র্যাক গেজ | ৪ ফুট ৮ ১⁄২ ইঞ্চি (১,৪৩৫ মিলিমিটার) আদর্শ গেজ | ||
লোডিং গেজ | ডাব্লু৯ (হার্টফোর্ড লুপের মাধ্যমে) | ||
পথ উপলব্ধতা | RA 7-9, RA 10 in parts between Selby and York | ||
বিদ্যুতায়ন | 25 kV 50 Hz AC OHLE | ||
চালন গতি | ১২৫ মা/ঘ (২০০ কিমি/ঘ) maximum | ||
|
১৮৪০-এর দশকে উত্তর ব্রিটিশ রেলওয়ে, উত্তর পূর্বাঞ্চল রেলওয়ে এবং গ্রেট নর্দান রেলওয় নামে তিনটি রেলওয়ে সংস্থা রেলপথটি তৈরি করে। ১৯২৩ সালে, ১৯২১ সালের রেলওয়ে আইন লন্ডন ও উত্তর-পূর্ব রেলওয়ে (এলএনইআর) গঠনের জন্য তাদের একত্রিত করে এবং রেলপথটি এর প্রাথমিক পথে পরিণত হয়। এলএনআর লন্ডন এবং স্কটল্যান্ডের মধ্যে দূরপাল্লার যাত্রীদের ট্র্যাফিকের জন্য লন্ডন, মিডল্যান্ড ও স্কটিশ রেলওয়ের (এলএমএস) সাথে প্রতিযোগিতা করে। এলএনইআর-এর চিফ ইঞ্জিনিয়ার স্যার নাইজেল গ্রেসলে "ফ্লাইং স্কটসম্যান" এবং "ম্যালার্ড" সহ আইকনিক প্যাসিফিক স্টিম লোকোমোটিভস ডিজাইন করেন, যা গ্রান্থাম-থেকে-পিটারবারো বিভাগে বাষ্প লোকোমোটিভের হিসাবে ১২৬ মাইল প্রতি ঘণ্টা (২০৩ কিমি/ঘণ্টা) গতির একটি বিশ্ব রেকর্ড অর্জন করে।
১৯৪৮ সালের ১ জানুয়ারি, রেলপথ জাতীয়করণ হয় এবং ব্রিটিশ রেলওয়ে দ্বারা পরিচালিত হয়। ১৯৬০-এর দশকের গোড়ার দিকে, ডেলিটিক্স সহ ডিজেল-বৈদ্যুতিক ট্র্যাকশন দ্বারা ব্যবস্থাটি প্রতিস্থাপন করা হয় এবং রেলপথের কয়েকটি অংশগুলি আপগ্রেড করা হয় যাতে ট্রেনগুলি প্রতি ঘণ্টা ১০০ মাইল (১৬০ কিলোমিটার/ঘণ্টা) গতিতে চলতে পারে। উচ্চ গতির চাহিদা সহ ব্রিটিশ রেল ১৯৭৬ থেকে ১৯৮১ সালের মধ্যে আন্তঃনগর ১২৫ উচ্চ-গতি ট্রেন চালু করে। ১৯৭৩ সালে, এইচএসটির প্রোটোটাইপ, শ্রেণি ৪১, একটি পরীক্ষার সময় ১৪৩ মাইল (২৩০ কিমি/ঘণ্টা) শীর্ষ গতি অর্জন করে। ১৯৮০-এর দশকে, রেলপথটি বিদ্যুতায়িত হয় এবং আন্তঃনগর ১২৫ ট্রেন চালু হয়।
রেলপথটি লন্ডন, দক্ষিণ-পূর্ব ইংল্যান্ড এবং পূর্ব অ্যাঙ্গলিয়াকে ইয়র্কশায়ার, উত্তর পূর্ব এবং স্কটল্যান্ডের সাথে যুক্ত করেছে এবং এটি তাদের স্থানীয় অর্থনীতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।