পার্ক গিউন-হাই
From Wikipedia, the free encyclopedia
পার্ক গুন হে (কোরীয়: 박근혜; হাঞ্জা: 朴槿惠; জন্ম: ২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫২) দক্ষিণ কোরিয়ার রাজনীতিবিদ ও প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি। তিনি ১৯৬৩ থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত দক্ষিণ কোরিয়ার ক্ষমতাসীন সাবেক প্রেসিডেন্ট পার্ক চুং-হি'র জ্যেষ্ঠা কন্যা। তিনি ২০০৪ থেকে ২০০৬ এবং ২০১১ থেকে ২০১২ সাল মেয়াদে সেইনুরি দলের (ফেব্রুয়ারি, ২০১২-এর পূর্বে দলের নাম ছিল গ্র্যান্ড ন্যাশনাল পার্টি বা জিএনপি) নেতৃত্বে ছিলেন। পার্ক কোরিয়ার জাতীয় পরিষদে ১৯৯৮ থেকে ২০১২ পর্যন্ত চার মেয়াদে সংসদ সদস্য ছিলেন। জুন, ২০১২ সালে তিনি পঞ্চমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। দক্ষিণ কোরিয়ার ১১তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে তিনি ২০১৩ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত দেশটির প্রথম নারী রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।[2] তিন কিম - কিম ইয়াং স্যাম, কিম দায়ে জং এবং কিম জং-পিলের পর তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার রাজনীতিতে সবচেয়ে প্রভাববিস্তারকারী রাজনীতিবিদ হিসেবে পরিগণিত হয়ে আসছেন।[3]
পার্ক গুন হে 박근혜 朴槿惠 | |
---|---|
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত | |
দায়িত্ব গ্রহণ ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ | |
যার উত্তরসূরী | লি মিয়াং-বাক |
কাজের মেয়াদ ২৩ মার্চ, ২০০৪ – ১০ জুলাই, ২০০৬ | |
পূর্বসূরী | চো বাইয়ংগ্রিওল |
উত্তরসূরী | ক্যাং জেসিওপ |
দক্ষিণ কোরিয়ার ফার্স্ট লেডি ভারপ্রাপ্ত | |
কাজের মেয়াদ ১৬ আগস্ট, ১৯৭৪ – ২৬ অক্টোবর, ১৯৭৯ | |
রাষ্ট্রপতি | পার্ক চুং-হি |
পূর্বসূরী | উক ইয়াং-সু |
উত্তরসূরী | হং গি |
জাতীয় পরিষদের সদস্য | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ৩০ মে, ২০১২ | |
সংসদীয় এলাকা | Proportional Representation №11 |
কাজের মেয়াদ ৩ এপ্রিল, ১৯৯৮ – ২৯ মে, ২০১২ | |
পূর্বসূরী | কিম সুক-ওন |
উত্তরসূরী | আই জংজিন |
সংসদীয় এলাকা | ডেলসিয়ং |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | (1952-02-02) ২ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ (বয়স ৭২) দায়েগু, দক্ষিণ কোরিয়া |
রাজনৈতিক দল | সেইনুরি দল |
পিতামাতা | পার্ক চুং-হি (বাবা) উক ইয়াং-সু (মাতা) |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | সোগ্যাং বিশ্ববিদ্যালয় |
ধর্ম | নাস্তিক[1] |
স্বাক্ষর | |
ওয়েবসাইট | Official website Cyworld |
পার্ক গিউন-হাই | |
হাঙ্গুল | 박근혜 |
---|---|
হাঞ্জা | 朴槿惠 |
সংশোধিত রোমানীকরণ | Bak Geunhye |
ম্যাক্কিউন-রাইশাওয়া | Pak Kŭnhye |
ধর্ম নাম | |
হাঞ্জা | 善德華 |
সংশোধিত রোমানীকরণ | Seondeokhwa |
ম্যাক্কিউন-রাইশাওয়া | Sŏndŏkhwa |
তিনি ২০১২ সালের ১৯ ডিসেম্বরের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থীরূপে অংশগ্রহণ করে জয়যুক্ত হন। এর ফলে তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার ইতিহাসে প্রথম নারী হিসেবে রাষ্ট্রপতির দায়িত্বভার গ্রহণ করেন।[4] দূর্নীতির দায়ে ২০১৭ সালের ১০ই মার্চ তাকে রাষ্ট্রপতির পদ থেকে অপসারণ করা হয়। [5] ২০১৮ সালের ৬ই এপ্রিল পার্ককে ২৪ বছরের কারাদন্ড শাস্তি দেয়া হলে [6] এরপর থেকেই তিনি সউলে অবস্থিত ডিটেনশন সেন্টারে কারাদন্ড ভোগ করছেন।[7]