![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/c/c6/Masjid_Agung_Sawahlunto_Agu_2019.png/640px-Masjid_Agung_Sawahlunto_Agu_2019.png&w=640&q=50)
নুরুল ইসলাম গ্রেট মসজিদ
From Wikipedia, the free encyclopedia
নুরুল ইসলাম গ্রেট মসজিদ বা সাওয়াহলান্টো গ্রেট মসজিদ ইন্দোনেশিয়ার প্রাচীনতম মসজিদগুলির মধ্যে একটি। এটি উত্তর সিরাকুয়াকের কুবাং সাব-প্রশাসনিক অঞ্চল, লেম্বাহ সেগার জেলার পশ্চিম সুমাত্রার শহর সওয়াহলান্টো শহরে অবস্থিত।[1] সাওয়াহলুন্টো রেলওয়ে যাদুঘর থেকে প্রায় ১৫০ মিটার দূরে মসজিদটি অবস্থিত। [2]
নুরুল ইসলাম গ্রেট মসজিদ সাওয়াহলান্টো গ্রেট মসজিদ মসজিদ আগাং নুরুল ইসলাম | |
---|---|
![]() সম্মুখ দৃশ্য | |
ধর্ম | |
অন্তর্ভুক্তি | ইসলাম |
অবস্থান | |
অবস্থান | দক্ষিণ কুবাং সিরাকুয়াক, লেমবাহ সেগার, সাওয়াহলান্টো, পশ্চিম সুমাত্রা, ইন্দোনেশিয়া |
স্থাপত্য | |
ধরন | মসজিদ |
ভূমি খনন | ১৮৯৪ |
বিনির্দেশ | |
দৈর্ঘ্য | ৬০ মি |
প্রস্থ | ৬০ মি |
গম্বুজসমূহ | ৫ |
মিনার | ১ |
মিনারের উচ্চতা | ৮৫ মিটার |
মসজিদটি ডাচ ঔপনিবেশিক আমলে নির্মিত হয়েছিল এবং এটি মূলত একটি স্টিম পাওয়ার প্ল্যান্ট ছিল। ভবনটি ১৮৯৪ সালে নির্মিত এবং পরে এটিকে ১৯৫২ সাল থেকে মসজিদ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এর চিমনিকে পরে একটি মিনার হিসাবে ব্যবহৃত হয়, ১০ মিটার গম্বুজ অতিরিক্ত নির্মান করা হয়। [3] মসজিদের মূল ভবনটির পরিমাপ ৬০*৬০ মিটার এবং এর মাঝখানে একটি গম্বুজ রয়েছে যার চারপাশে চারটি ছোট গম্বুজ রয়েছে। [4] মূল ভবনের নীচে একটি ফক্সহোল ছিল যা হ্যান্ড গ্রেনেড এবং মর্টারগুলির মতো অস্ত্র সংগ্রহের জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল। [5]
বর্তমানে মুসলমানদের উপাসনালয় হিসাবে এটির কাজ ছাড়াও, দ্বিতল এই মসজিদটি আশেপাশের সম্প্রদায়ের ধর্মীয় শিক্ষার স্থান হিসাবেও ব্যবহৃত হয়।