![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/f/f4/Didier_Queloz_at_the_ESO_50th_Anniversary_Gala_Event_-_01.jpg/640px-Didier_Queloz_at_the_ESO_50th_Anniversary_Gala_Event_-_01.jpg&w=640&q=50)
দিদিয়ে কেলোজ
পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী (২০১৯) সুইজারল্যান্ডীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানী / From Wikipedia, the free encyclopedia
দিদিয়ে কেলোজ (জন্ম ২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৬) একজন সুইজারল্যান্ডীয় জোতির্বিদ যিনি সূর্যের মত নক্ষত্রকে পরিভ্রমণকারী বহির্গ্রহ আবিষ্কারের জন্য পরিচিত। তিনি ২০১৯ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেছিলেন।[1]
দিদিয়ে কেলোজ | |
---|---|
![]() ২০১২ সালে দিদিয়ে কেলোজ | |
জন্ম | (1966-02-23) ২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৬ (বয়স ৫৮) |
জাতীয়তা | সুইজারল্যান্ডীয় |
পেশা | জ্যোতির্বিদ |
পুরস্কার | পদার্থবিজ্ঞানে উলফ পুরস্কার (২০১৭) পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (২০১৯) |
১৯৯৫ সালে যখন কেলোজ জেনেভা বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি ছাত্র ছিলেন তখন তারা প্রথমবারের মত মূল অনুক্রম নক্ষত্র পরিভ্রমণকারী বহির্গ্রহ আবিষ্কার করেন।[2] তারা সূর্যের মত নক্ষত্রকে পরিভ্রমণকারী বহির্গ্রহ আবিষ্কারের জন্য ২০১৯ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন কেলোজ ৫১ পেগাসির বৃত্তীয় গতি ডপলার স্পেকট্রোস্কোপির সাহায্যে মেপে দেখেন ও ৪.২ দিন কক্ষীয় আবর্তনকাল বিশিষ্ট গ্রহ খোঁজার ইচ্ছা পোষণ করেন। তিনি নিজের দক্ষতা বাড়ানোর জন্য এ কাজে রত ছিলেন।[3] তার আবিষ্কৃত গ্রহ ৫১ পেগাসি বির খুব অল্প কক্ষীয় পর্যায়কাল থাকার দরুন একে গ্রহ মানতে অপারগতা জানানো হলেও পরবর্তীতে একে গ্রহ বলে মেনে নেওয়া হয়।
তিনি মিশেল মাইয়রের সাথে যুগ্মভাবে নতুন জ্যোতির্বিদ্যার যন্ত্র ও গবেষণার কলাকৌশল আবিষ্কারের জন্য বিবিভিএ ফাউন্ডেশন জ্ঞান সৈনিক পুরস্কার লাভ করেন। ২০১৭ সালে পদার্থবিজ্ঞানে উলফ পুরস্কার লাভ করেন।[4] ২০১৯ সালে তিনি মিশেল মাইয়র ও জিম পিবলসের সাথে যৌথভাবে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।