দানিশ সিদ্দিকী (১৯ মে ১৯৮৩–১৫ জুলাই ২০২১)[1] মুম্বাইয়ের এক ভারতীয় ফটো সাংবাদিক ছিলেন। তিনি ২০১৮ সালে বার্তাসংস্থা রয়টার্সের ফটো সাংবাদিক হিসেবে পুলিৎজার পুরস্কার পেয়ে ছিলেন। ২০২১ সালে পেশাগত দায়িত্ব পালনরত অবস্থায় আফগানিস্তানের সরকারি বাহিনী ও তালেবানের সংঘর্ষের সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে তিনি মৃত্যুবরণ করে।[2][3]

দ্রুত তথ্য দানিশ সিদ্দিকী, জন্ম ...
দানিশ সিদ্দিকী
Thumb
জন্ম১৯ মে ১৯৮৩
মৃত্যু১৫ জুলাই ২০২১(2021-07-15) (বয়স ৩৮)
মৃত্যুর কারণগুলির ক্ষত
মাতৃশিক্ষায়তনজামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া
পেশাসাংবাদিক
নিয়োগকারীরয়টার্স
পিতা-মাতা
  • আখতার সিদ্দিকী (পিতা)
পুরস্কারপুলিৎজার পুরস্কার
ওয়েবসাইটwww.danishsiddiqui.net
বন্ধ

শিক্ষা জীবন

দানিশ সিদ্দিকী ১৯ মে ১৯৮৩ সালে জন্মগ্রহণ করেন।[1] দক্ষিণ দিল্লির অ্যাঞ্জেল স্কুলে তিনি পড়াশোনা করেন। তিনি দিল্লীর জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করে ২০০৭ সালে জামিয়ার এ.জে.কে মাস কমিউনিকেশন রিসার্চ সেন্টার থেকে গণযোগাযোগে ডিগ্রি অর্জন করেন।[4][5]

কর্মজীবন

সিদ্দিকী টেলিভিশনে সংবাদদাতা হিসেবে কেরিয়ার শুরু করেছিলেন। ২০১০ সালে শিক্ষানবীশ চিত্র সাংবাদিক হিসেবে আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্সে যোগ দেন। ২০১৫ সালে নেপালের ভূমিকম্পের ছবি তোলেন। ২০১৯-২০২০ সালে হংকং আন্দোলন, রোহিঙ্গা গণহত্যার ফলে উদ্ভূত শরণার্থী সংকট, ২০২০ সালে দিল্লির দাঙ্গার ছবিও তোলেন। করোনাভাইরাস মহামারীতে ভারতের যে ছবিগুলো পুরো বিশ্বকে নাড়া দিয়ে গেছে, তার অনেকগুলো দানিশ সিদ্দিকীর তোলা।[3] ২০১৮ সালে তিনি বার্তাসংস্থা রয়টার্সের ফটো সাংবাদিক হিসেবে রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকট ডকুমেন্টিংয়ের জন্য আদনান আবিদী সাথে ফিচার ফটোগ্রাফির পুলিৎজার পুরস্কার পেয়ে ছিলেন।[6]

ভারতের রয়টার্সের ফটো বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন তিনি।[7]

মৃত্যু

দানিশ সিদ্দিকী ১৫ জুলাই ২০২১ সালে আফগানিস্তানের সরকারি বাহিনী ও তালেবানের সংঘর্ষের সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন।[8][9]

তথ্যসূত্র

Wikiwand in your browser!

Seamless Wikipedia browsing. On steroids.

Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.

Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.