![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/2/2e/Korean_Broadcasting_System-text_only.svg/langbn-640px-Korean_Broadcasting_System-text_only.svg.png&w=640&q=50)
দক্ষিণ কোরিয়ায় টেলিভিশন
From Wikipedia, the free encyclopedia
দক্ষিণ কোরিয়াতে বেশ কয়েকটি জাতীয় টেলিভিশন চ্যানেল রয়েছে। এর মধ্যে প্রধান তিনটি চ্যানেল হলো: কেবিএস, এমবিসি এবং এসবিএস। অধিকাংশ বড় বড় চ্যানেলগুলোর স্টুডিও ইয়োউইদো ও সাংগামদোংয়ে অবস্থিত। ১৯৫৬ সালের ১২ মে এইচএলকেজেড-টিভি নামের একটি বাণিজ্যিক টেলিভিশন স্টেশন চালুর মধ্য দিয়ে দক্ষিণ কোরিয়া এশিয়ার তৃতীয় দেশ হিসেবে টেলিভিশন সম্প্রচার জগতে প্রবেশ করে। আরসিএ ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (কোরক্যাড) সিউলে এইচএলকেজেড টিভি চ্যানেলটি চালু করে, যার ব্যান্ডউইথ ছিল ১৮৬-১৯২ মেগাহার্জ, আউটপুট ছিল ১০০ ওয়াট ও স্ক্যানিং লাইন ছিল ৫২৫টি।[1]
![Thumb image](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/2/2e/Korean_Broadcasting_System-text_only.svg/640px-Korean_Broadcasting_System-text_only.svg.png)
দক্ষিণ কোরিয়ার টিভি চ্যানেলগুলো যে ঘরানার অনুষ্ঠান প্রচার করে থাকে, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে: সিরিয়াল নাটক, ঐতিহাসিক নাটক, ভ্যারাইটি শো, গেম শো, নিউজ প্রোগ্রাম এবং ডকুমেন্টারি। প্রধান তিনটি চ্যানেল সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কিছু ব্যয়বহুল ঐতিহাসিক নাটক নির্মাণ করেছে। কিছু কোরিয়ান টেলিভিশন প্রোগ্রাম স্যাটেলাইট ও বিভিন্ন বহুসাংস্কৃতিক চ্যানেলের মাধ্যমে বিদেশ থেকেও দেখা যায়। কোরিয়ার টেলিভিশন নাটকগুলো পূর্ব এশিয়া, দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। পরবর্তীতে বিভিন্ন ভাষার সাবটাইটেলসহ নাটকগুলোর পূর্ণাঙ্গ ভিডিওটেপ বা ডিভিডি প্রকাশিত হলে বিশ্বব্যাপী নাটকগুলো জনপ্রিয়তা পায়। বিভিন্ন ফ্যানক্লাবও অনলাইন সাবটাইটেল ওয়েবসাইট তৈরি করে নাটকগুলো বিশ্বব্যাপী দর্শকদের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে। এর সাথে শপিং চ্যানেলগুলোও সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে, মডেলরা পণ্যের গুনাগুণ বর্ণনার সময় বর্ণনার সময় দর্শকদের বিনোদন দেয়ার জন্য অভিনয় করে থাকেন।
দক্ষিণ কোরিয়ায় টিব্রড, সি অ্যান্ড এম, সিএমবি এবং সিজে হ্যালোভিশনের মতো বেশ কিছু ক্যাবল অপারেটর সংস্থা রয়েছে। দেশজুড়ে ক্যাবল টিভি সাবস্ক্রাইবারের সংখ্যা প্রায় ১ কোটি ৪ লাখ। ক্যাবল অপারেটররা তাদের সাবস্ক্রাইবারদের টিপিএস সরবরাহ করে থাকেন।