![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/7/76/%25E0%25A6%2586%25E0%25A6%25B2%25E0%25A7%258B%25E0%25A6%2595%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25A4_%25E0%25A6%2595%25E0%25A6%25AE%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25AA%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%25B0_%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%25B8%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%259F%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B6%25E0%25A6%25A8.jpg/640px-%25E0%25A6%2586%25E0%25A6%25B2%25E0%25A7%258B%25E0%25A6%2595%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25A4_%25E0%25A6%2595%25E0%25A6%25AE%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25AA%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%25B0_%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%25B8%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%259F%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B6%25E0%25A6%25A8.jpg&w=640&q=50)
ঢাকা–চট্টগ্রাম উচ্চগতির রেলপথ
প্রথম বাংলাদেশি উচ্চগতির রেলপথ / From Wikipedia, the free encyclopedia
ঢাকা–চট্টগ্রাম উচ্চগতির রেলপথ একটি প্রস্তাবিত উচ্চগতির রেল লাইন, যা বাংলাদেশের বন্দরনগরী চট্টগ্রামকে রাজধানী শহর ঢাকার সাথে সংযোগ স্থাপন করবে। এটি বাংলাদেশের প্রথম উচ্চগতির রেল লাইন হবে।[1] প্রকল্পটি নির্মাণে ৳৫০ হাজার কোটি টাকা ($১৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার) ব্যয় করা হবে।[2]
ঢাকা–চট্টগ্রাম উচ্চগতির রেলপথ | |
---|---|
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |
অন্য নাম | ঢাকা–চট্টগ্রাম উচ্চগতির রেল |
স্থিতি | প্রস্তাবিত |
মালিক | বাংলাদেশ রেলওয়ে |
লাইন নম্বর | ২ |
অঞ্চল | ![]() |
বিরতিস্থল | |
পরিষেবা | |
ধরন | উচ্চগতির রেল |
পরিচালক | বাংলাদেশ রেলওয়ে |
দৈনিক যাত্রীসংখ্যা | ৫০,০০০ (২০২২) |
ইতিহাস | |
চালুর পরিকল্পনা | ২০২২; ২ বছর আগে (2022) |
কারিগরি তথ্য | |
রেলপথের দৈর্ঘ্য | ২৩০ কিলোমিটার (১৪০ মাইল) |
বিদ্যুতায়ন | ২৫ কি. ভোল্ট এসি, ৫০ হার্টজ, ওভারহেড ক্যাটেনারি |
চালন গতি | ২০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা (১২০ মাইল প্রতি ঘণ্টা) |
যদি এই পরিষেবাটি চালানো হয় তবে বর্তমান ৫-৭ ঘণ্টা রেল যাত্রাটি এক থেকে দেড় ঘণ্টা বা দুই ঘণ্টায় নেমে আসবে।[3] এই উচ্চগতির ট্রেন প্রতি ঘণ্টায় ২০০ কিলোমিটারের সর্বাধিক গতিতে চালানো হবে নির্মিত রেলপথে। বাংলাদেশের বর্তমান আন্তঃনগর ট্রেনের সর্বোচ্চ গতি প্রতি ঘণ্টায় ৭০ কিলোমিটার।
৩১ মে ২০১৮ সালে, বাংলাদেশ রেলওয়ে চীন রেলওয়ে ডিজাইনার করপোরেশন এবং মজুমদার এন্টারপ্রাইজেসের সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত করেছে।[4] প্রস্তাবিত উচ্চগতির রেলপথের নকশা এবং সম্ভাব্যতা যাচাই করতে এই চুক্তিটি করা হয়েছে। এই চুক্তি অনুযায়ী, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে ১০২.১০ কোটি টাকায় সম্ভাব্যতা যাচাই এবং নকশার কাজ সম্পন্ন হবে।[2][5] বাংলাদেশ সরকার এই খরচ বহন করবে। পরিকল্পনা অনুসারে, এই উচ্চগতির রেল লাইনটি টঙ্গী-ভৈরবের পরিবর্তে নারায়ণগঞ্জ হয়ে যাবে।[2][6]
বর্তমান ঢাকা-চট্টগ্রাম ট্রেন লাইনের দৈর্ঘ্য ৩২০ কিলোমিটার। তবে, প্রস্তাবিত ঢাকা-চট্টগ্রাম উচ্চ গতির রেল লাইনের দৈর্ঘ্য ২৩০ কিলোমিটার।[2][7] ঢাকা-কুমিল্লা/লাকসাম-চট্টগ্রাম রেল পথের থেকে নতুন রেলপথের দৈর্ঘ্য প্রায় ৯১ কিলোমিটারে কমে যাবে।[3]
ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথে উচ্চ গতির ট্রেন চালু হওয়ার পর দুই ঘণ্টার মধ্যে ৫০ হাজারেরও বেশি যাত্রী প্রতিদিন জাতীয় রাজধানী ঢাকা ও বন্দর শহর চট্টগ্রামের মধ্যে চলাচল করতে পারবে।[8]