Loading AI tools
মার্কিন অভিনেত্রী উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
ডেমি গাইনেস কুচার (ইংরেজি: Demi Guynes Kutcher), যার পেশাদারি নাম ডেমি মুর (জন্ম: ১১ই নভেম্বর, ১৯৬২), একজন সুপ্রতিষ্ঠ আমেরিকান চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। চলচ্চিত্রে কিছু ছোটখাটো ভূমিকা ও টেলিভিশনের ধারাবাহিক নাটক জেনারাল হসপিটাল-এ অভিনয় করার পর ডেমি মুর সেন্ট এলমো'স ফায়ার (১৯৮৫) ও গোস্ট (১৯৯০)-এর মতো ছবির মাধ্যমে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। ১৯৯০ দশকের শুরুর দিকে এ ফিউ গুড মেন (১৯৯২), ইনডিসেন্ট প্রোপোজাল (১৯৯৩) এবং ডিসক্লোজার (১৯৯৪) - ইত্যাদি কতিপয় ছবির তুঙ্গস্পর্শী সাফল্যের মাধ্যমে তিনি দ্রুত হলিউডের সর্বাধিক পারিশ্রমিকের অভিনেত্রী হয়ে ওঠেন। দশক শেষের সঙ্গে সঙ্গে তার ছবির সাফল্যের মাত্রা কমে এলেও তিনি চার্লিয এঞ্জেলস্: ফুল থ্রটল ছবিতে (২০০৩) চমৎকার অভিনয়ের মাধ্যমে স্বীয় ভাবমূর্তি পুনর্প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছেন।
ডেমি মুর | |
---|---|
জন্ম | দেমেত্রিয়া জিনি গাইনেস |
পেশা | চলচ্চিত্র অভিনেত্রী |
কর্মজীবন | ১৯৮২–অদ্যাবধি |
দাম্পত্য সঙ্গী | ফ্রেডি মুর (১৯৮২2–১৯৮৫) ব্রুস উইলিস (১৯৮৭–২০০০) অ্যাশটন কুচার (২০০৫–২০১৩) |
সন্তান | ৩ |
মুর তার প্রথম স্বামী ফ্রেডি মুরের কাছ থেকে নিজের পেশাদারী নামটি গ্রহণ করেন। পরে তিনি ব্রুস উইলিসকে বিয়ে করেন এবং তাদের তিনটি কন্যাসন্তান আছে। ২০০৫ সাল থেকে ডেমি মুর অ্যাস্টন কুচারের সঙ্গে বিবাহসূত্রে আবদ্ধ হন এবং পরে ২০০৯ সালে তিনি তার বর্তমান স্বামীর পদবিটি গ্রহণ করেন।
মুর-এর প্রথম জীবনের নাম দেমেত্রিয়া জিনি গাইনেস [1] এবং তার জন্ম হয় নিউ মেক্সিকোর রজওয়েলে; একটি পত্রিকায় এক সৌন্দর্য পণ্যের বিজ্ঞাপন দেখে তার মা তার নাম দেমেত্রিয়া রাখেন।[2] শৈশবে তার বাড়ির পরিবেশ ছিল খুবই কঠিন ও টালমাটাল। তার আসল পিতা চার্লস হার্মন বিয়ের দু মাসের মধ্যে ও মুরের জন্মের আগেই মুরের মা ভার্জিনিয়া কিং (২৭শে নভেম্বর, ১৯৪৩ – ২রা জুলাই, ১৯৯৮) কে ছেড়ে চলে যান। ফলত মুরের জন্ম পরিচয়পত্র বা বার্থ সার্টিফিকেটে মুরের সতপিতা ড্যানি গাইনেসের (৩রা মার্চ, ১৯৪৩ – অক্টোবর ১৯৮০) নাম রয়েছে। ড্যানি গাইনেস ১৯৮০ সালে আত্মহত্যা করেন। তিনি বারবার চাকরি বদল করতেন; এর ফলে তার পরিবারকে মোট চল্লিশ বার স্থান পরিবর্তন করতে হয় এবং এর মধ্যে একবার তারা পেন্সিলভানিয়ার রজার্স ম্যানর বলে একটি ছোট শহরে বসবাস করেন। মুরের বাবা মা দুজনেই ছিলেন মদ্যপ এবং তারা প্রায়ই নিজেদের মধ্যে সঙ্গে ঝগড়াঝাঁটি, মারামারি করতেন। শৈশবে মুর ছিলেন ট্যারা এবং সেটি ঠিক করার জন্য একটি আই প্যাচ পরতেন। পরে সমস্যাটি দুটো শল্যচিকিৎসার পর ঠিক হয়। কিডনি বা মূত্রাশয়ের সমস্যাতেও ভুগতেন তিনি।[3] ডেমি মুরের হেটেরোক্রমিয়া রয়েছে; অর্থাৎ তার একটি চোখের মনি সবুজ বর্ণের, অন্যটি হ্যাজেল (বাদামী ও সবুজের মিশ্রণ)।
১৯৭৬ সালে মুরের পরিবার লস অ্যাঞ্জেলেসে স্থায়ী ভাবে থাকতে শুরু করেন। মুর ভর্তি হন হলিউডের ফেয়ারফ্যাক্স হাই স্কুলে। সেখানে তার সহপাঠীদের মধ্যে ছিলেন রেড হট চিলি পেপারস এর প্রধান অ্যান্টনি কিডিস ও ব্যাসিস্ট মাইকেল বালজারি এবং অভিনেতা টিমোথি হাটন। মুরের যখন ষোলো বছর বয়স, তখন তার বন্ধু অভিনেত্রী নাস্তাস্জা কিন্সকি তাকে পড়াশোনা ছেড়ে অভিনেত্রী হতে রাজি করান। মুরের দুটি ছোট সতভাই আছে: জেমস ক্রেগ হার্মন (পৈত্রিক) এবং মর্গ্যান গাইনেস (মায়ের দিক থেকে, জন্ম ১৯৬৭)। মুর হলেন একজন প্রাক্তন বিজ্ঞানতাত্ত্বিক।[4][5][6][7]
ডেমি মুরের প্রথম ছবি ১৯৮২ সালে। এটি ৩-ডি (ত্রিমাত্রিক) বিজ্ঞান কল্পকাহিনী/ভয়ের ছবি, প্যারাসাইট । ড্রাইভ-ইন গোষ্ঠীতে ছবিটি জনপ্রিয় হয় এবং মোট ৭ মিলিয়ন ডলার লাভ করে।[8] তবে মুর বিপুল পরিচিতি পান ১৯৮২ - ১৯৮৩ সালের এবিসি সোপ অপেরা জেনেরাল হসপিটাল -এ জ্যাকি টেম্পেলটনের চরিত্রে অভিনয় করে। ১৯৮২ সালে ইয়াং ডক্টরস ইন লাভ নামক একটি ব্যঙ্গাত্মক (স্পুফ) ছবির শেষের দিকে মুর একটি অস্বীকৃত ক্যামিও চরিত্রে অভিনয় করেন।
১৯৮০ সালের শুরুতে মুর সেন্ট এলমো'স ফায়ার ও অ্যাবাউট লাস্ট নাইট -এর মতো তারুণ্যে ভরা ছবিতে অভিনয় করেন এবং এই সময়ে প্রায়ই তাকে ব্র্যাট প্যাকের অন্যতম হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হতো, একটি নাম যা সেই সময়ের কিছু নির্দিষ্ট বিখ্যাত তরুণ-তরুণী অভিনেতাদের সংবলিত গোষ্ঠীকে দেওয়া সংবাদ মাধ্যম। ১৯৯৮ সালে ডেমি কার্ল সুল্ত্জ পরিচালিত দ্য সেভেন্থ সাইন ছবিতে অভিনয় করেন। গোস্ট -এর বাণিজ্যিক সাফল্যের পর মুর আ ফিউ গুড মেন , ইনডিসেন্ট প্রোপোজাল, ডিসক্লোজার ও দ্য হাঞ্চব্যাক অফ নোতরডেমের মত ছবিতে আরো উল্লেখযোগ্য ভূমিকায় অভিনয় করেন। এর ফলে তিনি হয়ে ওঠেন প্রথম অভিনেত্রী, যাঁর পারিশ্রমিক ১০ মিলিয়ন ডলারের মাত্রা ছুঁয়ে ফেলে। ১৯৯০ সালের দশকের প্রথম দিকে মুর ছিলেন হলিউডের সব থেকে বেশি পারিশ্রমিকের অভিনেত্রী। গোস্ট -এর মত সাফল্য তিনি আর পাননি। দ্য স্কারলেট লেটার, দ্য জুরর, স্ট্রিপটিজ, ও জি.আই. জেন -এর মত ছবিগুলো তেমন সফলতা অর্জন করতে পারে নি। এর মধ্যে প্যাশন অফ মাইন্ড ছবিতে মুরের সহ অভিনেতা জস অ্যাকল্যান্ড মুরের তীব্র সমালোচনা করে বলেন যে মুর "খুব উজ্জল বা প্রতিভাবান নন"।[9] যদিও অ্যাকল্যাণ্ড ২০০৮ সালের ছবি ফ্ললেসে মুরের সঙ্গে আবার অভিনয় করেন। একই সময়ে মুর ন্যান্সি সাভোকা রচিত ইফ দিজ ওয়ালস কুড টক নামক একটি ছোট ধারাবাহিক বা মিনি সিরিজ টভিতে প্রযোজনা করেন ও তাতে অভিনয়ও করে। এটি ছিল গর্ভপাত বিষয়ক তিনপর্বের একটি সিরিজ যার মধ্যে সাভোকা দুটো ভাগের পরিচালনা করেন। এর মধ্যে একটিতে মুর কে দেখা যায় ১৯৫০ সালে একাকী এক মহিলার চরিত্রে যিনি গোপনে গর্ভপাত করতে সচেষ্ট। মুর এই চরিত্রে অভিনয়ের জন্য গোল্ডেন গ্লোব শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর মনোনয়ন পান।
প্ল্যানেট হলিউড নামক আন্তর্জাতিক বিষয়ভিত্তিক রেস্টরান্ট চেন-এ (২২শে অক্টোবর, ১৯৯১ সালে নিউ ইয়র্কে স্থাপিত হার্ড রক ক্যাফের অনুকরণে), সিলভেস্টর স্ট্যালন, আর্নল্ড সোয়ারজেনেগা ও তার তৎকালীন স্বামী ব্রুস উইলিসের সঙ্গে মুর একটি "সেলিব্রিটি ইনভেস্টর" স্থাপন করে ছিলেন।
অভিনয় জীবনে দীর্ঘকালের অবসর ভেঙে মুর ২০০৩ সালে চার্লি'জ অ্যাঞ্জেলস নামক ছবিতে ফিরে আসেন। এক বখে যাওয়া সদস্যের চরিত্রে অভিনয় করেন তিনি। চার্লি'জ অ্যাঞ্জেলস: পূর্ণ থ্রটল। ২০০৬ সালে তিনি একরাশি তারকা সমৃদ্ধ ববি ছবিতে অভিনয় করেন। এই ছবিতে তার স্বামী অ্যাস্টন কুচারও ছিলেন যদিও তাদের দুজনের একসঙ্গে কোন দৃশ্য ছিল না। এরপর তিনি ২০০৭ সালে ১লা জুনে মুক্তিপ্রাপ্ত থ্রিলার ছবি মিঃ ব্রুকস -এ অভিনয় করেন। জন বন জভির লংফর্ম ভিডিও "ডেস্টিনেশন এনিহয়্যের" -তে মুরকে জেনির চরিত্রে দেখা যায়।[10]
২০০৬ সালে মুর হয়ে ওঠেন হেলেনা রুবিনস্টাইনের কসমেটিক ব্র্যান্ডের নতুন মুখ।[11]
১৯৯১ সালের আগস্টে, ভ্যানিটি ফেয়ার পত্রিকার প্রচ্ছদে মোর ডেমি মুর বা আরো বেশি ডেমি মুর শিরোনামে মুরের নগ্ন চিত্র প্রকাশিত হয়। অ্যানি লিবোভিত্জ ছবিটি তোলেন যখন মুর সাত মাসের অন্তসত্ত্বা এবং তার গর্ভে তার কন্যা স্কাউট লারু, চিত্রটির উদ্দেশ্য ছিল "হলিউড-বিরোধী, চাকচিক্য-বিরোধী" মনোভাব প্রকাশ করা।[12] প্রচ্ছদটি ভ্যানিটি ফেয়ার ও ডেমি মুরকে ঘিরে এক গভীর বিতর্কের সৃষ্টি করে। টেলিভিশন, রেডিও ও সংবাদপত্রে বিস্তর আলোচিত হয় এই বিষয়টি।[13] লিবোভিত্জ-এর অন্তসত্ত্বা যৌন প্রতীকের অকপট প্রতিকৃতির ফলে যৌন বিষয় হিসেবে না দেখে ছবিটিকে শক্তির প্রতীক হিসেবে দেখা নিয়ে নানান মতামত দেখা দেয়।[14]
চিত্রটিকে নিয়ে বহু প্যারডি বা ব্যঙ্গ করা হয়েছিল। স্পাই পত্রিকার সংস্করণে দেখানো হয় মুরের তৎকালীন স্বামী ব্রুস উইলিসের মাথা মুরের শরীরের ওপর রয়েছে। ১৯৯৪ সালের ছবি নেকেড গান ৩৩⅓: দ্য ফাইনাল ইনসাল্ট -এর প্রচারের জন্য একটি প্যারডিতে দেখা যায় লেসলি নিলসেনকে। লিবোভিত্জ বনাম প্যারামাউন্ট পিকচার্স কর্পোরেশন মামলায় লিবোভিত্জ এই প্যারডিটির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। প্যারডিতে মডেলের শরীরটি একটি জিনিসের সঙ্গে যুক্ত ছিল যাকে বলা হয় মিঃ নিলসেনের "অপরাধী ও কৃত্রিম মুখ"। টিজার বা প্রথম ঝলকে বলা হয় "এই মার্চেই আসছে"।[15] ১৯৯৬ সালে মামলাটি খারিজ করে দেওয়া হয় কারণ প্যারডিটি "কৌতুক তৈরি করতে গিয়ে আসল ছবিটির বৈপরীত্যের উপর" নির্ভরশীল ছিল।[15] নভেম্বর ২০০৯ সালে, মরোক্কান পত্রিকা ফাম দ্যু মারো বিখ্যাত ভঙ্গিটি নাদিয়া লার্গুয়েতকে দিয়ে নকল করে। এর ফলে বেশিরভাগ মুসলিম রাষ্ট্রে বিতর্কের সৃষ্টি হয়। আগস্ট ১৯৯২ সালে, মুর আবার ভ্যানিটি ফেয়ার-এর প্রচ্ছদে নিজের নগ্নতা প্রকাশ করেন যেখানে তিনি ডেমি'স বার্থডে সুইট -এ বিশ্বের অন্যতম বডি পেন্টিং বা শরীর অঙ্কন শিল্পী জোয়ান গেয়ারের হয়ে মডেলিং করেন।[16][17] এই চিত্রটিকে অনেকে মনে করেন আধুনিক বডি পেন্টিং শিল্পকর্মের শ্রেষ্ঠ উদাহরণ।[18]
ডেমি মুর গায়ক ফ্রেডি মুরের সঙ্গে ১৯৭৯ খ্রিষ্টাব্দে বিবাহসূত্রে আবদ্ধ হয়েছিলেন। তাদের বিচ্ছেদ হয় ১৯৮৫ খ্রিষ্টাব্দে।[19] ১৯৮৭ খ্রিষ্টাব্দে মুনলাইটিং -খ্যাত ব্রুস উইলিসের সঙ্গে মুরের পরিচয় ঘটে এবং পরিচয়ের মাত্র দু'মাস পরেই তারা বিয়ে করেন। এই তারকা দম্পতির তিনটি কন্যাসন্তান আছে, যথা: রুমার গ্লেন উইলিস (জন্ম: ১৬ই আগস্ট, ১৯৮৮), স্কাউট লারু উইলিস (জন্ম: ২০শে জুলাই, ১৯৯১) এবং তালুলাহ বেল উইলিস (জন্ম: ৩রা ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৪)। ডেমি ও ব্রুসের ছাড়াছাড়ি হয় ১৯৯৮ খ্রিষ্টাব্দে। তাদের আনুষ্ঠানিক বিবাহ বিচ্ছেদ হয় ২০০০ খ্রিষ্টাব্দে। এতদসত্বেও তাদের মধ্যে গভীর বন্ধুত্ব বিদ্যমান। ২০০৩ খ্রিষ্টাব্দে ডেমি মুর অভিনেতা অ্যাস্টন কুচারের সঙ্গে মেলামশো শুরু করেন। তাদের বন্ধুত্ব অচিরেই গভীর প্রণয়ে পরিণত হয়। তবে তাদের আনুষ্ঠানিক বিয়ে সম্পন্ন হয় বেশ বিলম্বে, ২০০৫ খ্রিষ্টাব্দে।
মুরের মূল বাসস্থান আইডাহো রাজ্যের হেলিতে বিখ্যাত সান ভ্যালি অবকাশযাপন কেন্দ্রর সন্নিকটে। তবে অধিকাংশ সময় কাটে লস অ্যাঞ্জেলেস এলাকায়, কুচারের সাহচর্যে। মেন-এ সেবাগো হ্রদের ধারে মুরের একটি জলবর্তী বাড়ি আছে। মুর ফিলিপ বার্গের কাবালা সেন্টার ধর্মের অনুসারী। কুচারকেও তিনি এই ধর্মে দীক্ষিত করেছেন। এ বিষয়ে মুর বলেন যে তিনি "ইহুদির মত বড় হন নি, কিন্তু ... তার মতে [তিনি] [তাঁর] অন্য যেকোন বন্ধুর থেকে কিছু নির্দিষ্ট প্রথার অর্থতাৎপর্য অনুধাবন করতে সক্ষম হয়েছেন।"[20] জনশ্রুতি আছে যে উদরপূর্তির ব্যাপারে তিনি রুচিহীন, কিন্তু মুর তা অস্বীকার করেন। সম্প্রতি মারিও তেস্তিনো ফটোশুটে হ্যামবার্গার খাওয়ার একটি ভেগান ) (নিরামিষভোজী সম্প্রদায়) গুজব খারিজ করেন।
অ্যাস্টন কুচারের সঙ্গে বিয়ের দুই বছর পর ডেমি মুর তার পদবি পরিবর্তনপূর্ব্বক "কুচার" করেন। তবে "মুর" পদবীটি তার কর্ম ও অভিনয় ক্ষেত্রে অদ্যাবধি ব্যবহার করে চলেছেন।[21][22][23] নিউ ইয়র্ক টাইমস পত্রিকার ভাষ্য অনুযায়ী ডেমি মুর "বিশ্বের সবথেকে হাই-প্রোফাইল পুতুল সংগ্রাহক", এবং তার অন্যতম প্রিয় হল জিনি মার্শাল ফ্যাশন ডল।[24]
বছর | ছবি | ভূমিকা | টিকা |
---|---|---|---|
১৯৮২ | চয়েসেস | করি | |
প্যারাসাইট | প্যাট্রিসিয়া ওয়েলস | ||
১৯৮৩ | ইয়াং ডক্টরস ইন লাভ | নতুন ইন্টার্ন | অস্বীকৃত |
১৯৮৪ | নো স্মল অ্যাফেয়ার | লরা ভিক্টর | |
ব্লেম ইট অন রিও | নিকোল 'নিকি' হলিস | ||
১৯৮৫ | সেন্ট এলমো'স ফায়ার | জুলস | |
১৯৮৬ | উইজডম | ক্যারেন সিমন্স | |
ওয়ান ক্রেজি সামার | ক্যাসান্ড্রা এলড্রিজ | ||
আবাউট লাস্ট নাইট ... | ডেবি | ||
১৯৮৮ | দ্য সেভেন্থ সাইন | অ্যাবি কুইন | |
দ্য নিউ হোমওনার্স গাইড টু হ্যাপিনেস | স্বল্প দৈর্ঘের চিত্র | ||
১৯৮৯ | উই আর নো এঞ্জেলস | মলি | |
১৯৯০ | গোষ্ট | মলি জেনসেন | ৪৮তম গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারে"বেস্ট পারফরমেন্স বাই অ্যান অ্যাক্ট্রেস ইন আ মোশান পিকচার - কমেডি/মিউজিকাল" |
১৯৯১ | দ্য বুচার'স ওয়াইফ | মারিনা লেমকে | |
মরটাল থটস | সিনথিয়া কেলোগ | ||
নথিং বাট ট্রাবল | ডায়ান লাইটসন | ||
১৯৯২ | আ ফিউ গুড মেন | এলসিডিআর জোঅ্যান গ্যালোওয়ে | মনোনয়ন — এমটিভি মুভি অ্যাওয়ার্ড ফর বেস্ট ফিমেল পারফরমেন্স। |
১৯৯৩ | ইনডিসেন্ট প্রোপোজাল | ডায়ানা মারফি | এমটিভি মুভি অ্যাওয়ার্ড ফর বেস্ট কিস উডি হ্যারেলসনের সাথে মনোনয়ন — এমটিভি মুভি অ্যাওয়ার্ড ফর বেস্ট ফিমেল পারফরমেন্স মনোনয়ন — এমটিভি মুভি অ্যাওয়ার্ড ফর মোস্ট ডিযায়রেবেল ফিমেল। |
১৯৯৪ | ডিসক্লোজার | মেরেডিথ জনসন | মনোনয়ন — এমটিভি মুভি অ্যাওয়ার্ড ফর মোস্ট ডিযায়রেবেল ফিমেল মনোনয়ন — এমটিভি মুভি অ্যাওয়ার্ড ফর বেস্ট ভিলেন |
১৯৯৫ | নাও এন্ড দেন | বয়স্ক সামান্থা | |
দ্য স্কারলেট লেটার | হেস্টার প্রাইন | মনোনয়ন - এমটিভি মুভি অ্যাওয়ার্ড ফর মোস্ট ডিযায়রেবেল ফিমেল | |
১৯৯৬ | বিভিস এন্ড বাট-হেড ডু আমেরিকা | ডালাস গ্রিমেস (কন্ঠ) | |
স্ট্রিপটিজ | এরিন গ্রান্ট | ||
দ্য হাঞ্চব্যাক অফ নটার ডেম | এসমেরালডা (কন্ঠ) | ||
দ্য জুরর | অ্যানি লেয়ার্ড | ||
১৯৯৭ | ডিকনস্ট্রাকটিং হ্যারি | হেলেন/হ্যারি'র চরিত্র | |
জি. আই. জেন | এলটি জর্ডান ও'নিল | মনোনয়ন — এমটিভি মুভি অ্যাওয়ার্ড ফর বেস্ট ফাইট ভিগো মর্টেনসেনের সঙ্গে | |
ডেসটিনেইশন এনিহোয়ার: দ্য ফিল্ম | জেনি | স্বল্প দৈর্ঘের চিত্র | |
২০০০ | প্যাশন অফ মাইন্ড | মার্থা মেরি/'মার্টি' টলরিজ | |
২০০২ | দ্য হাঞ্চব্যাক অফ নটার ডেম II | এসমেরালডা (কন্ঠ) | ডিভিডি এক্সক্লুসিভ এওয়ার্ডসন"বেস্ট অ্যানিমেটেড ক্যারেক্টার পারফরমেন্স" |
২০০৩ | চার্লিয এঞ্জেলস্: ফুল থ্রটল | ম্যাডিসন লি | মনোনয়ন — এমটিভি মুভি অ্যাওয়ার্ড ফর বেস্ট ভিলেন মনোনয়ন — এমটিভি মুভি অ্যাওয়ার্ডস মেক্সিকোতে "সেক্সিয়েস্ট শি-ভিলেন" (ভিল্লানা মাস সেকসি) |
২০০৬ | হাফ লাইট | রাসেল কার্লসন | সীমিত প্রকাশ, বেশিরভাগ অঞ্চলে স্ট্রেট টু ডিভিডি |
ববি | ভার্জিনিয়া ফ্যালন | হলিউড ফিল্ম ফেস্টিভালে হলিউড ফিল্ম অ্যাওয়ার্ড ফর দ্য "অনসম্বল অফ দ্য ইয়ার" মনোনয়ন — ১৩তম স্ক্রিন অ্যাকটরস গিল্ড অ্যাওয়ার্ডে "আউটস্ট্যানডিং পারফমেন্স বাই আ কস্ট ইন আ মোশন পিকচার" | |
২০০৭ | ফ্ললেস | লরা কুইন | সীমিত প্রকাশ |
মিঃ ব্রুকস | গোয়েন্দা ট্রেসি অ্যাটউড | ||
২০০৮ | স্ট্রিক | পরিচালক | প্রথম চলচ্চিত্র (পরিচালক ডেবিউ) |
২০১০ | হ্যাপি টিয়ারস | লরা | |
দ্য জোনেসেস | কেট | ||
বানরাকু | আলেকজান্দ্রা | ||
মারজিন কল | সারা রবার্টসন | ||
২০১১ | এলওএল: লাফিং আউট লউড | এনি | পোষ্ট-প্রডাকশন |
বছর | শিরোনাম | চরিত্র | টিকা |
---|---|---|---|
১৯৮২-৮৩ | জেনেরাল হসপিটাল | জ্যাকি টেম্পেলটন | |
১৯৮৪ | দ্য মাস্টার | হলি ট্রাম্বুল | প্রথম পর্ব |
বেডরুম | ন্যান্সি | কৌতুক ধারাবাহিক | |
১৯৮৯ | মুনলাইটিং (টিভি ধারাবাহিক) | ওম্যান ইন এলেভেটর | অস্বীকৃত |
১৯৯০ | টেলস ফ্রম ক্রিপ্ট | ক্যাথি মার্নো | প্রথম পর্ব, "ডেড রাইট" |
১৯৯১ | মাস্টার নিনজা | হলি ট্রাম্বুল | টিভি চলচ্চিত্র |
১৯৯৬ | ইফ দিজ ওয়ালস কুড টক | ক্লেয়ার ডনেলি | টিভি চলচ্চিত্র মনোনয়ন - ৪৯তম প্রাইমটাইম এমি অ্যাওয়ার্ডসে "আউট স্ট্যান ডিং মেড ফর টেলিভিশন মুভি" মনোনয়ন - ৫৪তম গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারে "বেস্ট পারফরম্যান্স বাই অ্যাক্ট্রেস ইন আ মিনি-সিরিজ অর মোশান পিকচার মেড ফর টিভি" |
১৯৯৭ | এলেন | দ্য স্যাম্পেল লেডি | প্রথম পর্ব "দ্য পাপি এপিসোড: পার্ট ২" |
২০০৪ | উইল এন্ড গ্রেস | দ্য বেবিসিটার | সিট-কম |
২০০৯ | দ্য ম্যাজিক ৭ | ইউ-জেড-ওনেসা (কন্ঠ) | অ্যানিমেটেড টিভি চলচ্চিত্র |
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.