ডেভিড সুজুকি: দ্য অটোবায়োগ্রাফি
From Wikipedia, the free encyclopedia
ডেভিড সুজুকি: দ্য অটোবায়োগ্রাফি হল কানাডীয় বিজ্ঞান লেখক ও সম্প্রচারকারী ডেভিড সুজুকির ২০০৬ সালের আত্মজীবনী। বইটি মূলত ডেভিড সুজুকির প্রথম আত্মজীবনী মেটামরফোসিস: স্টেজ ইন এ লাইফ ১৯৮৭ সালে প্রকাশিত হওয়ার পর থেকে তার জীবনের বেশিরভাগই ঘটনার উপর আলোকপাত করে। এটি তার শৈশব, শিক্ষাগত বছর ও সম্প্রচার কর্মজীবনের একটি কালানুক্রমিক বিবরণ দিয়ে শুরু হয়। পরবর্তী অধ্যায়গুলিতে, ডেভিড সুজুকি একটি স্মৃতিকথার শৈলী গ্রহণ করে, যেমন অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে তার সম্পর্ক, ব্রাজিল ও পাপুয়া নিউ গিনিতে তার অভিজ্ঞতা, ডেভিড সুজুকি ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা, এবং জলবায়ু পরিবর্তন, সেলিব্রিটি স্ট্যাটাস, প্রযুক্তি ও মৃত্যু সম্পর্কে তার চিন্তাভাবনা মতো বিষয় নিয়ে লেখা। সর্বত্র, ডেভিড সুজুকি তার শৈশবকালের ঘটনার অব্যাহত প্রভাব তুলে ধরেছেন।
![]() প্রথম সংস্করণ | |
সম্পাদক | ন্যান্সি ফ্লাইট |
---|---|
লেখক | ডেভিড সুজুকি |
দেশ | কানাডা |
ভাষা | ইংরেজি |
ধরন | আত্মজীবনী |
প্রকাশক | গ্রেস্টোন বুকস |
প্রকাশনার তারিখ | ২২ এপ্রিল ২০০৬ |
মিডিয়া ধরন | মুদ্রণ (শক্তমলাট ও নরমমলাট) |
পৃষ্ঠাসংখ্যা | ৪০৫ পৃষ্ঠা |
আইএসবিএন | ১-৫৫৩৬৫-১৫৬-১ |
ওসিএলসি | ৬৩৭০৫৩৯৭ |
৩৩৩.৭২০৯২ বি ২২ | |
এলসি শ্রেণী | জিই৫৬.এস৮ এ৩ ২০০৬ |
এটি ডেভিড সুজুকির লেখা চল্লিশতম বই, এবং তিনি বলেছেন, এটি তার শেষ বই।[1] সমালোচগণ বইটিকে অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ ভাষ্য সহ অকপট, আন্তরিক ও কমনীয় বলেছেন, যদিও মাঝে মাঝে একঘেয়ে। ডেভিড সুজুকির বৈজ্ঞানিক নেপথ্য লেখার যুক্তিবাদী ও বিশ্লেষণী শৈলীতে প্রতিফলিত হয়।
ডেভিড সুজুকির আত্মজীবনীটি ম্যাকলিন'স নন-ফিকশন বেস্ট-সেলারদের তালিকায় প্রথম স্থানে চার সপ্তাহ এবং দ্য গ্লোব অ্যান্ড মেইলের তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে ছয় সপ্তাহ অতিবাহিত করেছে। বইটি ২০০৭ সালে দুটি পুরস্কার জিতেছিল: কানাডিয়ান বুকসেলার অ্যাসোসিয়েশনের বছরের সেরা অ-কল্পকাহিনী বইয়ের জন্য লিব্রিস অ্যাওয়ার্ড এবং ব্রিটিশ কলাম্বিয়া বুকসেলারস চয়েস অ্যাওয়ার্ড।[2][3] প্রকাশক, গ্রেস্টোন বুকস ও ডগলাস অ্যান্ড ম্যাকইনটায়ার, বছরের সেরা বিপণন কৃতিত্বের জন্য সিবিএ লিব্রিস পুরস্কার জিতেছিল।[2]