![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/c/c8/Official_Photographic_Portrait_of_Don_Stephen_Senanayaka_%25281884-1952%2529.jpg/640px-Official_Photographic_Portrait_of_Don_Stephen_Senanayaka_%25281884-1952%2529.jpg&w=640&q=50)
ডি. এস. সেনানায়েকে
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রধানমন্ত্রী / From Wikipedia, the free encyclopedia
ডন স্টিভেন সেনানায়েকে (সিংহলি: දොන් ස්ටීවන් සේනානායක; তামিল: டி. எஸ். சேனநாயக்கா; ২১ অক্টোবর ১৮৮৪ – ২২ মার্চ ১৯৫২) ছিলেন একজন সিলনীয় রাষ্ট্রনায়ক। তিনি ছিলেন সিলনের প্রথম প্রধানমন্ত্রী যিনি শ্রীলঙ্কার স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতা হিসেবে আবির্ভূত হন, যা সিলনে স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠার দিকে পরিচালিত হয়েছিল। তাকে শ্রীলঙ্কার “জাতির জনক” হিসেবে গণ্য করা হয়।[3]
দক্ষিণ মহামান্য ডন স্টিভেন সেনানায়েকে | |
---|---|
දොන් ස්ටීවන් සේනානායක டி. எஸ். சேனநாயக்கா | |
![]() নিজস্ব সিগনেচার অর্কিড ল্যাপেল পরিহিত সেনানায়েকে | |
সিলনের ১ম প্রধানমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ২৪ সেপ্টেম্বর ১৯৪৭[1] – ২২ মার্চ ১৯৫২[1] | |
সার্বভৌম শাসক | ষষ্ঠ জর্জ দ্বিতীয় এলিজাবেথ |
গভর্নর জেনারেল | হেনরি মক-ম্যাসন মুর হারওয়াল্ড র্যামসবোথাম, ১ম ভিসকাউন্ট সোলবারি |
পূর্বসূরী | পদ সৃষ্টি |
উত্তরসূরী | ডাডলি সেনানায়ক |
লিডার অব দ্য হাউস | |
কাজের মেয়াদ ২ ডিসেম্বর ১৯৪২ – ৪ জুলাই ১৯৪৭ | |
পূর্বসূরী | ডন ব্যারন জয়তিলক |
উত্তরসূরী | সলোমন বণ্ডারনায়ক |
কৃষি ও ভূমিমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১৯৩১ – ১৯৪৬ | |
পূর্বসূরী | পদ সৃষ্টি |
উত্তরসূরী | ডাডলি সেনানায়ক |
মীরিগম আসনের সিলন সংসদ সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ১৪ অক্টোবর ১৯৪৭ – ২২ মার্চ ১৯৫২ | |
পূর্বসূরী | নির্বাচনী এলাকা সৃষ্টি |
উত্তরসূরী | জে. ই. অমরতুঙ্গ |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | (১৮৮৪-১০-২১)২১ অক্টোবর ১৮৮৪ বোটল, মীরিগম, ব্রিটিশ সিলন |
মৃত্যু | ২২ মার্চ ১৯৫২(1952-03-22) (বয়স ৬৭) কলম্বো, সিলন অধিরাজ্য |
জাতীয়তা | সিলনীয় |
রাজনৈতিক দল | ইউনাইটেড ন্যাশনাল পার্টি |
দাম্পত্য সঙ্গী | মলি ডুনুবিল[2] |
সন্তান | ডাডলি সেনানায়ক রবার্ট সেনানায়েকে |
মাতা | ডোনা ক্যাথরিনা এলিজাবেথ পেরেরা গুণশেখর |
পিতা | ডন স্পেটার সেনানায়েকে |
বাসস্থান | উডল্যান্ডস |
শিক্ষা | সেন্ট থমাস কলেজ, মাউন্ট ল্যাভিনিয়া |
পেশা |
|
একজন পরিকল্পক, সেনানায়েকে শ্রীলঙ্কার গৃহযুদ্ধকে শ্রীলঙ্কার স্বাধীনতা আন্দোলনে পরিণত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি সিলনের (বর্তমান শ্রীলঙ্কা) আইন পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন এবং পরবর্তীতে সিলনের (বর্তমান শ্রীলঙ্কা) রাজ্য পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন, যেখানে তিনি কৃষি ও ভূমি মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি শ্রীলঙ্কার প্রথম সংসদ নির্বাচনে নির্বাচিত হন এবং ১৯৪৭ সাল থেকে ১৯৫৫ সালে তার মৃত্যু পর্যন্ত শ্রীলঙ্কার প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।