![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/6/6f/Spectre_Terahertz.svg/langbn-640px-Spectre_Terahertz.svg.png&w=640&q=50)
টেরাহার্জ বিকিরণ
ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক স্পেকট্রামের রেঞ্জ ৩০০-৩০০০ GHz / From Wikipedia, the free encyclopedia
টেরাহার্জ বিকিরণ (সাবমিলিমিটার বিকিরণ, টেরাহার্জ তরঙ্গ, বিশাল উচ্চমানের তরঙ্গ,[1] টি-রশ্মি, টি-তরঙ্গ, টি-আলোক, টি-লাক্স অথবা টি-হার্জ নামেও পরিচিত) ০.৩ থেকে ৩ টেরাহার্জের আইটিইউ তৈরিকৃত ব্যান্ডের মধ্যে অবস্থিত তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গের দ্বারা গঠিত। (টি-হার্জ; ১ টি-হার্জ= ১০১২ হার্জ) টেরাহার্জ ব্যান্ডের বিকিরনের তরঙ্গদৈর্ঘ্য ১ মিমি থেকে ০.১ মিমি (১০০মাইক্রোমিমি) পর্যন্ত হতে পারে। যেহেতু টেরাহার্জ ব্যান্ডের তরঙ্গদৈর্ঘ্য ১ মিমি থেকে শুরু করে নিচে নামতে থাকে তাই তাকে সাবমিলিমিটার ব্যান্ডও বলা হয় এবং এর বিকিরণকে বলা হয় সাবমিলিমিটার তরঙ্গ, বিশেষত জ্যোতির্বিদ্যায়।
![Thumb image](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/6/6f/Spectre_Terahertz.svg/640px-Spectre_Terahertz.svg.png)
টেরাহার্জ বিকিরণ মাইক্রওয়েভ এবং অবলোহিত বিকিরণের মাঝে অবস্থান করে যা টেরাহার্জ গ্যাপ নামে পরিচিত, যেখানে প্রযুক্তি এবং তার ব্যবহার এখনো শুরু হয়েছে মাত্র। এটি তড়িৎচুম্বকীয় বর্ণালীর এমন একটি অংশে বিদ্যমান যেখানে তড়িৎচুম্বকীয় বিকিরণ এতই বেশি মাত্রার যে তা ইলেকট্রনিক কাউন্টার দ্বারা মাপা সম্ভব হয় না, বরং তরঙ্গদৈর্ঘ্যের বৈশিষ্ট্য এবং শক্তি দিয়ে মাপা হয়। একইভাবে, সুসঙ্গত তড়িৎচুম্বকীয় সিগন্যালের উৎপাদন এবং তার ব্যবহার প্রচলিত বেতার এবং মাইক্রোওয়েভ সিগন্যাল উৎপাদনকারী ইলেকট্রনিক যন্ত্র দ্বারা এক্ষেত্রে সম্ভব হয় না তাই তার জন্য নতুন প্রযুক্তি এবং যন্ত্রের প্রয়োজন হবে। টি-হার্জ অঞ্চলের ফোটন শক্তি অধাতব বস্তুর ব্যান্ড গ্যাপের তুলনায় কম তাই তা এধরনের বস্তুর মধ্যে দিয়ে চলাচল করতে সক্ষম। এই টি-হার্জ রশ্মি বস্তুর বৈশিষ্ট্যকরণ, স্তর পর্যবেক্ষণ এবং ট্রান্সমিশন ছবি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।[2]