![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/bn/thumb/2/23/%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B8_%25E0%25A6%25AA%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B8%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B0_%25E0%25A6%25B6%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25A3%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25A5%25E0%25A7%2580.jpg/640px-%25E0%25A6%259F%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B8_%25E0%25A6%25AA%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B8%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B0_%25E0%25A6%25B6%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25A3%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25A5%25E0%25A7%2580.jpg&w=640&q=50)
জাতিগত নিধন
From Wikipedia, the free encyclopedia
জাতিগত নিধন বা জাতিগত নির্মূলকরণ বলতে কোনও প্রদত্ত অঞ্চল থেকে কোনও তথাকথিত "অবাঞ্ছিত" নৃগোষ্ঠীগত, জাতিগত বা ধর্মীয় সম্প্রদায়ের ব্যক্তিদেরকে জোরপূর্বক অপসারণ কিংবা চরম পর্যায়ে তাদেরকে হত্যার মাধ্যমে নির্মূলকরণকে বোঝায়। প্রায়শই কোনও এলাকা বা অঞ্চলকে নৃগোষ্ঠীগতভাবে অধিকতর সমসত্ত্ব করার লক্ষ্যে এই অপরাধটি ঘটানো হয়। সরাসরি না প্রত্যক্ষ অপসারণ (যেমন বিবাসন, জনসমষ্টি স্থানান্তর, ইত্যাদি) ছাড়াও এই অপরাধটিতে পরোক্ষ পদ্ধতি (যেমন হত্যা, ধর্ষণ ও সম্পত্তির বিনাশ) প্রয়োগ করা হতে পারে, যাতে ভুক্তভোগী সম্প্রদায়টি পালিয়ে যেতে বাধ্য হয় ও তাদের ফিরে আসা প্রতিরোধ করা যায়।[2][3][4] যদিও জাতিগত নিধন শব্দবন্ধটির আন্তর্জাতিক আইনে কোনও সংজ্ঞা নেই, এটিকে মানবতাবিরোধী অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়, এমনকি গণহত্যা বিষয়ক চুক্তির আওতায়ও এটি পড়তে পারে।[2][5][6]
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/bn/thumb/2/23/%E0%A6%9F%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8_%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%B0_%E0%A6%B6%E0%A6%B0%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A7%80.jpg/640px-%E0%A6%9F%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8_%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%B0_%E0%A6%B6%E0%A6%B0%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A7%80.jpg)
জাতিগত নিধনের সময় প্রদত্ত অঞ্চলে লক্ষ্যকৃত সম্প্রদায়ের ভৌত ও সাংস্কৃতিক সমস্ত নিদর্শন অপসারণ করার চেষ্টা করা হয় এবং এ উদ্দেশ্যে তাদের ঘরবাড়ি, সামাজিক কেন্দ্র, খামার ও অবকাঠামোগুলি ধ্বংস করে ফেলা হয় এবং এর পাশাপাশি তাদের স্মৃতিসৌধ, সমাধিস্থল ও উপাসনালয়গুলিকেও অপবিত্র করা হয়।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
যদিও সমগ্র ইতিহাস জুড়েই জাতিগত নিধন ঘটেছে, এই পরিভাষাটি সর্বপ্রথম ১৯৯০-এর দশকের যুগোস্লাভ যুদ্ধের সময় অপরাধীরা প্রথম সু-অর্থে বা সুভাষণ হিসেবে এটি ব্যবহার করে। এরপর থেকে এটি আন্তর্জাতিক সংবাদ প্রচারমাধ্যমগুলিতে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হওয়া শুরু করে।[7]