জোমসোম বিমানবন্দর (আইএটিএ: JMO, আইসিএও: VNJS) জোমসোম শহরের একটি বিমানবন্দর,[1] যার অবস্থান নেপালের ঢাওয়ালগিরি অঞ্চলের মুস্তাং জেলাতে। এটি নেপালি এবং ভারতীয়দের জনপ্রিয় তীর্থস্থান, মুক্তিনাথ মন্দিরের প্রবেশপথ।[3] এই বিমানবন্দরের নেপাল সেনাবাহিনীর এয়ার সার্ভিসের বিমান পরিচালনার সক্ষমতা আছে।

দ্রুত তথ্য জোমসোম বিমানবন্দর, সংক্ষিপ্ত বিবরণ ...
জোমসোম বিমানবন্দর
Thumb
সংক্ষিপ্ত বিবরণ
বিমানবন্দরের ধরনসরকারী
পরিষেবাপ্রাপ্ত এলাকাজোমসোম, নেপাল
এএমএসএল উচ্চতা৮,৮০০ ফুট / ২,৬৮২ মিটার
স্থানাঙ্ক২৮°৪৬′৫৬″ উত্তর ৮৩°৪৩′২১″ পূর্ব
রানওয়ে
দিক দৈর্ঘ্য পৃষ্ঠতল
মি ফুট
০৬/২৪ ৭২০ ১,৭৪২ আস্ফাল্ট
সূত্র:[1][2]
বন্ধ

অবস্থান

অবস্থান এবং স্বল্পদৈর্ঘের রানওয়ের জন্য এটি বিশ্বের অন্যতম বিপজ্জনক বিমানবন্দর। ২,৭০০ মিটার উচ্চতার এই বিমানবন্দর ৮,০০০ মিটার উচ্চতার পর্বত দ্বারা পরিবেষ্টিত। পোখরা এবং জোমসোমের মধ্যে গভীর গিরিখাদসহ অন্নপূর্ণা (৮,০৯১ মিটার) এবং ধবলগিরি(৮,১৬৭ মিটার) পর্বত আছে।

সুযোগসুবিধা

এই বিমানবন্দরের অবস্থান সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৮,৮০০ ফুট (২,৬৮২ মি) উপরে। পিচের রানওয়ের এই বিমানবন্দরটি ০৬/২৪ যার পরিমাপ ৭২০ বাই ১৯ মিটার (২,৩৬২ ফু × ৬২ ফু).[2]

এয়ারলাইন্স এবং গন্তব্য

আরও তথ্য বিমান সংস্থা, গন্তব্যস্থল ...
বিমান সংস্থাগন্তব্যস্থল
গোর্খা এয়ারলাইন্স পোখরা বিমানবন্দর [4]
নেপাল এয়ারলাইন্স পোখরা বিমানবন্দর [5]
সিম্রিক র‍্যারলাইন্স পোখরা বিমানবন্দর [6]
সীতা এয়ার কাঠমান্ডু, পোখরা বিমানবন্দর [7]
তারা এয়ার পোখরা বিমানবন্দর [8]
বন্ধ

ঘটনা

  • ১৪ মে ২০১২ - অগ্নি এয়ার ফ্লাইট, ডর্নিয়ার ২২৮ বিমান জোমসোম বিমানবন্দরের অবতরনের সময় বিধ্বস্ত হয়, এতে বিমানে থাকা ২১ জনের মধ্যে ১৫ জন মারা যায়।[9] এই দুর্ঘটনায় ভারতীয় শিশু অভিনেত্রী তরুনি সাচদেব নিহত হয়।[10]
  • ১৬ মে ২০১৩ - নেপাল এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট ৫৫৫, ১৮ জন যাত্রী এবং ৩ জন ক্রু নিয়ে গান্দাকি নদীর তীরে বিধ্বস্ত হয়। কেউ নিহত হয়নি কিন্তু সাত জন মারাত্মক আহত হন। বিমানে ৮ জন জাপানি পর্যটক এবং বাকিরা নেপালি ছিলেন।[11]

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

Wikiwand in your browser!

Seamless Wikipedia browsing. On steroids.

Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.

Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.