Loading AI tools
মাছের প্রজাতি উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
গ্রেরীফ হাঙর (বৈজ্ঞানিক নাম: Carcharhinus amblyrhynchos, ইংরেজি নাম: Grey reef shark) একটি রেকিয়াম হাঙরের একটা প্রজাতি এবং এরা কার্কারিনিডি পরিবারের একটা হাঙর। ইন্দো প্যাসিফিক সাগরে যেসব হাঙর দেখা যায় তার ভেতর এরা খুবই সাধারণ। দক্ষিণ আফ্রিকার পশ্চিমে এবং ইস্টার দ্বীপে এদের খুব বেশি চোখে পড়ে। এই প্রজাতিটিকে প্রবালদ্বীপের আশেপাশে অগভীর জলের মধ্যে প্রায়শই দেখা যায়। এরা ১.৯ মিটার (৬.২ ফুট) লম্বা হয়। এদের থেকে মানুষের কিছুটা বিপদের কারণআছে।
গ্রেরীফ শার্ক | |
---|---|
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | প্রাণী |
পর্ব: | কর্ডাটা |
শ্রেণী: | Chondrichthyes |
উপশ্রেণী: | Elasmobranchii |
বর্গ: | Carcharhiniformes |
পরিবার: | Carcharhinidae |
গণ: | Carcharhinus |
প্রজাতি: | C. amblyrhynchos |
দ্বিপদী নাম | |
Carcharhinus amblyrhynchos (Bleeker, 1856) | |
Range of the grey reef shark | |
প্রতিশব্দ | |
Carcharias amblyrhynchos Bleeker, 1856 |
ডাচ মীনবিদ্যাবিশারদ Pieter Bleeker প্রথম ১৮৫৬ সালে গ্রেরীফ হাঙর আবিষ্কার করেন। তিনি এটির নাম দেন Carcharias (Prionodon) amblyrhynchos । পরে এটিকে Carcharhinus গোত্রের ভেতরে ঢুকানো হয়। যে নমুনা ধরা হয়েছিল সেটি ছিল একটি 1.5 মিটার (4.9 ফুট) দীর্ঘ একটি নারী হাঙর। নমুনাটি ধরা পড়েছিল জাভা সাগর থেকে। এদের বৈজ্ঞানিক নাম দেওয়া হয় A. menorah, যে নামটি এখনো ব্যবহার করা হয়। গ্রেরীফ শার্ক এবং ব্লাকটিপ রীফ হাঙর একই সাথে ভারত মহাসাগরে বসবাস করে।
ইংরেজিতে এদের সাধারণত যেসব নামে চেনেঃ ব্রোঞ্জ হইলার, ব্লাক-ভি হইলার, গ্রেরীফ শার্ক, গ্রে শার্ক, গ্রে হইলার, স্কুল শার্ক। তবে এই নামের ভেতর থেকে কিছু নাম অন্য প্রজাতির হাঙরের ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা হয়। সারা দুনিয়ায় এদের আরো যেসব নাম শোনা যায়-
গ্রেরীফ হাঙর প্যাসিফিক এবং ভারত মহাসাগরে সীমাবদ্ধ, ইন্দো প্যাসিফিক সাগরে এটির দেখা মেলে মাদাগাস্কার এবং মরিশাস-সিসিলি এর বেশকিছু জায়গায়। প্রশান্ত মহাসাগরে এদের বিচরণ এলাকা হলঃ দক্ষিণ চীন সাগর থেকে উত্তর অস্ট্রেলিয়া এবং টিউমাটো দ্বীপমালা পর্যন্ত। ওই একই এলাকায় থাকা এদের অরো দুটি প্রতিবেশী আছে ব্লাকটিপ রীফ হাঙর এবং হোয়াইটটিপ রীফ শার্ক। এটা ভারত মহাসাগরের উপকূলীয় এলাকাতেও পাওয়া যায়। এছাড়া দক্ষিণ আফ্রিকা সহ লোহিত সাগরেও এদের দেখা পাওয়া যায়। এদের অগভীর ক্রান্তীয় এলাকায় প্রাথমিকভাবে বিচরণ করতে দেখা যায়। এদের প্রবাল এবং প্রবালপ্রাচীরের কাছাকাছি প্রায়ই পাওয়া যায় বা ঘুরে বেড়াতে দেখা যায়। এটাকে প্রায়ই প্রবাল দ্বীপের আশেপাশে ঘুরে বেড়াতে চোখে পড়ে। ০-৯২০ ফুট (০-২৮০ মিটার) গভীরতার ভেতর এদের বিচরণ করতে দেখা যায়। তবে ৩,২৮০ফুট (১,০০০ মিটার) গভীরেও এদের বিচরণ করতে দেখা গেছে। এরা দিনের বেলা থেকে রাতের বেলা বেশি সক্রিয় হয়। এরা একই এলাকায় বার বার ফিরে আসে।
এরা মাঝারি মাপের হাঙর তবে বড় আকারেরও হয়ে থাকে। সব থেকে বড় গ্রেরীফ শার্কের আকার হয়ে ছিলো ৮.৪ ফুট যা একটা বুল শার্কের সমান। এদের একটি দীর্ঘ, মোটামুটি বৃত্তাকার তুণ্ড এবং চোখ আছে। এদের প্রথম এবং দ্বিতীয় পৃষ্ঠীয় পাখনার মধ্যে কোনো বন্ধ (ridge) নেই। এদের প্রথম পৃষ্ঠীয় পাখনা উৎপত্তি লাভ করে শরীরের মাঝ বরাবর। প্রথম পৃষ্ঠীয় পাখনা সংকীর্ণভাবে একটি বৃত্তাকার হয় এবং ডগা সরু হয় সাথে আধা কাস্তের মতো বাঁকা হয়। দ্বিতীয় পৃষ্ঠীয় পাখনা পায়ূ পাখনার উপর উৎপন্ন হয়। বক্ষীয় পাখনা বড়, সংকীর্ণ, এবং বৃত্তাকার বা সরু ডগা হয় সাথে আকৃতির দিক দিয়ে কাস্তের মতো বাঁকা হয়।
গ্রেরীফ শার্কের পৃষ্ঠদেশ গাঢ় ধূসর থেকে তামাটে ধূসর রঙের হয় আর এই কারণেই এর নাম রাখা হয়েছে গ্রেরীফ শার্ক। তবে এদের শরীরের নিচের অংশ শ্বেতবর্ণের হয়। এদের পুচ্ছ পাখনায় বেশ মোটা এবং কালো রঙের একটা মার্জিন দেখা যায়। এই মার্জিন দেখেই অনেক সময় এদের চিনে নেওয়া যায়। বক্ষীয় পাখনা, দ্বিতীয় পৃষ্ঠ পাখনা, পায়ু পাখনায়, এবং শ্রোণী পাখনায় কালো রঙের ফোটা থাকে। প্রথম পৃষ্ঠ পাখনা সম্পূর্ণরূপে ধূসর হয়। অনেকে এদের সাথে ব্লাকটিপ রীফ হাঙর এবং ক্যারিবীয় প্রবাল হাঙরকে গুলিয়ে ফেলেন। চেহারার দিক দিয়ে এদের একই রকম লাগে তবে কিছু অমিল আছে। যেমন- ১। ব্লাকটিপ রীফ হাঙরের সব পাখনায় কালো দাগ থাকে গ্রেরীফ শার্কের এটা থাকেনা ২। ক্যারিবীয় প্রবাল হাঙর গ্রেরীফ শার্ক থেকে আকারে অনেক বড় হয়।
এদের দাঁত ত্রিকোণ আকার হয়। প্রতিটি চোয়ালে ১৩-১৪ টি করে দাঁত থাকে। উপরের চোয়ালের দাঁত হয় সংকীর্ণ এবং ক্রকচ,শিখর আকৃতির ও তেরছা। এদের নিম্ন চোয়ালের দাঁত খাড়া সংকীর্ণ এবং উপরের তুলনার কিছুটা তির্যক হয়। এদের দাঁত ধারালো এবং মজবুত হয়। সাগরের নানা রকম মাছ খাওয়ার জন্য এদের দাঁত বিকশিত হয়েছে।
একটি গ্রেরীফ শার্কের গড় আকার ৬.৬ ফুট দৈর্ঘ্য (২ মিটার)। একটি পুরুষ গ্রেরীফ শার্ক ৪.৩-৪.৯ ফুট (১.৩-১.৫ মিটার) আকারের হলে সেটাকে পরিপক্ব হাঙর হিসাবে ধরা হয় এবং একটা নারী হাঙর ৩.৯-৪.৬ ফুট দৈর্ঘ্য (১.২-১.৪ মিটার) হলে তাকে পরিপক্ব হাঙর হিসাবে ধরা হয়। সব থেকে বড় গ্রেরীফ শার্কের আকার হয়েছিল ৮.৪ ফুট। এটার ওজন ছিল ৭৪.৩ পাউন্ড (৩৩.৭ কেজি)। এই হাঙ্গরের সর্বোচ্চ উল্লেখিত বয়স প্রায় ২৫ বছর। নারী এবং পুরুষ উভয়ের বয়স সঙ্গতিপূর্ণ।
গ্রেরীফ শার্ক প্রধানত বনি ফিশ (অস্থিময় মাছ) খেয়ে থাকে। তাছাড়া স্কুইড এবং অক্টোপাস এদের কাছে দ্বিতীয় সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য। এসব ছাড়াও এরা Crustaceans, কাঁকড়া এবং গলদা-চিংড়ি খেতে ভালবাসে। মাছের ভেতর এরা খায় কাউফিশ, প্রজাপতি মাছ, সার্জন মাছ। তাছাড়া নানা রকম বিনফিশ এরা খেয়ে থাকে। গ্রেরীফ শার্ক নিজস্ব প্রজাতির অল্প বয়স্ক শার্কদেরও অনেক সময় খেতে দেখা গেছে।
এদের খাওয়ার কার্যকলাপ বেশিরভাগ সময় রাতের বেলা দেখা দেয়। এরা খোলা সাগরে সাঁতরে সাঁতরে মাছ ধরে। এরা মাছ ধরে অনেকটা ব্লাকটিপ রীফ হাঙরের মত করে এবং এরা গুহা এবং ছিদ্রের ভিতরে মাছ ধরতে অভিজ্ঞ হয়। এদের ঘ্রাণেন্দ্রিয় অত্যন্ত তীব্র। এটাকে কাজে লাগিয়ে এরা শিকার ধরে। এরা অনেক গভীর জলে থাকা শিকারকে জলের ঊপরে থেকেই খুব সহজে খুজে নিতে পারে। ইলেক্ট্রোরিসেপশনের (প্রাণী দেহ থেকে আসা খুবই হালকা বৈদ্যুতিক সংকেত) সাহায্য নিয়ে এরা শিকার করতে পারে। তবে এক কথায় বলা যেতে পারে এরা সাগরের একটা অসাধারণ শিকারি।
গ্রেরীফ শার্ক আরো অনেক রেকিয়াম হাঙরের মত জরায়ুজ হয় মানে এরা ডিম দেয়না, বাচ্চা দেয়। প্রজননের সময় পুরুষ হাঙর সঙ্গম চালিয়ে রাখার জন্য নারী হাঙ্গরের শরীর কামড়ে ধরে রাখে। এদের ভ্রূণের বিকাশ ঘটানোর জন্য এক্সস্ট এক ধরনের পুষ্টিকর কুসুম (yolk) সরবরাহ করতে থাকে। এই কুসুমই এদের প্ল্যাসেন্টাল সংযোগের বিকাশ বজায় রাখে ভ্রূণের জন্য। প্রত্যেকটি মহিলা গ্রেরীফ শার্কের একটি কার্যকরী ডিম্বাশয় (ডান পাশ) থাকে এবং দুটি গর্ভাশয় থাকে। ১ থেকে ৪ টি বাচ্চা প্রতি বছর একটি নারী গ্রেরীফ শার্ক জন্ম দেয়। কিছু জায়গাতে এই সংখ্যা ৬ ও হতে পারে, যেমন হাওয়াই। প্রতি বছর অনেক নারী গ্রেরীফ শার্ক গর্ভবতী হয় ওই এলাকায়।
এদের অন্তঃসত্ত্বাবস্থা বা গর্ভকালীন সময়সীমা হলো- ৯ থেকে ১৪ মাস। এদের প্রসব শুরু হয় জুলাই থেকে আগস্ট মাসে দক্ষিণ গোলার্ধে এবং উত্তর গোলার্ধে এদের প্রসব কাল শুরু হয় মার্চ থেকে জুলাই এর ভেতর। এদের প্রত্যেকটি বাচ্চার প্রসব হওয়ার পর আকার হয় ১৫.৭-২৩.৬ ইঞ্চি দৈর্ঘ্য (৪৫-৬০ সেমি)। এই ছোট বাচ্চারা যখন ১.৩-১.৫ মিটার (৪.৩-৩.৯ ফুট/পুরুষ) এবং ১.২-১.৪ মিটার (২.৯-৪.৬ ফুট/নারী) লম্বা হবে তখন এরাই যৌন পূর্ণতা পাবে এবং নিজেদের প্রজনন ঘটাতে পারবে। এরা প্রায় ২৫ বছর পর্যন্ত বাঁচে।
গ্রেরীফ শার্ক রাতে ও দিনে উভয় সময়েই সক্রিয়। তবে রাতের বেলা এরা অনেক বেশি সক্রিয় হয়ে ওঠে। এরা সমষ্টিগতভাবে প্রায় ৩০ টির মতো হাঙর একই এলাকায় থাকতে ভালবাসে। এ ধরনের এলাকাকে বলা হয় হোম রেঞ্জ। এরা মূলত রাতের বেলাতে খাবারের খোঁজে বেরোয়। এদের বসবাসের পরিধি বা হোম রেঞ্জ হয় ০.৮ বর্গ কিমি (০.৩১ বর্গ মাইল)। র্শাল দ্বীপপুঞ্জে এদের সামাজিক আচরণ নিয়ে অনেক গবেষণা হয়েছে। মানুষ এদের আচরণ নিয়ে অনেক কিছু জানতে পেরেছে। এই হাঙর পৃথিবীর অনেক সাগরেই যাযাবরের মতো জীবন যাপন করে। প্রবালপ্রাচীর বরাবর লম্বা দূরত্বে এদের একাই সাঁতরাতে দেখা যায়। দিনের বেলায় এদের উপহ্রদ, ডুবো পাহাড়, প্রবালপ্রাচীরের আশেপাশে ঘুরতে দেখা যায়। তবে রাতের বেলায় এরা হোম রেঞ্জের মধ্যে চলে আসে। যেখানে শক্তিশালী জোয়ারের স্রোত বয়ে চলে গ্রেরীফ শার্ককে সেই স্রোতের বিরুদ্ধে সাঁতার কাটতে দেখা গেছে। জোয়ারের সময় এরা একেবারে তটসংলগ্ন এলাকায় চলে আসে। এরা ঘ্রাণ নিয়ে শিকার ধরে। তাই এদের ঘোলা জলেও শিকার করতে দেখা যায়।
গ্রেরীফ শার্ক এসব আচরণ করলেও সাগরের ভেতরে এর থেকেও অনেক বেশি বিচিত্র অচরণ এরা করে। অনেকে এদের হোম রেঞ্জের ভেতরে এদের খাবার খাওয়াতে যায়। এতে করে এদের আচরণের উপর খুব খারাপ প্রভাব পড়ে। এদের এলাকায় বেশি যাওয়া আসা করলে এরা বেশ আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে। শুধু মানুষ নয় এদের হোম এরিয়াতে আরো কোনো হাঙর চলে এলে এরা প্রভাবশালী হিসাবে ভাব দেখায় যে এটা অমাদের এলাকা। এরা খুব অভিমানি হয়। একটু এদিক ওদিক হলেই রেগে বসে। তবে এরা হালকা মেজাজেই বেশি থাকে।
গ্রেরীফ শার্ক আক্রমণাত্মক হাঙরদের ভেতরে একটা তবে গ্রেরীফ শার্ক শুধু তখনই একজন ব্যক্তিকে আক্রমণ করে যখন সে নিজে হুমকির সম্মুখীন হয়। আন্তর্জাতিক হাঙর আক্রমণ ফাইল অনুযায়ী ৭ টা হামলার জন্য গ্রেরীফ শার্ককে দায়ী করা হয়েছে। এই হাঙর প্রায়ই কৌতূহল দেখায় যদি কোণঠাসা বা হুমকির ভিতর থাকা কিছু পায় তাহলে এরা হুমকি প্রদর্শন করে। এরা হুমকি প্রদর্শ করতে তুণ্ড উত্থাপন করে এবং বক্ষীয় পাখনা ড্রপ করতে থাকে। এছাড়া এরা দৃঢ় ভাবে জলের ভেতর সাঁতার কাটতে থাকে। শরীরের গঠন আকা বাঁকা করেই তখন এরা সাঁতার কাটতে থাকে। এদের এই রকম প্রদর্শনের তীব্রতা বৃদ্ধি পায় যখন হাঙর ভিকটিমের কাছে চলে আসে অথবা যদি কোনো বিঘ্ন ঘটার কারণে পালাবার পথ অবরুদ্ধ হয়। তখন ভিকটিম যদি ডুবুরি হয়ে থাকে তবে এরা চরমে উঠে গিয়ে খুব দ্রুত হাঁ করে আক্রমণ আরম্ভ করবে এবং উপরের দাঁত দিয়ে কামড় বসিয়ে দিতে পারে।
গ্রেরীফ শার্ক এই ধরনের হুমকি সব থেকে বেশি দেয় ডুবুরিদের যারা খুব কাছ থেকে, পিছন থেকে বা উপর থেকে এদের অনুসরণ করে। এছাড়াও এরা মোরি ইলস বা খুব বড় হ্যমারহেড শার্কদের ভয় দিতেও এ রকম আচরণ করে। তবে এরা একে অপরের প্রতি কখনই হুমকি প্রদর্শন করে না। এর মানে দাড়ায় প্রাথমিকভাবে এরা শিকারী ও একই এলাকায় বসবাসকারী কিছু প্রতিযোগীদের কাছে টিকে থাকার জন্য এরা এই ধরনের হুমকি প্রদর্শন করে। তবে অনেক জায়গাতে এরা এ ধরনের আচরণ করে না, যেমন-মাইক্রোনেশিয়া থেকে ভারত মহাসাগর,এবং পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল। মানুষ এদের কাছে যেতে পারে তবে এমন কিছু করা ঠিক নয় যাতে এরা ভয় পায়। তাছাড়া খুব কাছে না যাওয়াই ভালো। এদের থেকে যে কিছুটা বিপদের কারণ আছে সেটা মাথায় রেখেই যাওয়া ভাল।
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.