Loading AI tools
ক্রীড়া স্টেডিয়াম উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
গেলোরা বুং কার্নো স্টেডিয়াম (পূর্বে গেলোরা সেনাইয়ান মেইন স্টেডিয়াম নামে পরিচিত) একটি বহুমুখীক্ষেত্রে ব্যবহৃত ক্রীড়া স্টেডিয়াম। এটি ইন্দোনেশিয়ার গেলোরা বুং কার্নো স্পোর্টস কমপ্লেক্স, গেলোরা, তানাহ আবাং এর মধ্যে জাকার্তার মধ্যে এলাকা জুড়ে অবস্থান করছে। ইন্দোনেশিয়ার প্রথম রাষ্ট্রপতি সুকর্ণ-র নামে স্টেডিয়ামটির নামকরণ করা হয়। এটি বেশিরভাগক্ষেত্রেই ফুটবল খেলার জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে এবং এখানে ৮০,০০০ এর অধিক সংখ্যক আসনবিন্যাসের ক্ষমতা রয়েছে, যদিও এখানে বিশেষ কিছু খেলার আয়োজনের পাশাপাশি আরো বেশি কিছু অনুষ্ঠানের আয়োজন করার মত সক্ষমতা রয়েছে স্টেডিয়ামটির। ২০০৭ সালের এএফসি এশীয় কাপের ফাইনাল খেলাটি এই স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
GBK | |
প্রাক্তন নাম | গেলোরা সেনাইয়েন মেইন স্টেডিয়াম (১৯৬৭–২০০১) |
---|---|
অবস্থান | গেলোরা, তানাহ আবাং, মধ্য জাকার্তা |
স্থানাঙ্ক | ৬°১৩′৭″ দক্ষিণ ১০৬°৪৮′৯″ পূর্ব |
মালিক | ইন্দোনেশিয়া সরকার |
পরিচালক | গেলোরা বুং কার্নো ফাউন্ডেশন (পূর্বে গেলোরা সেনাইয়েন ফাউন্ডেশন) |
ধারণক্ষমতা | ৮০,০০০ |
উপস্থিতির রেকর্ড | ১৫০,০০০ Persib Bandung 2–2 PSMS Medan (PSMS Medan won 4–3 on penalties) (23 February 1985)[1] |
আয়তন | 110 x 60 m (120.3 x 65.6 yd) |
উপরিভাগ | ম্যানিলা ঘাস মাঠ |
নির্মাণ | |
কপর্দকহীন মাঠ | ১৯৬০ |
উদ্বোধন | ২৪ জুলাই ১৯৬২ |
নির্মাণ ব্যয় | $১৯,৫০০,০০০ |
স্থপতি | ফ্রেডেরিক সিলাবান |
ভাড়াটে | |
ইন্দোনেশিয়া জাতীয় ফুটবল দল (১৯৬২–বর্তমান) পার্সিজা জাকার্তা (২০০৮–২০১৬) |
যদিও স্টেডিয়ামটি গেলোরা বুং কার্নো স্টেডিয়াম (স্ট্যাডিয়ন গেলোরা বুং কার্নো) নামে জনপ্রিয় বা জিবিকে স্টেডিয়াম নামেও পরিচিত। এটার প্রাতিষ্ঠানিক নাম হল গেলোরা বুং কার্নো মেইন স্টেডিয়াম (স্টেডিয়াম উতামা গেলোরা বুং কার্নো)। গেলোরা বুং কার্নো স্পোর্টস কমপ্লেক্সে এর মতো আরো অন্যান্য দুইটি স্টেডিয়ামও রয়েছে, যেমনঃ টেনিস স্টেডিয়াম এবং সাতার স্টেডিয়াম। প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি সুহার্তো কর্তৃক "ডি-সিক্রেনিয়েশন" নীতির অধীনে নতুন আদেশের সময় এই স্টেডিয়ামটির নামকরণ করা হয় "গেলোরা সেনাইয়ান কমপ্লেক্স" এবং পরবর্তীতে স্টেডিয়ামটির নাম "গেলোরা সেনাইয়ান মেইন স্টেডিয়াম" নাম হিসেবে পুনঃনামকরণ করা হয়।
নির্মাণ কাজ ৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৬০ সালে শুরু করা হয় এবং ২১ জুলাই ১৯৬২ সালে সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়।[2] ঐ সময়েই জাকার্তাতে অনুষ্ঠিত চতুর্থ এশিয়ান গেমসের আয়োজন করা হয়। প্রাথমিকভাবে সোভিয়েত ইউনিয়ন এর কাছ থেকে একটি বিশেষ ঋণের মাধ্যমে আংশিকভাবে এটির নির্মাণের অর্থায়ন করা হয়েছিল। ২০০৭ সালে এএফসি এশীয় কাপের জন্য সংস্কারের ফলে স্টেডিয়ামের ১২০,৮০০ জন মানুষের প্রকৃত ধারণ ক্ষমতা থাকলেও তা কমে গিয়ে ৮৮,০৮৩ দাড়ায়।[3] এটিতে মোট ২৪ টি সেক্টর ভাগ করা হয়েছে যার মধ্যে ১২ টি প্রবেশদ্বারে বিভক্ত করা হয় এবং ঊর্ধ্বদেশ ও নিম্নস্তরে মিলিয়ে রয়েছে। এই স্টেডিয়ামটির বিশেষ বৈশিষ্ট্য গুলির মধ্যে রয়েছে ইস্পাতের ছাদ নির্মাণের জন্য একটি বড় ধরনের গঠন যা টেমু জেলং (সংযুক্ত রিং) নামে একটি রঙ্গক রিং গঠন করে। গ্রীষ্মমণ্ডলীয় সূর্যের তাপ থেকে সমস্ত স্টেডিয়ামের দর্শকদের ছায়ায় ঢেকে রাখার জন্য ব্যবহৃত এই দৈত্য রিং নির্মাণ স্টেডিয়ামটির গুরুত্ব আরো বাড়িয়ে দিয়েছে।[4]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.