গণমাধ্যম
জনসাধারণের কাছে পৌঁছানোর মাধ্যম । / From Wikipedia, the free encyclopedia
গণমাধ্যম হচ্ছে সংগৃহীত সকল ধরনের মাধ্যম, যা গণযোগাযোগ কার্যক্রমে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। সম্প্রচার মাধ্যম যা ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া নামে পরিচিত, বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির সাহায্যে তাদের তথ্যাবলী প্রেরণ করে। টেলিভিশন, চলচ্চিত্র, ইন্টারনেট,রেডিও বা বেতার, সিডি, ডিভিডি এবং অন্যান্য সুবিধাজনক ছোট ও সহায়ক যন্ত্রপাতি যেমনঃ ক্যামেরা বা ভিডিওচিত্রের সাহায্যে ধারণ করা হয়। পাশাপাশি মুদ্রিত মাধ্যম হিসেবে সংবাদপত্র, , ব্রোশিওর, নিউজলেটার, বই, লিফলেট, পাম্পলেটে বাহ্য বিষয়বস্তু তুলে ধরা হয়। এতে ফটোগ্রাফী বা দৃশ্যমান উপস্থাপনায় সহায়ক ভূমিকা পালন করে।[1][2] টেলিভিশন কেন্দ্রে অথবা পাবলিশিং কোম্পানী গণমাধ্যম হিসেবে চিহ্নিত হয়ে সংগঠনরূপে আধুনিক প্রযুক্তিকে নিয়ন্ত্রণ ও ব্যবহার করে থাকে।[3][4] মোবাইল বা সেল ফোন, কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটকেও অনেক সময় নতুন-যুগের গণমাধ্যম হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। ইন্টারনেট স্বীয় ক্ষমতাবলে ইতোমধ্যেই অন্যতম গণমাধ্যম হিসেবে ব্যাপক স্বীকৃতি অর্জন করেছে। এ মাধ্যমে অনেক প্রকার সেবা - বিশেষ করে ই-মেইল, ওয়েব সাইট, ব্লগিং, ইন্টারনেট এবং টেলিভিশনের প্রচারকার্য পরিচালনা করছে। এ কারণে অনেক গণমাধ্যমের পদচারণা ওয়েব সাইটে দেখা যায়। টেলিভিশন বিজ্ঞাপনচিত্রকে ওয়েবসাইটে সংযুক্ত করা হয়েছে কিংবা খেলাধূলাভিত্তিক প্রতিষ্ঠানগুলো ক্রীড়াপ্রেমী দর্শকদেরকে তাদের ওয়েবসাইট দেখতে উদ্বুদ্ধকরণে ঠিকানা প্রকাশ করে। বাইরের মাধ্যম হিসেবে বিলবোর্ড, সাইন, প্লাকার্ডকে বিভিন্ন বাণিজ্যিক ভবনের ভিতরে ও বাইরে যেখানে অধিক দোকান-পাট/বাসের ব্যস্তমূখর পরিবেশে উপস্থাপন করা হয়।[5] জনসভা এবং বিশেষ ঘটনায় সমবেত ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে আয়োজিত অনুষ্ঠানও গণমাধ্যমের একটি ধরন।[1]