Loading AI tools
যেসব দেশে খ্রিস্টানরা সংখ্যাগরিষ্ঠ বা খ্রিস্টধর্মের অধিবাসীরা প্রাধান্য বিস্তার করে আছে উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
খ্রিস্টীয় বিশ্ব (ইংরেজি: Christendom; গ্রিক: Χριστιανικός κόσμος; হিব্রু ভাষায়: העולם הנוצרי)[1][2] বা খ্রিস্টীয় জগৎ বলতে ঐতিহাসিকভাবে বোঝায় খ্রিস্টান রাষ্ট্রসমূহ, খ্রিস্টান-সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ এবং যে দেশগুলিতে খ্রিস্টধর্ম প্রাধান্য পায়[3] বা বিরাজ করে।[1]
প্রারম্ভিক রোমান সাম্রাজ্যের সময় ঐতিহাসিক পূর্ব-ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল (লিভান্ট) থেকে ইউরোপ এবং উত্তর আফ্রিকাতে খ্রিস্টধর্ম ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই খ্রিস্টীয় বিশ্ব পূর্ব-বিদ্যমান গ্রীক পূর্ব এবং লাতিন পশ্চিমে বিভক্ত। ফলস্বরূপ, খ্রিস্টধর্মের বিভিন্ন সংস্করণ তাদের নিজস্ব বিশ্বাস এবং অনুশীলন নিয়ে উত্থিত হয়েছিল, রোম (পশ্চিমা খ্রিস্টধর্ম, যার সম্প্রদায়কে পশ্চিমা বা লাতিন খ্রিস্টীয় বিশ্ব বলা হত)[4] এবং কনস্টান্টিনোপল (পূর্ব খ্রিস্টধর্ম, যার সম্প্রদায়কে পূর্ব খ্রিস্টীয় বিশ্ব বলা হত)[5] ১১শ থেকে ১৩শ শতাব্দীর মাঝে লাতিন খ্রিস্টীয় বিশ্ব পশ্চিমা খ্রিস্টধর্মের কেন্দ্রীয় ভূমিকায় আরোহণ করে।[6] খ্রিস্টীয় বিশ্বের ইতিহাস প্রায় ১৭০০ বছরব্যাপী সুদীর্ঘ এবং এতে বিভিন্ন সামাজিক-রাজনৈতিক বিকাশের পাশাপাশি শিল্পকলা, স্থাপত্য, সাহিত্য, বিজ্ঞান, দর্শন এবং প্রযুক্তিগত অগ্রগতি রয়েছে।[7][8][9]
এই পরিভাষাটি দ্বারা সাধারণত মধ্যযুগ এবং আদি আধুনিক কালকে বোঝায় যেখানে খ্রিস্টীয় বিশ্ব এমন একটি ভূ-রাজনৈতিক শক্তির প্রতিনিধিত্ব করেছিল যা পৌত্তলিক এবং বিশেষত মুসলিম বিশ্বের সাথে দ্বান্দ্বিকভাবে অবস্থান করছিল।
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.