খাসান হ্রদের যুদ্ধ
From Wikipedia, the free encyclopedia
খাসান হ্রদের যুদ্ধ বা চাংকুফেং ঘটনা (রুশ: Хасанские бои খাসানস্কিয়ে বয়, জাপানি: 張鼓峰事件 চোকোহো জিকেন) ছিল ১৯৩৮ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন-নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলে জাপানি পুতুল রাষ্ট্র মাঞ্চুকুয়োর আক্রমণের প্রচেষ্টা। জাপানিরা বিশ্বাস করত যে, সোভিয়েত ইউনিয়ন রুশ সাম্রাজ্য ও চীন সাম্রাজ্যের মধ্যে স্বাক্ষরিত পিকিং চুক্তি এবং পরবর্তী অতিরিক্ত সীমান্ত চুক্তিগুলোর ভুল ব্যাখ্যা করেছে। জাপানি সৈন্যরা বিতর্কিত অঞ্চলটি দখল করে নেয়, যার ফলে জাপানি ও সোভিয়েত সৈন্যদের মধ্যে তুমুল যুদ্ধ হয়। কিন্তু সীমান্ত সমস্যাটি কূটনৈতিকভাবে সমাধান হয়ে যাওয়ার পর জাপান দখলকৃত অঞ্চল থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করে নেয়[15]।
দ্রুত তথ্য খাসান হ্রদের যুদ্ধ, তারিখ ...
খাসান হ্রদের যুদ্ধ | |||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
মূল যুদ্ধ: সোভিয়েত–জাপান সীমান্ত সংঘর্ষ | |||||||||
যুদ্ধের পর জাওজিয়োরনায়া পাহাড়ের ওপর লেফটেন্যান্ট আই. এন. মোশলিয়াক ও দুইজন সোভিয়েত সৈন্য[1][2] | |||||||||
| |||||||||
বিবাদমান পক্ষ | |||||||||
সোভিয়েত ইউনিয়ন |
| ||||||||
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী | |||||||||
ভাসিলি ব্লিউখার নিকোলাই বেরজারিন ভসেভলোদ সের্গিয়েভ গ্রিগোরি শ্তার্ন |
| ||||||||
শক্তি | |||||||||
১৫,০০০[6]—২২,৯৫০[7] জন সৈন্য ৩৫৪টি ট্যাঙ্ক ১৩টি সেল্ফ-প্রোপেল্ড গান ২৩৭টি কামান ২৫০টি যুদ্ধবিমান (১৮০টি বোমারু বিমানসহ)[8] |
৭,০০০–৭,৩০০ জন সৈন্য[9] ৩৭টি কামান[8] | ||||||||
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি | |||||||||
৭৯২ জন নিহত ও নিখোঁজ ৩,২৭৯ জন আহত[10] ৪৬–৯৬টি ট্যাঙ্ক ধ্বংসপ্রাপ্ত[11][12] ৪টি যুদ্ধবিমান ধ্বংসপ্রাপ্ত[13] |
৫২৬ জন নিহত[14] ৯১৩ জন আহত[12] |
বন্ধ