খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ান
সংযুক্ত আরব আমিরাতের দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি / From Wikipedia, the free encyclopedia
শেখ খলিফা বিন জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ান (আরবি: خليفة بن زايد بن سلطان آل نهيان ৭ সেপ্টেম্বর ১৯৪৮ – ১৩ মে ২০২২) ছিলেন একাধারে সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রপতি বা রইস, আবুধাবির আমীর এবং রাষ্ট্রীয় সামরিক বাহিনীর প্রধান।[1] একজন প্রখ্যাত দানবীর খলিফা বিন জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ান নিজের সম্পদ হতে দুঃস্থ্যদের সহায়তায় এ পর্যন্ত ৪৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও অধিক ব্যয় করেছেন।[2]
খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ান | |
---|---|
সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রপতি | |
কাজের মেয়াদ ৩ নভেম্বর ২০০৪ – ১৩ মে ২০২২ | |
প্রধানমন্ত্রী | মাকতুম বিন রশিদ আল মাকতুম মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাকতুম |
পূর্বসূরী | মাকতুম বিন রশিদ আল মাকতুম |
আবুধাবির আমির | |
কাজের মেয়াদ ২ নভেম্বর ২০০৪ – ১৩ মে ২০২২ | |
পূর্বসূরী | জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ান |
উত্তরসূরী | মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | (১৯৪৮-০৯-০৭)৭ সেপ্টেম্বর ১৯৪৮ আল আইন, ট্রুশিয়াল রাষ্ট্র (বর্তমান সংযুক্ত আরব আমিরাত) |
মৃত্যু | ১৩ মে ২০২২(2022-05-13) (বয়স ৭৩) |
দাম্পত্য সঙ্গী | শামসা বিনতে সুহাইল আল মাযরুয়ী |
সন্তান | সুলতান ও মুহাম্মদ সহ মোট ৮ জন |
পিতামাতা | জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ান (পিতা) হাসসা বিনতে মুহাম্মদ আল নাহিয়ান (মাতা) |
ধর্ম | ইসলাম |
তিনি দুবাইয়ের আমীর পদে আসীন হন ২০০৪ সালে। অতপর, তার পিতা জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ানের মৃত্যু হলে তিনি এ সংযুক্ত রাষ্ট্রের প্রধান হিসাবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। ইতিপূর্বে যুবরাজ থাকাকালে তার পিতা অসুস্থ্যতার কারণে ১৯৯০ সালের শেষ দিক হতেও তিনি রাষ্ট্রপ্রধানের ন্যায় দায়িত্ব পালন করেন। তিনি আবুধাবী ইনভেষ্টমেন্ট অথরিটিরও চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্বের নিয়োজিত রয়েছেন যা ৬০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ততোধিক সমূল্যের সম্পদের ব্যবস্থাপনা করে থাকে। ধারণা করা হয় যে, অত্র আল নাহিয়ান পরিবারের মোট সম্পদের পরিমাণ প্রায় ১৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।[3]