Loading AI tools
জাপানি সঙ্গীতজ্ঞ উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
কোজি কোন্দো (জাপানি: 近藤 浩治 হেপবার্ন: Kondō Kōji, জন্ম আগস্ট ১৩, ১৯৬১) হলেন নিনটেনডোতে কর্মরত একজন জাপানি সঙ্গীত রচয়িতা, পিয়ানোবাদক, এবং সঙ্গীত পরিচালক। তিনি নিনটেনডোর তৈরি অনেক গেইমের সঙ্গীতে অবদানের রেখেছেন, তবে মারিও এবং দ্য লেজেন্ড অফ জেল্ডা সিরিজে অবদানের জন্য সবচেয়ে সুপরিচিত। ১৯৮৪ সালে নিনটেনডোতে যোগ দেয়ার সময় কোন্দো ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গীত বিভাগের তৃতীয় কর্মচারী, তবে সঙ্গীত বিষয়ে বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রথম কর্মী। যোগদানের পর কোন্দোকে ১৯৮৫ সালে প্রকাশিতব্য সুপার মারিও ব্রাদার্স গেইমের সঙ্গীত রচনার দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল। এই গেইমে তার শব্দসজ্জা, বিশেষত গেমটির মূল সঙ্গীত, প্রায়ই ভিডিও গেইমের ইতিহাসে সবচেয়ে স্মরণীয় সুর হিসেবে স্বীকৃতি পেয়ে আসছে।
কোজি কোন্দোর জন্ম ১৯৬১ সালের ১৩ আগস্ট, জাপানের নাগোইয়াতে।[1] তিনি পাঁচ বছর বয়স থেকে ইলেক্ট্রনিক অর্গান চালনার শিক্ষা নিতে শুরু করেন। পরবর্তীতে তিনি জ্যাজ ও রক সঙ্গীত বাদক একটি দলের সঙ্গে থেকে যন্ত্রসঙ্গীতে অনুশীলন করেন।[2] কোন্দো ওসাকা শিল্পকলা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিল্প পরিকল্পনা বিভাগে পড়াশোনা করেছেন,[3] তবে কখনো শিক্ষাগত দিক দিয়ে সঙ্গীতে আগ্রহী ছিলেন না, এমনকি ক্লাসিকাল প্রশিক্ষণও নেননি।
কোন্দো স্পেস ইনভেডার্স, ডংকি কং প্রভৃতি আর্কেড ভিডিও গেমের ভক্ত ছিলেন, এবং ভিডিও গেমম জগতেই তার পছন্দনীয় সঙ্গীত সৃষ্টির পরিবেশ খুঁজে পেয়েছিলেন। তিনি ব্যাসিক প্রোগ্রামিং ভাষায় কম্পিউটার দিয়ে পিয়ানোর সুর সাজানোর কিছু অভিজ্ঞতা অর্জন করেছিলেন।[4]
বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্যরত অবস্থায় নিনটেনডোর একটি সঙ্গীত বিষয়ক চাকরির বিজ্ঞাপন দেখে কোন্দো সেখানে আবেদন করেন, এবং পূর্ব অভিজ্ঞতা ছাড়াই কাজটি পেয়ে যান[2]।
১৯৮৪ সালে কোজি কোন্দো জীবনের প্রথমবার চাকরির আবেদন থেকেই নিনটেনডোতে চাকরি পেয়ে যান, এবং এযাবড তিনি সেখানেই কর্মরত আছেন।[4] হিরোকাজু তানাকা এবং ইউকিও কানেওকার সঙ্গে কোন্দো ছিলেন গেমের সুর ও শব্দ তৈরির জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত তৃতীয় কর্মচারী। তবে, তিনিই ছইলেন নিনটেনডোর প্রথম কর্মী যার সঙ্গীতরচনায় বিশেষায়িত দক্ষতা ছিল।[5]
আনুষ্ঠানিকভাবে নিনটেনডোতে যোগ দেয়ার আগেই কোন্দো পাঞ্চ-আউট!! (১৯৮৪) গেমটির সুর তৈরি করেছিলেন।[5] সংক্ষিপ্ত পুনরাবৃত্ত সুর এবং সাউন্ড ইফেক্টের সাহায্যে কোন্দো তৎকালীন হার্ডওয়্যারের সীমাবদ্ধতা অতিক্রম করেছিলেন। জাপানে নিনটেনডোর ফ্যামিকম কনসোল ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভের পর নিনটেনডোর গঠিত নতুন গবেষণা শাখা নিনটেনডো ইএডি (Nintentdo Entertainment Analysis & Development) এর তৈরি গেমগুলোর সুর রচনার দায়িত্ব দেয়া হয় কোন্দোকে। নিনটেনডোর জন্য কোন্দোর দ্বিতীয় কাজ ছিল ফ্যামিকমের ফ্যামিলি ব্যাসিক প্রোগ্রামিং ভাষায় জাপানি লোকসঙ্গীত তৈরির সহায়িকা রচনা।[4] এছাড়া নিনটেনডোর অধীনে তার প্রথম কর্মবছরে কোন্দো আকিতো নাকাতসুকার সঙ্গে ডেভিল ওয়ার্ল্ড গেমটির কিছু সুর তৈরি করেছিলেন।5[2] ১৯৮৩ সালের ভিডিও গেম বিপর্যয়ে অ্যাটারি এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ভেঙে পড়ে এবং এরপর ১৯৮৫ সালে নিনটেনডো ফ্যামিকম পণ্যটি নিনটেনডো এন্টারটেইনমেন্ট সিস্টেম (NES) হিসেবে বিশ্বব্যাপী বাজারজাত শুরু করে।[2] কোন্দো এনইএসের তুমুল জনপ্রিয় গেম সুপার মারিও ব্রাদার্স (১৯৮৫)[6] এবং দ্য লেজেন্ড অফ জেল্ডা (১৯৮৬)[7] এর সুরসঙ্গীতের কাজ করেছেন। গেমগুলো সর্বোট প্রায় ৬ কোটি বিক্রি হয়েছিল, এবং ভিডিও গেম শিল্পের সবচেয়ে স্মরণীয় কিছু সুর উপস্থাপন করেছিল।[2]
বারবার পুনরাবৃত্তিযোগ্য সংক্ষিপ্ত সুরের বিন্যাস দ্বারা কোন্দো তৎকালীন হার্ডওয়্যারের সীমাবদ্ধতা স্বত্ত্বেও তার গেমের সঙ্গীতকে আকর্ষণীয় রাখতে পেরেছেন। কোন্দোর রচিত সুপার মারিও ব্রাদার্স এর মূল সুর (থিম সঙ্গীত) ভিডিও গেম শিল্পের সবচেয়ে সুপরিচিত সঙ্গীতে পরিণত হয়েছে। এটি জনসংস্কৃতির অংশ হয়ে উঠেছে, প্রায় ৫০টি সঙ্গীতানুষ্ঠানে বাজানো হয়েছে,[2] এটি একটি সুবিক্রিত রিংটোন,[8] এবং বিভিন্ন সুরশিল্পী এর রিমিক্স এবং স্যাম্পলিং করেছেন।[2] দ্য লেজেন্ড অফ জেল্ডা সিরিজের সঙ্গীতও সুপরিচিত, এবং এর থিম সঙ্গীত সুপার মারিও ব্রাদার্স এর থিমের মতই জনপ্রিয়। এই দুটি গেমের পর কোন্দো শুধু জাপানে প্রকাশিত দুটি গেমের ওপর কাজ করেছেন, দ্য মিস্ট্রিয়াস মুরাসামি ক্যাসল (১৯৮৬) এবং শিন ওনিগাশিমা (১৯৮৭)। এরপর তিনি ইযুমি কোজো: ডকি ডকি প্যানিক (১৯৮৭) এর সুর সৃষ্টি করেছেন[2]। এই গেমটি জাপানের বাইরে সুপার মারিও ব্রাদার্স ২ হিসেবে প্রকাশিত হয়েছিল।[9][10]
পরের বছরগুলোতে কোজি কোন্দো মারিও সিরিজের পরবর্তী গেম সুপার মারিও ব্রাদার্স ৩ (১৯৮৮) এবং সুপার নিনটেনডো এন্টারটেইনমেন্ট সিস্টেম (SNES) এর অবমুক্তিমূলক গেম সুপার মারিও ওয়ার্ল্ড (১৯৯০) এর সুরসৃষ্টি করেছেন। এরপর কোন্দোকে পাইলটউইংস (১৯৯০) এর শব্দ প্রোগ্রামিংয়ের দায়িত্ব দেয়া হয়। এরপর তিনি স্টার ফক্স (১৯৯৩) এর সাউন্ড ইফেক্ট তৈরির কাজ করেছেন। ১৯৯৫ সালে তিনি সুপার মারিও ওয়ার্ল্ড-এর পরবর্তী পর্ব ইয়োশি'স আইল্যান্ড এর সুর-রচনা করেন।[2] ১৯৯০ দশকের শেষের দিক পর্যন্ত কোন্দো একাই কোন প্রকল্পের সমস্ত সঙ্গীত সৃষ্টি করতেন, এবং ১৯৯৮ সালের নভেম্বরে প্রকাশিত দ্য লেজেন্ড অফ জেল্ডা: অকারিনা অফ টাইম হল কোন্দোর একার সুরকৃত সর্বশেষ গেম।[11] এর পরের প্রকল্পগুলোতে কোন্দো নিনটেনডোর অন্যান্য সঙ্গীত সহকর্মীদের সঙ্গে কাজ করেছেন, কিংবা অন্যান্য সুরকারদের পরামর্শক বা ব্যবস্থাপকের দায়িত্ব পালন করেছেন। তবে এসময়ও বেশ কিছু গেমের জন্য কোন্দোর কিছু সঙ্গীত রচনা অব্যহত রয়েছে, যেমন সুপার মারিও গ্যালাক্সি, দ্য লেজেন্ড অফ জেল্ডা: স্পিরিট ট্র্যাকস, দ্য লেজেন্ড অফ জেল্ডা: স্কাইওয়ার্ড সোর্ড, সুপার মারিও ৩ডি ওয়ার্ল্ড।[12][13][14]
২০০৬ সালের মে মাসে ইলিনয়ের রোজমন্ট মঞ্চে প্লে! এ ভিডিও গেম সিম্ফোনি সঙ্গীতানুষ্ঠানে কোন্দো উপস্থিত ছিলেন, এবং এখানে সুপার মারিও ব্রাদার্স এবং দ্য লেজেন্ড অফ জেল্ডা এর সঙ্গীত পূর্ণ অর্কেস্ট্রা দ্বারা বাজানো হয়।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] এছাড়া ২০১১ সালে দ্যা লেজেন্ড অফ জেল্ডা সিরিজের ২৫তম বার্ষিকী উপলক্ষৈ অনুষ্ঠিত তিনটি কনসার্টেও কোন্দো তার যন্ত্রসঙ্গীত পরিচালনা করেছেন। ২০১৪ সালে দ্যা গেম অ্যাওয়ার্ডস অনুষ্ঠানে মার্কিন রক ব্যান্ড ইমাজিন ড্রাগনস এর সঙ্গে কোন্দো পিয়ানো চালনা করেছেন।[15]
কোজি কোন্দো সুপার মারিও ব্রাদার্স এর সঙ্গীতে গেমটির গতিশীলতার আবেশ অক্ষত রেখেছেন।[16] এটি গেমটির স্রষ্টা ও ডিজাইনার শিগেরু মিয়ামোতোর ডেভলপমেন্ট দর্শনের অনুরূপ, যিনি বলেন, গেমের জন্য রচিত সুর "সারগর্ভ" এবং গেমটির উপাদানের সাথে সমন্বিত হতে হবে।[17][18] তাই কোন্দো গেমটির সুর রচনায় ভিত্তি হিসেবে গতিশীল নৃত্যসঙ্গীতের বৈশিষ্ট্য রেখেছেন, যেমন ল্যাটিন সঙ্গীত এবং ভালৎজ।[19][20][21][22]
প্রথম দ্য লেজেন্ড অফ জেল্ডা গেমের সুরে কোন্দো গেমের মূল সুর (খোলা প্রান্তর বা ওভারওয়ার্ল্ডের সুর) এবং বদ্ধ অন্ধকূপ বা ডাঞ্জনেরের সুরকে পাশাপাশি স্থাপন করেছেন। কোন্দো সুরের স্বতন্ত্রতা প্রকাশে গুরুত্ব দিয়েছেন, যেন গেমের প্রতিটি ভিন্ন স্থান সুরের সাহায্যেই দ্রুত পৃথক করা যায়।[23] কোন্দো তার অন্যান্য গেমেও এই স্বতন্ত্রতার বৈশিষ্ট্য বজার রেখেছেন।[24]
বছর | গেম | টীকা |
---|---|---|
১৯৮৩ | পাঞ্চ-আউট!![25] | |
১৯৮৪ | গল্ফ | |
ফ্যামিলি ব্যাসিক | প্রোগ্রামিং | |
ডেভিল ওয়ার্ল্ড | সহকর্মী: আকিতো নাকাৎসুকা | |
১৯৮৫ | সকার | |
আর্ম রেসলিং | ||
কুং-ফু মাস্টার | সাউন্ড ইফেক্ট[26] | |
সুপার মারিও ব্রাদার্স | ||
১৯৮৬ | দ্যা লেজেন্ড অফ জেল্ডা | |
দ্য মিস্ট্রিয়াস মুরাসামি ক্যাসল | ||
সুপার মারিও ব্রাদার্স: দ্য লস্ট লেভেলস | ||
ভলিবল | ||
১৯৮৭ | ইযুমি কোজো: ডকি ডকি প্যানিক | |
শিন ওনিগাশিমা | ||
১৯৮৮ | সুপার মারিও ব্রাদার্স ২ | |
সুপার মারিও ব্রাদার্স ৩ | ||
১৯৯০ | সুপার মারিও ওয়ার্ল্ড | |
পাইলটউইংস | প্রোগ্রামিং, "হেলিকপ্টার থিম" রচনা[27][28] | |
১৯৯১ | দ্য লেজেন্ড অফ জেল্ডা: এ লিংক টু দ্য পাস্ট | |
১৯৯৩ | স্টার ফক্স | সাউন্ড ইফেক্ট |
১৯৯৫ | ইয়োশি'স আইল্যান্ড | |
১৯৯৬ | সুপার মারিও ৬৪ | |
১৯৯৭ | স্টার ফক্স ৬৪ | সহকর্মী: হাজিমে ওয়াকাই |
১৯৯৮ | দ্য লেজেন্ড অফ জেল্ডা: অকারিনা অফ টাইম | |
২০০০ | দ্য লেজেন্ড অফ জেল্ডা: মেজোরা'স মাস্ক | সহকর্মী: তোরু মিনেগিশি |
২০০২ | সুপার মারিও সানশাইন | সহকর্মী: শিনোবু তানাকা |
দ্য লেজেন্ড অফ জেল্ডা: দ্য উইন্ড ওয়েকার | সহকর্মী: কেনটা নাগাতা, হাজিমে ওয়াকাই, এবং তোরু মিনেগিশি | |
২০০৪ | দ্য লেজেন্ড অফ জেল্ডা: ফোর সোর্ডস অ্যাডভেঞ্চার | সহকর্মী: আসুকা ওহ্তা |
২০০৬ | নিউ সুপার মারিও ব্রাদার্স | "ওভারওয়ার্ল্ড থিম" রচনা |
২০০৭ | সুপার মারিও গ্যালাক্সি | সহকর্মী: মাহিতো ইয়োকোতা |
২০০৮ | সুপার স্ম্যাশ ব্রাদার্স ব্রল | সুরসজ্জা |
২০১০ | সুপার মারিও গ্যালাক্সি ২ | সহকর্মী: মাহিতো ইয়োকোতা এবং রিও নাগামাৎসু |
২০১১ | দ্য লেজেন্ড অফ জেল্ডা: স্কাইওয়ার্ড সোর্ড | "প্রোলগ" সুর রচনা |
২০১৩ | সুপার মারিও ৩ডি ওয়ার্ল্ড | সহকর্মী: মাহিতো ইয়োকোতা, তোরু মিনেগিশি, এবং ইয়াসুয়াকি ইওয়াতা |
২০১৪ | সুপার স্ম্যাশ ব্রাদার্স ৪ | সুরসজ্জা |
২০১৫ | সুপার মারিও মেকার | সহকর্মী: নাওতো কুবো এবং আসুকা হায়াজাকি |
২০১৭ | সুপার মারিও ওডিসি | সহকর্মী: শিহো ফুজি এবং নাওতো কুবো |
২০১৮ | সুপার স্ম্যাশ ব্রাদার্স আল্টিমেট | সুরসজ্জা |
বছর | গেম |
---|---|
১৯৯৩ | সুপার মারিও অল-স্টারস |
১৯৯৮ | মারিও পার্টি |
১৯৯৯ | মারিও গল্ফ |
মারিও পার্টি ২ | |
২০০০ | মারিও টেনিস |
মারিও পার্টি ৩ | |
২০০১ | মোবাইল গল্ফ |
মারিও কার্ট সুপার সার্কিট | |
২০০২ | মারিও পার্টি ৪ |
দ্য লেজেন্ড অফ জেল্ডা: এ লিংক টু দ্য পাস্ট অ্যান্ড ফোর সোর্ডস | |
২০০৩ | মারিও গল্ফ: টোডস্টুল ট্যুর |
মারিও পার্টি ৫ | |
মারিও অ্যান্ড লুইজি: সুপারস্টার সাগা | |
ডংকি কঙ্গা | |
২০০৪ | মারিও ভার্সেস ডংকি কং |
মারিও পাওয়ার টেনিস | |
দ্য লেজেন্ড অফ জেল্ডা: দ্য মিনিশ ক্যাপ | |
মারিও পার্টি ৬ | |
ইয়োশি'স ইউনিভার্সাল গ্র্যাভিটেশন | |
২০০৫ | মারিও পার্টি অ্যাডভান্স |
মারিও সুপারস্টার বেজবল | |
মারিও টেনিস:পাওয়ার ট্যুর | |
মারিও পার্টি ৭ | |
মারিও অ্যান্ড লুইজি: পার্টনার্স ইন টাইম | |
২০০৬ | মারিও হুপস ৩-অন-৩ |
মারিও ভার্সেস ডংকি কং ২: মার্চ অফ দ্য মিনিস | |
দ্য লেজেন্ড অফ জেল্ডা: টোয়াইলাইট প্রিন্সেস | |
উয়ি স্পোর্টস | |
উয়ি প্লে | |
২০০৭ | মারিও পার্টি ৮ |
ডিকে জাঙ্গল ক্লাইম্বার | |
মারিও অ্যান্ড সনিক অ্যাট দ্য অলিম্পিক গেমস | |
মারিও পার্টি ডিএস | |
২০০৮ | উয়ি মিউজিক |
মারিও সুপার স্লাগার্স | |
২০০৯ | মারিও অ্যান্ড লুইজি: বাউজার'স ইনসাইড স্টোরি |
মারিও ভার্সেস ডংকি কং: মিনিস মার্চ অ্যাগেইন! | |
মারিও অ্যান্ড সনিক অ্যাট দ্য অলিম্পিক উইন্টার গেমস | |
নিউ সুপার মারিও ব্রাদার্স উয়ি | |
দ্য লেজেন্ড অফ জেল্ডা: স্পিরিট ট্র্যাকস | |
২০১০ | মারিও ভার্সেস ডংকি কং: মিনি-ল্যান্ড মেইহেম! |
মারিও স্পোর্টস মিক্স | |
২০১১ | দ্য লেজেন্ড অফ জেল্ডা: অকারিনা অফ টাইম ৩ডি |
দ্য লেজেন্ড অফ জেল্ডা: ফোর সোর্ডস (৩ডিএস) | |
মারিও অ্যান্ড সনিক অ্যাট দ্য লন্ডন ২০১২ অলিম্পিক গেমস | |
ফরচুন স্ট্রিট | |
২০১২ | মারিও পার্টি ৯ |
মারিও টেনিস ওপেন | |
নিউ সুপার মারিও ব্রাদার্স ২ | |
নিউ সুপার মারিও ব্রাদার্স ইউ | |
পেপার মারিও: স্টিকার স্টার | |
২০১৩ | লুইজি'স ম্যানশন: ডার্ক মুন |
মারিও অ্যান্ড ডংকি কং: মিনিস অন দ্য মুভ | |
নিউ সুপার লুইজি ইউ | |
মারিও অ্যান্ড লুইজি: ড্রিম টিম | |
উয়ি পার্টি ইউ | |
মারিও অ্যান্ড সনিক অ্যাট দ্য সোচি ২০১৪ অলিম্পিক উইন্টার গেমস | |
মারিও পার্টি: আইল্যান্ড ট্যুর | |
২০১৪ | মারিও গল্ফ: ওয়ার্ল্ড ট্যুর |
২০১৫ | দ্য লেজেন্ড অফ জেল্ডা: মেজোরা'স মাস্ক ৩ডি |
মারিও ভার্সেস ডংকি কং: টিপিং স্টারস | |
মারিও পার্টি ১০ | |
মারিও টেনিস: আল্ট্রা স্ম্যাশ | |
মারিও অ্যান্ড লুইজি: পেপার জ্যাম | |
২০১৬ | মিনি মারিও অ্যান্ড ফ্রেন্ডস: আমিবো চ্যালেঞ্জ |
স্টার ফক্স জিরো | |
স্টার ফক্স গার্ড | |
মারিও অ্যান্ড সনিক অ্যাট দ্য রিও ২০১৬ অলিম্পিক গেমস | |
মারিও পার্টি: স্টার রাশ | |
পেপার মারিও: কালার স্প্ল্যাশ | |
২০১৭ | মারিও + র্যাব্বিডস কিংডম ব্যাটল |
মারিও অ্যান্ড লুইজি: সুপারস্টার সাগা + বাউজার'স মিনিয়নস | |
মারিও পার্টি: দ্য টপ ১০০ | |
২০১৮ | মারিও টেনিস এইসেস |
সুপার মারিও পার্টি | |
স্টারলিংক: ব্যাটল ফর অ্যাটলাস | |
২০১৯ | সুপার মারিও মেকার ২ |
বছর | মনোনয়ন / কাজ | পুরস্কার | ফলাফল |
---|---|---|---|
২০১১ | সুপার মারিও গ্যালাক্সি ২ | ব্রিটিশ একাডেমি গেমস পুরস্কার (শ্রেষ্ঠ মৌলিক সঙ্গীত)[29] | মনোনীত |
২০১৪ | সুপার মারিও ৩ডি ওয়ার্ল্ড | ব্রিটিশ একাডেমি গেমস পুরস্কার (শ্রেষ্ঠ মৌলিক সঙ্গীত)[30] | মনোনীত |
ভিডিও গেমস মিউজিক অনলাইন (শ্রেষ্ঠ সাউন্ডট্র্যাক – রেট্রো / রিমিক্স)[31] | মনোনীত |
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.