কীর্তিপুরের যুদ্ধ
From Wikipedia, the free encyclopedia
নেপালের একীভূতকরণের ধারাবাহিকতায় গোর্খা রাজ্য কর্তৃক ১৭৬৭ সালে কীর্তিপুরের যুদ্ধ (নেপালি: कीर्तिपुरको युद्ध) সংঘটিত হয় যা নেপালের কাঠমান্ডু উপত্যকার তৎকালীন কীর্তিপুর রাজ্যের বিরুদ্ধে পরিচালিত হয়। কাঠমান্ডু উপত্যকার তিনটি প্রধান শহরের একটি ছিল এই কীর্তিপুর।[1][2] প্রাচীরবেষ্টিত কীর্তিপুর ছিল ললিতপুর রাজ্যের একটি অংশ। পাহাড়ি ঢালের শীর্ষদেশ বরাবর বিস্তৃত এই শহরে তখন আটশত বাড়ি ছিল।[3]
দ্রুত তথ্য কীর্তিপুরের যুদ্ধ, তারিখ ...
কীর্তিপুরের যুদ্ধ | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
মূল যুদ্ধ: নেপালকে একীভূত করার যুদ্ধ | |||||||
বাঘ ভৈরব মন্দিরের দেয়ালে ঝুলিয়ে রাখা এই তলোয়ারগুলো কীর্তিপুরের যুদ্ধে ব্যবহৃত হয়েছিল। | |||||||
| |||||||
বিবাদমান পক্ষ | |||||||
ললিতপুর রাজ্য | গোর্খা রাজ্য | ||||||
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী | |||||||
ধনুবন্ত কীর্তি লক্ষ্মী |
কালু পাণ্ডে † সুরপ্রতাপ শাহ দলমর্দন শাহ তুলারাম পাণ্ডে বীরভদ্র থাপা দলজিৎ শাহ অভিরাম সিংহ বসনিয়াত বংশরাজ পাণ্ডে | ||||||
শক্তি | |||||||
জানা যায়নি | জানা যায়নি |
বন্ধ
কাঠমান্ডু উপত্যকার নেওয়ার এবং আক্রমণকারী গোর্খালিদের মধ্যে সংঘটিত এই যুদ্ধকে গোর্খালি রাজা পৃথ্বীনারায়ণ শাহের রাজ্য বিস্তারের একটি সন্ধিক্ষণরূপে চিহ্নিত করা হয়। এই যুদ্ধ ঈপ্সিত উপত্যকাটির অবশিষ্ট অংশের উপর শাহের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে[4][5] এবং প্রাচীন নেওয়ারদের শাসনের পতন ঘটায়।[6]