এইভারি চূড়া বাতিঘর
From Wikipedia, the free encyclopedia
এইভারি চূড়া বাতি অথবা এইভারি চূড়া বাতিঘর একটি বাতিঘর যা যুক্তরাষ্ট্রের কানেকটিকাটের গ্রসেনে কানেকটিকাট বিশ্ববিদ্যালয়ের এইভারি পয়েন্ট ক্যাম্পাসে অবস্থিত। নির্মাণকাজ ১৯৪৩ সালে সম্পন্ন হলেও শত্রুর সম্ভাব্য আক্রমণের উদ্বেগের কারণে এই বাতিঘর ১৯৪৪ সাল পর্যন্ত আলোকিত করা হয় নি। ২০০ ওয়াটের ৮টি বাল্ব দ্বারা গঠিত এটার মূল বাতি ১৯৬০ সালে একটি ঝলকানি সবুজ বাতি দ্বারা প্রতিস্থাপিত করা হয়। ১৯৬৭ সালের ২৫ জুন এটি নিষ্ক্রিয় করা হয়েছিল যখন যুক্তরাষ্ট্র কোস্ট গার্ড প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গভর্নরস আইল্যান্ডে সরানো হয়েছিল। মিস্টিক বন্দরনগরী বাতিঘরের একমাত্র প্রতিরূপের দাবীদার এই বাতিঘর রাষ্ট্র নির্মিত সর্বশেষ বাতিঘর হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে তালিকাভুক্ত করা হয়।
২০১৪ সালে ধারনকৃত পুনর্নির্মাণ পরবর্তী দৃশ্য | |
![]() | |
অবস্থান | গ্রসন, কানেটিকাট |
---|---|
স্থানাঙ্ক | ৪১°১৮′৫৪″ উত্তর ৭২°০৩′৫০″ পশ্চিম |
নির্মাণ | ১৯৪৩ |
প্রথম প্রজ্বলন | ১৯৪৪ |
নিষ্ক্রিয় | ১৯৬৭-২০০৬ (পুনরায় চালুকৃত) |
নির্মাণ | কংক্রিট |
টাওয়ারের আকৃতি | অষ্টভুজাকৃতির বেলনাকার |
চিহ্ন | unpainted (সুউচ্চ স্থাপনা), সাদা (lantern), কালো (ছাদ) ![]() |
টাওয়ারের উচ্চতা | ৫৫ ফু (১৭ মি) |
ফোকাস উচ্চতা | ৫৬ ফু (১৭ মি) ![]() |
শক্তির উৎস | সৌর শক্তি ![]() |
ব্যাপ্তি | ৩.৫ নটিক্যাল মাইল (৬.৫ কিমি; ৪.০ মা) ![]() |
বৈশিষ্ট্য | চার সেকেণ্ড অন্তর সবুজ বাতির ফ্ল্যাশ |
এইভারি চূড়া বাতিঘর | |
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ঐতিহাসিক স্থানসমূহের জাতীয় নিবন্ধন | |
![]() | |
অবস্থান | লং আইল্যান্ড, ১০৮৪ শেনেকসেট রোড, গ্রসন, কানেটিকাট |
আয়তন | এক একরের কম |
নির্মিত | ১৯৪৩ |
স্থাপত্য শৈলী | ঔপনিবেশিক পুনরুভ্যুত্থান |
এনআরএইচপি সূত্র # | ০২০০০৮৬৬[1] |
এনআরএইচপি-তে যোগ | আগস্ট ২৩, ২০০২ |
অ্যাডমিরালটি নম্বর | J0730.5 ![]() |
এআরএলএইচএস নম্বর | USA023 ![]() |
ইউএসসিজি নম্বর | 1-21742 ![]() |
অপারেটর | Avery Point Lighthouse Society ![]() |
ঐতিহ্য | National Register of Historic Places listed place ![]() |
১৯৯৭ সালে কানেকটিকাট বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক ঝুঁকি ঘোষিত না হওয়া পর্যন্ত বাতিঘরটির অবনতি ঘটতে থাকে। ১৯৯৯ সালে আমেরিকান বাতিঘর ফাউন্ডেশন এবং ২০০০ সালে এইভারি চূড়া বাতিঘর সোসাইটি নামক একটি নতুন স্থানীয় বিভাগ কর্তৃক পুনর্নিমাণ প্রচেষ্টা শুরু করা হয়। বাতিঘরটির পুনর্নিমাণ ২০০১ সালে শুরু হয়ে ২০০৬ সালে সম্পন্ন হয়। এই সময় একটি প্রতিরূপ লণ্ঠন, ব্যাপক কাঠামোগত মেরামত এবং ভেঙ্গে পড়া ব্লকের প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন হয়েছিল। দেড় লক্ষ এবং একলক্ষ ডলারের দুইটি বিল এই পুনর্নিমাণের কাজে ব্যয় হয়। ২০০৬ সালে ১৫ অক্টোবর বাতিঘরটি পুনরায় প্রজ্জ্বলিত এবং উন্মুক্ত করা হয়। ২০০২ সালে বাতিঘরটিকে জাতীয় রেজিস্টারে ঐতিহাসিক স্থান হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়।