Loading AI tools
ফুটবল ক্লাব উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
ইস্কাটন সবুজ সংঘ ক্লাব বাংলাদেশের ঢাকার ইস্কাটন এলাকায় অবস্থিত একটি ফুটবল ক্লাব। ক্লাবটি বর্তমানে বাংলাদেশী ফুটবলের ষষ্ঠ স্তরের পাইওনিয়ার ফুটবল লীগে প্রতিযোগিতা করে।
পূর্ণ নাম | ইস্কাটন সবুজ সংঘ ক্লাব | ||
---|---|---|---|
প্রতিষ্ঠিত | ১৯৭২ | ||
মাঠ | আউটার স্টেডিয়াম মাঠ, পল্টন | ||
ধারণক্ষমতা | ১০,০০০ | ||
চেয়ারম্যান | শওকত হোসেন নান্নু | ||
লিগ | পায়োনিয়ার ফুটবল লীগ | ||
২০২২ | আঞ্চলিক লীগ | ||
|
ইস্কাটন সবুজ সংঘ ক্লাব ১৯৭২ সালে ঢাকার পুরাতন ইস্কাটন এলাকায় প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৮৮ সালে কোচ আকবর বাবলুর অধীনে ক্লাবটি ঘরোয়া ফুটবলে প্রবেশ করে। ক্লাবটি ১৯৮৮ থেকে ১৯৯০ সালের মধ্যে ধারাবাহিকভাবে উন্নতি লাভ করে, ১৯৮৮-৮৯ মৌসুমে ঢাকা তৃতীয় বিভাগ লীগ এবং ১৯৮৯-৯০ মৌসুমে ঢাকা দ্বিতীয় বিভাগ লীগ জয় করে। ঢাকা লীগে উন্নীত হওয়ার পরে, ক্লাবটি ১৯৯২ সালে তাদের প্রথম শীর্ষ-স্তরীয় লীগ খেলায় ব্রাদার্স ইউনিয়নের বিরুদ্ধে একটি উল্লেখযোগ্য বিজয় অর্জন করে। ঐ মৌসুমে বিশটি ক্লাবের মধ্যে সবুজ সংঘ ষোলোতম স্থান অর্জন করেছিল।[1][2]
১৯৯৩ সালের লিগ মৌসুম শুরু হওয়ার আগে, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন ঢাকায় একটি প্রিমিয়ার ডিভিশন ফুটবল লিগ চালু করে ও সেটি শীর্ষ স্তরের মর্যাদা দেয়। আগের বছরের নীচের ১০টি ক্লাব ঢাকা প্রথম বিভাগ লীগে রয়ে যায়, এইভাবেই ইস্কাটনের শীর্ষ স্তরের লীগে খেলার যাত্রা শেষ হয়। কয়েক বছরের মধ্যে, ক্লাবটি আরও অবনমন হয়।[3] ২০০৩ সালে তৎকালীন চতুর্থ স্তরে লীগ ঢাকা থার্ড ডিভিশন লিগে অংশগ্রহণের পর ক্লাবটি কয়েক বছর নিষ্ক্রিয় ছিল।[4]
২০১৯ সালে, ক্লাবটি পাইওনিয়ার ফুটবল লীগে অংশগ্রহণ করে।[5] ২০২০ সালে, ইলিয়াস আহমেদ সিএস-এর সাথে কোয়ার্টার ফাইনালে হারার ফলে ক্লাবটি উপরের লিগে উন্নীত হওয়া থেকে বঞ্চিত হয়।[6] সাম্প্রতিক সময়ে, ইস্কাটন সংঘের ক্লাব হাউসে অবৈধ ক্যাসিনো চালাতে দেখা যায় এবং ২০১৯ সালে বাংলাদেশে ক্যাসিনো কেলেঙ্কারির সময় পুলিশ ক্লাবটিতে অভিযান চালায়।[7][8][9]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.