Loading AI tools
জাতীয় ক্রিকেট দল উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
ইরান জাতীয় ক্রিকেট দল (ফার্সি: تیم ملی کریکت ایران) আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলায় ইরানের প্রনিধিত্বকারী জাতীয় দল। তারা ২০০৩ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল এর অনুমোদিত সদস্যপদ লাভ করে। পরবর্তীতে ২০১৭ সালের জুন মাসে আইসিসি এর সভায় অনুমোদিত সদস্যপদ বিলুপ্ত করে, সকল অনুমোদিত সদস্যকে সহযোগী সদস্যের মর্যাদা দেয়া হলে ইরান স্বয়ংক্রিয় ভাবে আইসিসির সহযোগী সদস্যপদ লাভ করে। [1][2]
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল | |
---|---|
আইসিসি মর্যাদা | সহযোগী সদস্য (২০০৩) |
আইসিসি অঞ্চল | এশিয়া |
বিশ্ব ক্রিকেট লিগ | নেই |
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট | |
প্রথম আন্তর্জাতিক | ইরান বনাম ভুটান, কেলাব আমান, কুয়ালালামপুর, মালয়েশিয়া, ১৩ জুন ২০০৪ |
১০ ডিসেম্বর ২০১৪ অনুযায়ী |
ইরান ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন হল ইরানের ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
ব্রিটিশরা ১৯২০ এবং ১৯৩০ এর দশকে ইরানের ক্রিকেট খেলত। মূলত তেল এর কারখানায় কর্মরত ব্রিটিশ শ্রমিকরাই ক্রিকেট খেলত এবং তাদের মাধ্যমেই সে সময়ে ইরানে ক্রিকেটের পরিচয় ঘটে। কিন্তু ১৯৫১ সালে তেলের কারখানাগুলোর জাতীয়করণ হলে, ব্রিটিশ শ্রমিকরা তখন ইরান ছেড়ে চলে যায়। ফলে ইরানে ক্রিকেট এর যেকোনো রকমের প্রসার বন্ধ হয়ে যায়।
পরবর্তীতে আবার ১৯৯০ এর দশকে ইরানে ক্রিকেটের প্রচলন ঘটে। বিদেশে পড়াশোনা করা ইরানীয়দের মাধ্যমে এই ঘটনা ঘটে। এরপর ২০০৩ সালে ইরান এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল এবং আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) এর সদস্যপদ লাভ করে।[3] ২০১৪ সালে ৮ দল নিয়ে ইরানের পুরুষদের ক্রিকেট লীগ চালু হয়। চাহ বাহার দল টুর্নামেন্টের ইতিহাসের প্রথম দল হিসেবে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে। ওই একই বছর নারীদের ক্রিকেট লীগ চালু হয়। মাসহাদ সেই টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয়।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্তির পরের বছর ২০০৪ সালে ২০০৪ এসিসি ট্রফি এর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ইরানের অভিষেক হয়। ২০০৬ সালেও ইরান একই টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করে। কিন্তু এই দুটি আসরেই ইরান সাফল্য লাভে ব্যর্থ হয় এবং প্রথম রাউন্ডেই বিদায় নেয়। ২০০৬ সালের পর থেকে এসিসি ট্রফি, এলিট এবং চ্যালেঞ্জ দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়। যেহেতু ইরান ২০০৬ এসিসি ট্রফি তে প্রথম রাউন্ডেই বিদায় নেয়, তাই ইরান এসিসি ট্রফি চ্যালেঞ্জে অংশগ্রহণ করে। তারা ২০০৯ এসিসি ট্রফি চ্যালেঞ্জ এ অংশ নিয়ে ৫ম স্থান অর্জন করে। যার ফলে তারা ২০১০ সালের এলিট টুর্নামেন্টে খেলার যোগ্যতা অর্জনে ব্যর্থ হয় এবং ২০১০ এসিসি ট্রফি চ্যালেঞ্জ টুর্নামেন্টে অংশ নেয়। কিন্তু সেই টুর্নামেন্টেও তারা ৫ম স্থান লাভ করে। ২০১০ সালের এসিসি ট্রফি চ্যালেঞ্জের ফলের ভিত্তিতে ইরান, ২০১২ সালে, ২০১২ এসিসি ট্রফি চ্যালেঞ্জ টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করে। সেই টুর্নামেন্টেও তারা ৫ম স্থান লাভ করে। এছাড়াও ইরান, ২০০৬ সালে, ২০০৬ এসিসি মধ্যপ্রাচ্য কাপ টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করে। কিন্তু সেখানেও তারা সাফল্য লাভে ব্যর্থ হয়। ইরান দল, ৫ জাতীয় সেই টুর্নামেন্টে ৫ম স্থান লাভ করে।
আয়োজক | সাল | রাউন্ড/র্যাংক |
---|---|---|
মালয়েশিয়া | ২০০৪ | ১ম রাউন্ড |
মালয়েশিয়া | ২০০৬ | ১ম রাউন্ড |
থাইল্যান্ড | ২০০৯ চ্যালেঞ্জ | ৫ম স্থান |
থাইল্যান্ড | ২০১০ চ্যালেঞ্জ | ৫ম স্থান |
থাইল্যান্ড | ২০১২ চ্যালেঞ্জ | ৫ম স্থান[4] |
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.