![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/7/70/Imelda_Staunton_%25282011%2529.jpg/640px-Imelda_Staunton_%25282011%2529.jpg&w=640&q=50)
ইমেল্ডা স্টনটন
ব্রিটিশ অভিনেত্রী / From Wikipedia, the free encyclopedia
ইমেল্ডা ম্যারি ফিলোমেনা বার্নাডেট স্টনটন, সিবিই (ইংরেজি: Imelda Mary Philomena Bernadette Staunton জন্ম: ৯ জানুয়ারি ১৯৫৬)[1] হলেন একজন ইংরেজ অভিনেত্রী। রয়্যাল একাডেমি অব ড্রামাটিক আর্ট হতে অভিনয়ের প্রশিক্ষণ গ্রহণের পর তিনি ১৯৭০-এর দশকে রিপারটরি থিয়েটারে অভিনয় শুরু করেন এবং পরবর্তীকালে যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন থিয়েটারে কাজ করেন।
ইমেল্ডা স্টনটন | |
---|---|
Imelda Staunton | |
![]() ২০১১ সালে স্টনটন | |
জন্ম | ইমেল্ডা ম্যারি ফিলোমেনা বার্নাডেট স্টনটন (১৯৫৬-০১-০৯)৯ জানুয়ারি ১৯৫৬ |
মাতৃশিক্ষায়তন | রয়্যাল একাডেমি অব ড্রামাটিক আর্ট |
পেশা | অভিনেত্রী |
কর্মজীবন | ১৯৭৬-বর্তমান |
দাম্পত্য সঙ্গী | জিম কার্টার (বি. ১৯৮৩) |
সন্তান | ১ |
স্টনটন লন্ডনে বিভিন্ন ধরনের মঞ্চনাটক ও গীতিনাট্যে অভিনয় করেন এবং তেরোটি অলিভিয়ে পুরস্কারের মনোনয়ন হতে চারটি পুরস্কার অর্জন করেন; ইনটু দ্য উডস (১৯৯১), সুইনি টড (২০১৩) ও গিপসি নাটকে অভিনয় করে তিনটি শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে এবং আ চোরাস অব ডিসঅ্যাপ্রোভাল (১৯৮৫) ও দ্য কর্ন ইজ গ্রিন (১৯৮৫) নাটক দুটিতে অভিনয় করে একটি শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে। তার অন্যান্য মঞ্চনাটকগুলো হল দ্য বেগার্স অপেরা (১৯৮২), দ্য উইজার্ড অব অজ (১৯৮৭), আঙ্কল ভানিয়া (১৯৮৮), গাইজ অ্যান্ড ডলস (১৯৯৬), এন্টারটেইনিং মিস্টার স্লোয়ান (২০০৯) এবং গুড পিপল (২০১৪)।
স্টনটন ২০০৪ সালে ভেরা ড্রেক চলচ্চিত্র দিয়ে সমালোচকদের নজর কাড়েন এবং এই কাজের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ প্রধান চরিত্রে অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা পুরস্কার ও ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসব হতে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর জন্য ভল্পি কাপ অর্জন করেন। এছাড়া তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার, গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার ও স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তার অন্যান্য চলচ্চিত্র ভূমিকা হল ন্যানি ম্যাকফি (২০০৫)-এ মিসেস ব্লেদারউইক, দুটি হ্যারি পটার চলচ্চিত্র (২০০৭-২০১০)-এ ডোলরেস জেন আমব্রিজ এবং প্রাইড (২০১৪)-এ হেফিনা হিডন। প্রাইড ছবিতে অভিনয় করে তিনি শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।