ইন্দোনেশিয়ায় হিন্দুধর্ম
ইন্দোনেশিয়ায় হিন্দুধর্মের সংক্ষিপ্ত বিবরণ / From Wikipedia, the free encyclopedia
২০১৮ সালের আদমশুমারি অনুসারে ইন্দোনেশিয়ার মোট জনসংখ্যার ১.৭৪% জনগণ এবং বালি দ্বীপের মোট জনসংখ্যার ৮৭% জনগণ হিন্দু ধর্মাবলম্বী।[1][2] ইন্দোনেশিয়ার ছয়টি আনুষ্ঠানিক ধর্মের মধ্যে হিন্দুধর্ম অন্যতম।[3] প্রথম শতাব্দীতে হিন্দুরা ব্যবসার মাধ্যমে ইন্দোনেশিয়ায় এসেছিল এবং হিন্দু মহাকাব্য, রামায়ণ ও মহাভারত ছায়া পুতুলের ("চামড়ার পুতুল") মাধ্যমে বিশেষ করে বৃহত্তর ভারতের শ্রীবিজয় এবং মাজপহিত সাম্রাজ্যের সময় জাভার সংস্কৃতি ও বিশ্বব্যাপী দৃষ্টিভঙ্গির মধ্যে বদ্ধমূল হয়ে ওঠে।[4] ২০১৮ সালে আদমশুমারি অনুযায়ী ইন্দোনেশিয়ায় ৪৬,৪৬,৩৫৭ জন হিন্দু ছিল।[2][5] ইন্দোনেশিয়া হিন্দুধর্ম পরিষদ ইন্দোনেশিয়ার জনগণনার পদ্ধতি নিয়ে বিতর্ক করেছিল এবং তাদের মতে ইন্দোনেশিয়ায় ২০০৫ সালে আনুমানিক ১৮ মিলিয়ন হিন্দুধর্ম অনুসারীর বসবাস ছিল।[6][7] ইন্দোনেশিয়া সরকারের ধর্মীয় বিষয়ক মন্ত্রণালয় ২০১০ সালে ঘোষণা করে ৪ মিলিয়ন হিন্দু ইন্দোনেশিয় দ্বীপপুঞ্জে বসবাস করে।[8]
মোট জনসংখ্যা | |
---|---|
৪৬,৪৬,৩৫৭ (২০১৮) মোট জনসংখ্যার ১.৭৪% | |
উল্লেখযোগ্য জনসংখ্যার অঞ্চল | |
বালি | ৩৬,৮২,৪৮৪ |
মধ্য কালিমান্তান | ১,৫৫,৫৯৫ |
পশ্চিম নুসা টেঙ্গারা | ১,২৮,৬০০ |
ল্যাম্পুং | ১,২৭,৯০৩ |
সেন্ট্রাল সুলাওয়েসি | ১,০৯,৩০৪ |
পূর্ব জাভা | ১,০৭,৯৭১ |
উত্তর সুমাত্রা | ৮৮,৩৪৬ |
ধর্ম | |
হিন্দুধর্ম | |
ধর্মগ্রন্থ | |
বেদ, উপনিষদ, পুরাণ, ইতিহাস (প্রধানত রামায়ণ ও মহাভারত) এবং অন্যান্য | |
ভাষা | |
পবিত্র সংস্কৃত কথ্য ভাষা ইন্দোনেশীয়ান (সরকারি), বালীয়, জাভানিজ, টেঙ্গেরিজ, ওসিং এবং অন্যান্য ইন্দোনেশিয়ায় ভাষা |