![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/6/68/9153ri-Yingluck_Shinawatra.jpg/640px-9153ri-Yingluck_Shinawatra.jpg&w=640&q=50)
ইংলাক সিনাওয়াত্রা
From Wikipedia, the free encyclopedia
ইংলাক সিনাওয়াত্রা (ইংরেজি: Yingluck Shinawatra, থাই: ยิ่งลักษณ์ ชินวัตร, RTGS: Yinglak Chinnawat, থাই উচ্চারণ: [jîŋ.lák tɕʰīn.nā.wát]; জন্ম: ২১শে জুন ১৯৬৭), অথবা ডাকণাম পু (থাই: ปู; থাই উচ্চারণ: pū ; "crab")[1] থাইল্যান্ডের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী। ২০১১ সালের সাধারণ নির্বাচনে তিনি পিউ থাই পার্টি থেকে বিজয়ী হয়ে ২৮তম প্রধানমন্ত্রী নিবার্চিত হন। তার ভাই থাকসিন সিনাওয়াত্রা থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। গত ৩ জুলাই ২০১১ এর সাধারণ নির্বাচনে ইংলাকের দল পুয়ে থাই পার্টি এককভাবে ২৬৫ আসন লাভ করেছে। এ ছাড়া তার দল পাঁচটি ছোট দলকে নিয়ে জোট গঠন করেছে। পার্লামেন্টের ৫০০ আসনের নিম্নকক্ষের পাঁচ ভাগের তিন ভাগ আসনই এ জোটের দখলে।[2]
ইংলাক সিনাওয়াত্রা ยิ่งลักษณ์ ชินวัตร এমপি | |
---|---|
![]() | |
২৮তম থাইল্যান্ডের প্রধান মন্ত্রী | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ৫ই আগস্ট ২০১১ | |
সার্বভৌম শাসক | ভূমিবল অতুল্যতেজ |
পূর্বসূরী | অভিষিৎ ভেজাজিভা |
থাই কংগ্রেসের নিম্ন পরিষদের সদস্য | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ৩রা জুলাই ২০১১ | |
সংসদীয় এলাকা | পার্টির তালিকা (#১) |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | (1967-06-21) ২১ জুন ১৯৬৭ (বয়স ৫৬) স্যান ক্যামফায়েং, চেং মাই, থাইল্যান্ড |
রাজনৈতিক দল | ফু থাই পার্টি |
দাম্পত্য সঙ্গী | আনুসর্ন আমর্নচ্যাট |
সম্পর্ক | থাকসিন সিনাওয়াত্রা (ভাই) সমচাই অংসাওয়াত (শ্যালক) |
সন্তান | সুপাসেক |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | চেং মাই বিশ্ববিদ্যালয় কেনটাকি স্টেট ইউনিভার্সিটি |
জীবিকা | রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী |
ধর্ম | থেরবাদী বৌদ্ধ ধর্ম |
৪৪ বছর বয়সী ইংলাক সিনাওয়াত্রার নেই পূর্ব কোনো রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা। আর তাই বলা হচ্ছে যে, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তার প্রথম কাজই হবে দেশটির বিরাজমান অস্থিতিশীলতা নিরসনে পার্টিগুলোর মধ্যে পুনর্মিত্রতা সৃষ্টি করা। ২০০৬ সাল থেকেই দেশটিতে রাজনৈতিক অর্ন্তদ্বন্দ্ব চরম আকার ধারণ করেছে। শুধুমাত্র গত ২০১০ সালেই রাজনৈতিক হানাহানির কারণে মারা যায় ৯০ জন মানুষ। মৃতদের বেশিরভাগই সরকার বিরোধী প্রতিবাদকারী। যদিও ইংলাক সিনাওয়াত্রা নির্বাচনে জেতার পরপরই ঘোষণা দিয়েছিলেন যে তার পার্টি সকল পার্টিকে নিয়ে জোট গঠন করে দেশের মানুষের সমস্যা সমাধানে কাজ করবে।[3]
তিনি বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী আপিসিত ভেজ্জাজিওয়ার স্থলাভিষিক্ত হবেন। [4]