![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/3/36/Armenia_China_Locator.svg/langbn-640px-Armenia_China_Locator.svg.png&w=640&q=50)
আর্মেনিয়া–চীন সম্পর্ক
আর্মেনিয়া এবং গণচীন রাষ্ট্রদ্বয়ের মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক / From Wikipedia, the free encyclopedia
আর্মেনিয়া—চীন সম্পর্ক হল আর্মেনিয়া ও চীন রাষ্ট্রদ্বয়ের মধ্যকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক। আর্মেনিয়ার সাথে চীনের সম্পর্কের সূত্র খুঁজে পাওয়া যায় সুদূর ৫ম শতকে, ঐতিহাসিক মোভসেস খোরানাৎসি এবং ৬ষ্ঠ শতকে ভূগোলবিদ ও গণিতবিদ আনানিয়া সিরাকাৎসির লেখনীতে।[1] গণপ্রজাতন্ত্রী চীন প্রজাতন্ত্রী আর্মেনিয়াকে ১৯৯১ সালের ২৭শে ডিসেম্বর স্বীকৃতি প্রদান করে। গণপ্রজাতন্ত্রী চীন এবং প্রজাতন্ত্রী আর্মেনিয়ার মধ্যে ১৯৯২ সালের ৬ই এপ্রিল সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হয়। আর্মেনিয়ায় চীনের দূতাবাস প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯২ সালের জুলাইয়ে, পক্ষান্তরে চীনে আর্মেনিয়ার দূতাবাস প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯৬ সালের ১০ই আগস্টে।[2] চীনে নিযুক্ত আর্মেনিয় রাষ্ট্রদূত বর্তমানে বেইজিং দূতাবাসে অবস্থান করছেন।
আর্মেনিয়ার রাষ্ট্রপতি লেভন তের-পেট্রোসিয়ান এবং রবার্ট কোচারান যথাক্রমে ১৯৯৬ সালের মে মাসে এবং ২০০৪ সালের সেপ্টেম্বরে গণচীনে সফর করেন। রাষ্ট্রপতি সার্জ সার্গসিয়ান "সাংহাই ওয়ার্ল্ড এক্সপো ২০১০" এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ২০১০ সালের মে মাসে চীনে সফর করেন। এছাড়াও চীন থেকে আর্মেনিয়ায় উচ্চপর্যায়ের সফর হয়েছিল, যার মধ্যে পলিটবুরো স্ট্যান্ডিং কমিটি অব দ্য কমিউনিস্ট পার্টি অব চায়নার সদস্য লুও গান ২০০৩-এর সেপ্টেম্বরে এবং লি চ্যাংচুন ২০১১-এর এপ্রিলে চীনে সফর করেন।