Loading AI tools
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
কুতুব-উল আক্বতাব নাক্বিব আল আশরাফ সৈয়দ আব্দ আর-রহমান আল-কাদরি আল গিলানি (আরবি: عبد الرحمن الكيلاني النقيب) ইরাকের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপ্রধান। তার জন্ম ১৮৪১ সালের ১১ জানুয়ারী। তিনি আবদুল কাদির জিলানির ১৫ তম সরাসরি বংশধর[তথ্যসূত্র প্রয়োজন], ইসলামের মূলধারার সূফী সাধক আল গিলানিকে উসমানীয় সাম্রাজ্য ভেঙে যাওয়ার পরে ইরাকি মন্ত্রিপরিষদের নেতৃত্বের জন্য ১৯২০ সালে বেছে নেয়া হয়েছিল। তিনি ইরাকের রাজা হিসাবে প্রথম ফয়সালকে অপসারণ করার জন্য তার প্রভাব ব্যবহার করেছিলেন এবং তার প্রচেষ্টা ব্যর্থ হলে তিনি পদত্যাগ করেছিলেন। তবুও, বিরোধীতা রোধ করার জন্য ফয়সাল তাকে আবার প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করলেন।
আব্দ আল-রহমান আল-গিলানি | |
---|---|
প্রথম ইরাকের প্রধানমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১১ নভেম্বর ১৯২০ – ২০ নভেম্বর ১৯২২ | |
সার্বভৌম শাসক | প্রথম ফয়সাল |
পূর্বসূরী | পদ তৈরি |
উত্তরসূরী | আব্দ আল-মুহসিন আস-সা'দুন |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | বাগদাদ, উসমানীয় সাম্রাজ্য | ১১ জানুয়ারি ১৮৪১
মৃত্যু | ১৩ জুন ১৯২৭ ৮৬) বাগদাদ, ইরাক | (বয়স
১৯২২ সালে গিলানি প্রথম অ্যাংলো-ইরাকি চুক্তি নিয়ে আলোচনা করেন, যা দেশের পক্ষে নামমাত্র স্বাতন্ত্র্য নিশ্চিত করে, যদিও ব্রিটেন সামরিক ও বৈদেশিক বিষয়গুলির নিয়ন্ত্রণ বজায় রেখেছিল। মূলত দেশে একটি ম্যান্ডেট প্রতিষ্ঠা করেছিল। এই ফলাফলগুলো বিরোধিতা করে, গিলানি খুব শীঘ্রই পদত্যাগ করেছেন। গিলানি ১৯২৭ সালের ১৩ জুন বাগদাদে ৮৬ বছর বয়সে মারা যান।[1]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.