আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন
পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথের বাসযোগ্য কৃত্রিম উপগ্রহ / From Wikipedia, the free encyclopedia
আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন (ইংরেজি: International Space Station (ISS), রুশ: Междунаро́дная косми́ческая ста́нция (МКС)) হলো পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথে অবস্থিত একটি বাসযোগ্য কৃত্রিম উপগ্রহ। এটি আন্তর্জাতিক মহাকাশ সহযোগিতায় পাঁচটি মহাকাশ গবেষণা সংস্থার একটি সমন্বিত প্রকল্প। এই পাঁচটি সংস্থা হচ্ছে:
- রাশিয়া - রুশ মহাকাশ সংস্থা - রসকসমস
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র - মার্কিন মহাকাশ প্রশাসন - নাসা
- জাপান - জাপানি মহাকাশ অনুসন্ধান সংস্থা
- ইউরোপীয় ইউনিয়ন - ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থা (১১টি দেশ)
- কানাডা - কানাডিয়ান স্পেস এজেন্সি
আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন | ||
---|---|---|
স্টেশনের পরিসংখ্যান | ||
কল সাইন: | আলফা, স্টেশন | |
ক্রু সংখ্যা: | বর্তমানেঃ ৬ | |
উৎক্ষেপণ: | ২০ নভেম্বর ১৯৯৮ | |
উৎক্ষেপণ মঞ্চ: | বাইকনুর 1/5 এবং 81/23 কেনেডি LC-39 | |
ভর: | ৪,১৯,৪৫৫ কেজি (৯,২৪,৭৪০ পা)[1] | |
দৈর্ঘ্য: | ৭২.৮ মি (২৩৯ ফু) | |
প্রস্থ: | ১০৮.৫ মি (৩৫৬ ফু) | |
উচ্চতা: | ২০ মি (৬৬ ফু) | |
লিভিং আয়তন: | ৯১৬ মি৩ (৩২,৩০০ ঘনফুট) (৩ নভেম্বর ২০১৪) | |
বায়ুমণ্ডলীয় চাপ: | ১০১.৩ kPa | |
অনুভূ: | ৪০৯ কিমি (২৫৪ মা) সমুদ্রতল থেকে[2] | |
অপভূ: | ৪১৬ কিমি (২৫৮ মা) সমুদ্রতল থেকে[2] | |
কক্ষপথের নতি: | ৫১.৬৫ ডিগ্রী[2] | |
গড় দ্রুতি: | ৭.৬৬ কিলোমিটার প্রতি সেকেন্ড (২৭,৬০০ কিমি/ঘ; ১৭,১০০ মা/ঘ)[2] | |
কক্ষীয় পর্যায়: | ৯২.৬৯ মিনিট[2] | |
কক্ষপথে অতিক্রান্ত দিন: | ৯৩১৭ (২৪ মে ২০২৪) | |
পরিব্যাপ্ত দিন: | ৬৬৬০৪১ (২৪ মে ২০২৪) | |
পরিক্রমণ সংখ্যা: | ৯৫৯১২[2] | |
৯ মার্চ ২০১১ অনুযায়ী পরিসংখ্যান | ||
তথ্যসূত্র: [1][2][3][4] | ||
গঠন কাঠামো | ||
স্টেশন উপাদানগুলি মে ২০১৫-এর হিসাব অনুযায়ী[হালনাগাদ] | ||
আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন |
অপরদিকে ব্রাজিল সরাসরি অংশ না নিয়ে নাসার সাথে স্থাপিত অন্য একটি চুক্তির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের স্থাপনায় কাজ করে যাচ্ছে। ইতালি ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার সক্রিয় সদস্য হওয়া সত্ত্বেও আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের কাজে সরাসরি অংশ না নিয়ে অনুরুপ কিছু চুক্তির মাধ্যমে কাজ করে। তবে ইতালির চুক্তিগুলো ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার সাথে।
অন্যান্য সাবেক মহাকাশ স্টেশনের মত এটিও খালি চোখে পৃথিবী থেকে দেখা যায়। এটি প্রতিদিন ১৫.৭ বার পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে। পৃথিবীতে করা সম্ভব না বা কঠিন এমন কিছু বৈজ্ঞানিক গবেষণা এখানে করা হয়ে থাকে।