আইএনএস বিক্রমাদিত্য
From Wikipedia, the free encyclopedia
আইএনএস বিক্রমাদিত্য (সংস্কৃত: বিক্রমাদিত্য, "সূর্যের মতো সাহসী")[টীকা 1] হল ২০১৩ সালে পরিষেবাতে প্রবেশকারী কিয়েভ শ্রেণির সংশোধিত বিমানবাহী রণতরী ও ভারতীয় নৌবাহিনীর ফ্ল্যাগশিপ।[17]
বিক্রমাদিত্য ২০১৪ সালে তার সরবরাহের যাত্রায় | |
ভারত | |
---|---|
নাম: | আই এন এস বিক্রমাদিত্য |
নামকরণ: | বিক্রমাদিত্য |
পরিচালক: | ভারতীয় নৌবাহিনী |
নির্মাণাদেশ: | ২০ জানুয়ারি ২০০৪ |
নির্মাতা: | ব্ল্যাক সি সিপ ইয়ার্ড, সোভিয়েত ইউনিয়ন ও সেভমাস, রাশিয়া |
মোট খরচ: | $২.৩৫ বিলিয়ন[1] |
অভিষেক: | ৮ ডিসেম্বর ২০০৪ |
সম্পন্ন: | ১৯ এপ্রিল ২০১২ |
কমিশন লাভ: | ১৬ নভেম্বর ২০১৩[2] |
কার্যসময়: | ১৪ জুন ২০১৪ |
মাতৃ বন্দর: | আইএনএস কদম্বা, কারওয়ার |
শনাক্তকরণ: | |
নীতিবাক্য: | স্ট্রাইক ফার, স্ট্রাইক সিওর[4] |
অবস্থা: | ২০২৪-এর হিসেব অনুযায়ী, সেবায় নিয়োজিত |
ইতিহাস | |
→ সোভিয়েত ইউনিয়ন → রাশিয়া | |
নাম: | অ্যাডমিরাল গোর্শকভ |
নামকরণ: | সের্গেই গোর্শকভ |
নির্মাতা: | চেরনোমোরস্কি ইয়ার্ড, নিকোলায়েভ |
নির্মাণের সময়: | ১৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৮[5] |
অভিষেক: | ১ এপ্রিল ১৯৮২[5] |
কমিশন লাভ: | ১১ ডিসেম্বর ১৯৮৭[5] |
ডিকমিশন: | ১৯৯৬ |
নিয়তি: | ভারতের কাছে ২০০৪ সালের ২০ই জানুয়ারি বিক্রয় করা হয় |
সাধারণ বৈশিষ্ট্য | |
প্রকার ও শ্রেণী: | সংশোধিত কিয়েভ-শ্রেণির বিমানবাহী রণতরী |
ওজন: | ৪৫,৪০০ টন স্থানচ্যুতি (বোঝাই অবস্থায়)[6][7] |
দৈর্ঘ্য: | ২৮৩.৫ মিটার (৯৩০ ফু) (overall) |
প্রস্থ: | ৫৯.৮ মিটার (১৯৬ ফু)[8] |
গভীরতা: | ১০.২ মিটার (৩৩ ফু) |
পাটাতন: | ২২[9] |
ইনস্টল ক্ষমতা: | ৬ টি টার্বো অল্টারনেটর ও ৬ টি ডিজেল অল্টারনেটর, যা ১৮ মেগাওয়াট শক্তি উৎপন্ন করে[9] |
প্রচালনশক্তি: | ১,৮০,০০০ অশ্বশক্তি (১,৩৪,২২৬ কিওয়াট)উৎপাদনকারী ৮ টার্বো-চাপযুক্ত বয়লার,৪ টি শ্যাফট, ৪ টি গিয়ারযুক্ত বাষ্প টারবাইন[9][10] |
গতিবেগ: | +৩০ নট (৫৬ কিমি/ঘ)[10] |
সীমা: | ১৩,৫০০ নটিক্যাল মাইল (২৫,০০০ কিমি) at ১৮ নট (৩৩ কিমি/ঘ)[11] |
সহনশীলতা: | ৪৫ দিন[9] |
লোকবল: | ১১০ জন কর্মকর্তা ও ১৫০০ জন কর্মী[10] |
সেন্সর এবং কার্যপদ্ধতি: | দীর্ঘ পরিসরের আকাশ নজরদারি রাডার, এলইএসওআরইউবি-ই, প্রতিরোধক-ই রাডার কমপ্লেক্স, সিসিএস এমকে ২ কমিউনিকেশন কমপ্লেক্স ও লিঙ্ক ২ কৌশলগত তথ্য ব্যবস্থা[9] |
রণসজ্জা: | |
বিমান বহন: |
|
বিমানচালানর সুবিধাসমূহ: |
|
মূলত বাকু হিসাবে নির্মিত হয় ও ১৯৮৭ সালে কমিশন লাভ করেছিল, বিমানবাহী রণতরীটি ১৯৯৬ সালে বাতিল হওয়ার আগে সোভিয়েত নৌবাহিনী ও পরে রাশিয়ান নৌবাহিনীর সাথে (এডমিরাল গোর্শকভ হিসাবে) কাজ করেছিল। কয়েক বছর ধরে আলোচনার পর ২.৩৫ বিলিয়ন ডলারের চূড়ান্ত মূল্যে ২০০৪ সালের ২০ই জানুয়ারি ভারত বিমানবাহী রণতরীটি ক্রয় করেছিল। জাহাজটি সফলভাবে ২০১৩ সালের জুলাই মাসে সমুদ্র পরীক্ষা ও ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে বিমান চালনার পরীক্ষা সম্পন্ন করে।
জাহাজটি ২০১৩ সালের ১৬ই নভেম্বর রাশিয়ার সেভেরোদভিনস্কে অনুষ্ঠিত একটি অনুষ্ঠানে কমিশন লাভ করে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী ২০১৪ সালের ১৪ই জুন আনুষ্ঠানিকভাবে আইএনএস বিক্রমাদিত্যকে ভারতীয় নৌবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত করেন এবং জাতির কাছে উৎসর্গ করেন।