![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/d/d6/Tripeptide_Val-Gly-Ala_Formula_V1.svg/langbn-640px-Tripeptide_Val-Gly-Ala_Formula_V1.svg.png&w=640&q=50)
অলিগোপেপটাইড
From Wikipedia, the free encyclopedia
একটি অলিগোপেপটাইড, যাকে মাঝে মাঝে শুধু পেপটাইড (অলিগো- অর্থ সামান্য) বলা হয়। এতে ২ থেকে ২০টি অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে এবং এতে ডিপেপটাইডস, ট্রিপেপটাইডস, টেট্রাপেপটাইডস ও পেন্টাপেপটাইড অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। প্রাকৃতিকভাবে ঘটে যাওয়া অলিগোপেপটাইডের কয়েকটি প্রধান শ্রেণীর মধ্যে রয়েছে এরুগিনোসিন, সায়ানোপেপ্টোলিনস, মাইক্রোসিস্টিনস, মাইক্রোভিরিডিনস, মাইক্রোজিনিনস, অ্যানাবেনোপেপটিনস ও সাইক্লামাইড। পানীয় জলে তাদের সম্ভাব্য বিষাক্ত প্রভাবের কারণে মাইক্রোসিস্টিনগুলি সর্বোত্তমভাবে পর্যবেক্ষণ করা হয়।[1] কিছু অলিগোপেপটাইডের পর্যালোচনায় দেখা গেছে যে সবচেয়ে বড় শ্রেণী হলো সায়ানোপেপ্টোলিন (৪০.১%) ও মাইক্রোসিস্টিন (১৩.৪%)।[2]
![Thumb image](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/d/d6/Tripeptide_Val-Gly-Ala_Formula_V1.svg/320px-Tripeptide_Val-Gly-Ala_Formula_V1.svg.png)
সবুজ চিহ্নিত প্রান্ত হলো অ্যামিনো প্রান্ত (এল ভ্যালাইন) এবং
নীল চিহ্নিত প্রান্ত হলো কার্বক্সিল প্রান্ত (এল-অ্যালানাইন)
![Thumb image](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/0/08/Tetrapeptide_structural_formulae_v.1.png/640px-Tetrapeptide_structural_formulae_v.1.png)
সবুজ চিহ্নিত প্রান্ত হলো অ্যামিনো প্রান্ত (এল ভ্যালাইন) এবং
নীল চিহ্নিত প্রান্ত হলো কার্বক্সিল প্রান্ত (এল-অ্যালানাইন)