গথিক শিল্প
From Wikipedia, the free encyclopedia
ইউরোপে শিল্প ইতিহাসে ত্রয়োদশ শতাব্দির প্রায় মধ্যভাগ থেকে পঞ্চদশ শতাব্দি পর্যন্ত সময়কালকে গথিক শিল্পের কাল বলা হয়ে থাকে। গথিক শব্দটি প্রায়ই লোকের মনে বিভ্রান্তির জন্ম দেয়।স্বভাবতই ধারণা করা স্বাভাবিক যে গথ জাতি থেকে এই শিল্প উদ্ভব হয়েছে কিন্তু তা নয়, ষোড়শ ও সপ্তদশ শতাব্দীর যারা একমাত্র ক্লাসিকাল শিল্পকে শ্রেষ্ঠ ও চূড়ান্ত বলে মানতেন তারা এই শৈলিকে নিকৃষ্ট বলে মনে করবার জন্য গথ জাতির নামের সাথে জুড়ে নামকরণ করেন গথিক। প্রকৃতপক্ষে রোমানেস্ক শৈলী থেকে স্বাভাবিক নিয়মে গথিক শিল্পের বিকাশ ঘটে ছিল। ত্রয়োদশ শতাব্দির মধ্যে সমগ্র ইউরোপ খ্রিষ্টীয় জগতের অন্তর্ভুক্ত হয়। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার অবসান ঘটায় সামাজিক নিরাপত্তা ফিরে আসে। ফলে শিল্পী ও কলাকুশলীদের নতুন নতুনদের পরীক্ষা নিরীক্ষার সুযোগ মিলে।ফলে মিলে স্বীকৃতি। ঊনবিংশ শতাব্দিতে ভিক্টর উগো নামক শিল্পীর কাছ থেকে স্বীকৃতি মিলে প্রথম গথিক শিল্পের। সুক্ষাগ্র খিলানের ব্যবহার গথিক স্থাপত্যে অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য। যদিও আরবে ও পারস্যে সুক্ষাগ্র খিলানের ব্যবহার বহুকাল থেকে প্রচলিত ছিল এবং দক্ষিণ ফ্রান্সএর রোমানেস্ক সৌধের নিচে সুক্ষাগ্র খিলান করা আছে। তবে ইউরোপে তার সবচেয়ে বেশি ব্যবহার গথিক স্থাপত্যে দেখা যায়। গথিক স্থাপত্যের নিদর্শন পাওয়া যায় ফ্রান্স, ইংল্যান্ড, জার্মানি, স্পেন,ইতালির বিভিন্ন স্থাপত্য। এদের মধ্যে গির্জা, ক্যাথিড্রাল লক্ষণীয়। প্যারিসের নিকট স্যা-দেনিস,লাও ক্যাথিড্রাল,ইংল্যান্ডের সলজবেরি ক্যাথিড্রাল ক্যাথিড্রাল উল্লেখযোগ্য উদাহরণ ।
এই নিবন্ধটি এমনভাবে লেখা হয়েছে যে মনে হচ্ছে এটি একটি ব্যক্তিগত ভাবনা বা মতামত সম্বলিত রচনা এবং হয়তো নিবন্ধটির পরিচ্ছন্নকরণ প্রয়োজন। (জুন ২০১৫) |
উইকিপিডিয়ার ভূমিকাংশ নীতিমালা অনুসারে, এই নিবন্ধের ভূমিকাংশটি পুনরায় পরিষ্কার করে লেখা প্রয়োজন। (জুন ২০১৫) |