বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে হত্যা
From Wikipedia, the free encyclopedia
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে মৃত্যু দ্বারা বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ৪,০৯৬ কিলোমিটার (২,৫৪৬ মাইল) দীর্ঘ আন্তর্জাতিক সীমানায়[10] বাংলাদেশ থেকে ভারতে অবৈধভাবে লোকেদের প্রবেশের চেষ্টা, সীমান্তে গুলিবর্ষণ এবং গবাদি পশু পাচারের ফলে বছরে বহুবার বাংলাদেশ -ভারত সীমান্তে মৃত্যু বোঝায়।[11] সীমান্তে চোরাচালান ও বাংলাদেশ থেকে অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর বিতর্কিত শ্যূট-অন-সাইট (দেখামাত্র গুলি) নীতি বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে বহাল আছে, যার প্রেক্ষিতে বিএসএফ কারণে কিংবা অকারণে বাংলাদেশি নাগরিককে গুলি করতে পারে।[12] হতাহতদের একটি বড় অংশ হল গবাদি পশু ব্যবসায়ী এবং সীমান্তবর্তী জমির কৃষক।[13]
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে হত্যা | |||||
---|---|---|---|---|---|
| |||||
বিবাদমান পক্ষ | |||||
ভারত | বাংলাদেশ | ||||
জড়িত ইউনিট | |||||
বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স (বিএসএফ) | বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) | ||||
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি | |||||
আত্মীয়-স্বজনদের বাড়িতে যাওয়া, হাট-বাজারে বেচাকেনা করা, এবং কাজ খোঁজার জন্য অনেক মানুষ নিয়মিতভাবে সীমান্ত পারাপার করে। এছাড়াও সীমান্তের শূন্যরেখার কাছে কৃষিজমিতে কৃষিকাজ কিংবা নদীতটে মৎস্য আহরণের জন্যও অনেক মানুষকে সীমান্তপথ অতিক্রম করতে হয়। এর মধ্যে কেউ কেউ বিভিন্ন ছোটখাটো এবং গুরুতর আন্তঃসীমান্ত অপরাধে নিয়োজিত। সীমান্ত বাহিনী অবৈধ কার্যক্রম মোকাবেলার বাধ্যতামূলক করা হয়, বিশেষ করে মাদক চোরাচালান, যৌন কাজের জন্য মানব পাচার, এবং জাল মুদ্রা ও বিস্ফোরক পরিবহন।[11]