প্রাণী অধিকার
From Wikipedia, the free encyclopedia
পশু-পাখি প্রকৃতির অন্যতম উপাদান। মানব সমাজে যেমন ভালোভাবে বেঁচে থাকার অধিকার রয়েছে তেমনি রয়েছে পশুপাখিদের। ১৮২৪ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটেনে একটি সংগঠন প্রাণীদের অধিকার বিষয়ে সোচ্চার হয়। ধীরে ধীরে তাদের চিন্তা-চেতনা ছড়িয়ে পড়তে থাকে বিভিন্ন দেশে। বলা যায়, সেসময় থেকেই সভ্য দুনিয়া পশু-পাখির প্রতি সহনশীলতা প্রদর্শনে মনোযোগী হয়েছে। পরবর্তীকালে আরো কিছু সংগঠন প্রাণিজগতের অধিকার আন্দোলনে যোগ দেয়। তবে তাদের কার্যক্রম ছিল শুধুমাত্র সচেতনতামূলক।
বিশ্বকোষীয় পর্যায়ে যেতে এই নিবন্ধে আরো বেশি অন্য নিবন্ধের সাথে সংযোগ করা প্রয়োজন। |
এই পৃথিবীতে মানুষের পরেই প্রাণিজগতের স্থান। বিশ্বের প্রতিটি প্রাণীই একটি জীবনচক্রে বসবাস করে। প্রায় প্রতিটি প্রাণই জীবনধারণের জন্য অন্য আরেকটি প্রাণের উপর নির্ভরশীল। এটাকে বলে উদ্ভিদ ও প্রাণীর জীবনচক্র। জীবনধারণের জন্য সাপ ব্যাঙ খায়, আবার ব্যাঙ পোকামাকড় খায়, বাজপাখি আবার সাপ খায়। এটা প্রকৃতির নিয়ম। প্রকৃতিতে ভারসাম্য আনার জন্যই এটা জরুরি। শত শত বছর ধরে এ নিয়ম চলে আসছে। এটা একটা সাইক্লিক অর্ডার, একটা চক্র।
পশুপ্রেমী সংগঠন ও কর্মী থাকা সত্ত্বেও প্রতিনিয়ত চলছে পশুদের উপর নির্মম অত্যাচার। দিন দিন পশুদের উপর নির্মমতা বেড়েই চলছে।